কামিনী রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে, কোনো সমস্যা?
Suvray (আলোচনা | অবদান)
→‎জীবনী: অগ্রসর হলাম উৎসবিহীনকে উৎসযুক্ত করতে!
৫ নং লাইন:
 
== জীবনী ==
কামিনী রায়ের জন্ম পূর্ববঙ্গের বাকেরগঞ্জের বাসান্দাবাসণ্ডা গ্রামে (বর্তমানে যা [[বরিশাল জেলা|বরিশাল জেলার]] অংশ)। [[১৮৮০]] খ্রীস্টাব্দে তিনি [[কলকাতা]] বেথুন স্কুল হতে এন্ট্রান্স (মাধ্যমিক) পরীক্ষা ও [[১৮৮৩]] খ্রীস্টাব্দে ফার্স্ট আর্টস (উচ্চ মাধ্যমিক সমমানের) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। [[বেথুন কলেজ]] হতে তিনি ১৮৮৬ খ্রীস্টাব্দে ভারতের প্রথম নারী হিসাবে সংস্কৃত ভাষায় সম্মানসহ স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। এর পরএরপর তিনি বেথুন কলেজেই শিক্ষকতা শুরু করেন।
 
তাঁর পিতা চন্ডী চরণ[[চন্ডীচরণ সেন]] একজন বিচারক ও ঐতিহাসিক লেখক ছিলেন। তিনি ব্রাহ্ম সমাজের বিশিষ্ট নেতা ছিলেন। [[১৮৯৪]] খ্রীস্টাব্দে কামিনীর সাথে স্টাটুটারি সিভিলিয়ান [[কেদারনাথ রায়|কেদারনাথ রায়ের]] বিয়ে হয়। ১৯০৯ সালে স্বামীকে হারান।<ref name="bac">''বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান'', সম্পাদকঃ সেলিনা হোসেন ও নূরুল ইসলাম, ২য় সংস্করণ, বাংলা একাডেমী, ঢাকা, পৃ. ১১৯</ref>
 
যে যুগে মেয়েদের শিক্ষাও বিরল ঘটনা ছিল, সেই সময়ে কামিনী রায় নারীবাদে বিশ্বাসী ছিলেন। তাঁর অনেক প্রবন্ধে এর প্রতিফলন ঘটেছে। তিনি নারী শ্রম তদন্ত কমিশন (১৯২২-২৩) এর সদস্য ছিলেন। জীবনের শেষ ভাগে তিনি [[হাজারীবাগ|হাজারীবাগে]] বাস করেছেন। [[সেপ্টেম্বর ২৭]], [[১৯৩৩]] খ্রীস্টাব্দে তাঁর জীবনাবসান ঘটে।
 
== সাহিত্য ==