আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানঃ নতুন অনুচ্ছেদ |
গোছানো + |
||
২ নং লাইন:
১৯৬৮ সালের প্রথম ভাগে দায়ের করা এই মামলায় অভিযোগ করা হয় যে, শেখ মুজিব ও অন্যান্যরা [[ভারত|ভারতের]] সাথে মিলে পাকিস্তানের অখন্ডতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এই মামলাটির পূর্ণ নাম ছিল ''রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবর রহমান গং'' মামলা। তবে এটি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা হিসাবেই বেশি পরিচিত, কারণ মামলার অভিযোগে বলা হয়েছিল যে, ভারতের [[ত্রিপুরা]] রাজ্যের রাজধানী [[আগরতলা|আগরতলায়]] কথিত ষড়যন্ত্রটি শুরু হয়েছিল।
মামলার বিরুদ্ধে তীব্র জনআন্দোলনের মুখে পাকিস্তান সরকার পিছু হটতে বাধ্য হয়। [[উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান]] নামক এই জনআন্দোলনের মুখে ১৯৬৯ খ্রীস্টাব্দের জানুয়ারি মাসে পাকিস্তানের শাসক জেনারেল [[আইয়ুব খান|আইয়ুব খানের]] পতন ঘটে, এবং এই মামলাটি সরকার প্রত্যাহার করে নেয়। এই মামলা এবং এ থেকে শুরু হওয়া আন্দোলনকে [[বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ|বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের]] পেছনে প্রেরণাদানকারী অন্যতম প্রধান ঘটনা বলে গণ্য করা হয়।▼
==প্রেক্ষাপট==
২১ ⟶ ১৯ নং লাইন:
মামলার স্থান হিসেবে [[ঢাকা সেনানিবাস|ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের]] অভ্যন্তরে অবস্থিত 'সিগন্যাল অফিসার মেসে' নির্ধারণ করা হয়। মামলাটির শেষ তারিখ ছিল ৬ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে।<ref name="bac" />
==ফলাফল==
{{মূল|ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান}}
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিরুদ্ধে প্রতিবাদমুখর হয়ে উঠে সাধারণ জনতা। প্রবল গণ-আন্দোলন তথা উত্তাল [[ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান|ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের]] মুখে আইয়ুব খানের সরকার পিছু হটতে শুরু করে এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করতে একান্ত বাধ্য
▲
== বহিঃসংযোগ ==
|