কামিনী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সাধারণ সম্পাদনা
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ইনফোবক্স
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক লেখক
[[চিত্র:Kamini Roy.jpg|right|thumb|কামিনী রায়]]
| bgcolour = lightgray
'''কামিনী রায়''' (জন্ম [[অক্টোবর ১২]], [[১৮৬৪]]- মৃত্যু [[সেপ্টেম্বর ২৭]], [[১৯৩৩]]) একজন প্রথিতযশা [[বাঙালি]] কবি, সমাজকর্মী এবং নারীবাদী লেখিকা। তিনি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা স্নাতক ডিগ্রীধারী ব্যক্তিত্ব।
| name = কামিনী রায়
| image = Kamini Roy.jpg
| caption = কামিনী রায়
| birthdate = [[১২ অক্টোবর]], [[১৮৬৪]]
| birthplace = বাসণ্ডা, বাকেরগঞ্জ, বরিশাল, ব্রিটিশ ভারত
| deathdate = [[২৭ সেপ্টেম্বর]], [[১৯৩৩]] (৬৯ বছর)
| deathplace = হাজারীবাগ
| occupation = [[কবিতা|কবি]], সমাজকর্মী, নারীবাদী লেখিকা
| pseudonym =
| nationality =
| period = [[বাংলার নবজাগরণ|বঙ্গীয় নবজাগরণ]]
| influences = [[হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়]], [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]]
| influenced = [[সুফিয়া কামাল]]
| signature =
| awards = {{awd|[[জগত্তারিণী স্বর্ণপদক]]|(১৯২৯)}}
| notableworks = আলো ও ছায়া (১৮৮৯), মাল্য ও নির্মাল্য (১৯১৩)
}}
 
'''কামিনী রায়''' (জন্মজন্মঃ [[অক্টোবর ১২]], [[১৮৬৪]] - মৃত্যুমৃত্যুঃ [[সেপ্টেম্বর ২৭]], [[১৯৩৩]]) একজন প্রথিতযশা [[বাঙালি]] কবি, সমাজকর্মী এবং নারীবাদী লেখিকা। তিনি তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা স্নাতক ডিগ্রীধারী ব্যক্তিত্ব।
 
== জীবনী ==
কামিনী রায়ের জন্ম পূর্ববঙ্গের (বর্তমান [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]]) বাকেরগঞ্জের বাসণ্ডা গ্রামে (বর্তমানে যা [[বরিশাল জেলা|বরিশাল জেলার]] অংশ)। তাঁর পিতা [[চন্ডীচরণ সেন]] একজন ব্রাহ্মধর্মাবলম্বী, বিচারক ও ঐতিহাসিক লেখক ছিলেন। ১৯৭০ খ্রীস্টাব্দে চণ্ডীচরণ ব্রাহ্মধর্মে দীক্ষা লাভ করেন। পরের বছর তাঁর স্ত্রী-কন্যাও কলকাতায় তাঁর কাছে ব্রাহ্মধর্মে দীক্ষিত হন।<ref name="sba" /> তিনি ব্রাহ্ম সমাজের বিশিষ্ট নেতা ছিলেন। তাঁর ভগিনী যামিনী সেন লেডি ডাক্তার হিসাবে খ্যাতিলাভ করেছিলেন।<ref name="sbc" />
 
[[১৮৯৪]] খ্রীস্টাব্দে কামিনীর সাথে স্টাটুটারি সিভিলিয়ান [[কেদারনাথ রায়|কেদারনাথ রায়ের]] বিয়ে হয়।<ref name="bac">''বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান'', সম্পাদকঃ সেলিনা হোসেন ও নূরুল ইসলাম, ২য় সংস্করণ, ২০০৩, বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃ. ১১৯</ref>