নকশী কাঁথার মাঠ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সময় চাই, কাজ করছি (পরিষ্কার করে ঠিক করে ফেলবো ইনশাল্লাহ)
গোছগাছ করার চেষ্টা করা হলো
১ নং লাইন:
'''নকশী কাঁথার মাঠ''', [[বাংলা সাহিত্য|বাংলা সাহিত্যের]] এক অনবদ্য আখ্যানকাব্য, যা পল্লীকবি [[জসিম উদ্দীন|জসিম উদ্দীনের]] এক অমর সৃষ্টি। নকশী কাঁথার মাঠ কাব্যোপন্যাসে ফুটে উঠেছে রূপাই নামক এক যুবকের কাহিনী। জসিম উদ্দীন এই রূপাই চরিত্রটি রূপায়িত করেছিলেন বাস্তবের একজন ব্যক্তিকে উপজীব্য করে, যিনি [[ফরিদপুর জেলা|ফরিদপুরের]] এক গ্রামে বাস করতেন। বাস্তবের রূপাইও কাব্যের রূপাইয়ের মতো বলবান বীর ছিলেন। কাব্যে, রূপাইয়ের বিপরীতে নারী চরিত্রের নাম ছিল সাজু।
{{কাজ চলছে}}
কবি জসীমউদ্দীন তাঁর নকসী কাঁথার মাঠ-এর নায়ক রূপাই। সে গাঁয়ের ছেলে। তার কতগুলো গুণ আছে, সে কৃষ্ণকায় ছেলে, তার কাঁধ পর্যন্ত চুল আছে, সে ভালো ঘর ছাইতে জানে এবং যে হাত দিয়ে সে সুন্দর ঘর ছায়, সেই হাতেই লড়কি চালাতে জানে, সড়কি চালাতে জানে, আবার বাঁশের বাঁশিতে তার মতো আড় আর কেউ দিতে পারে না, এমনকি তার মতো আর কেউ গান গাইতেও পারে না। এই রূপাইয়ের সঙ্গে পাশের গ্রামের মেয়ে সাজুর ভালোবাসা হয়। তারপর তাদের বিয়ে হয়। তারা সুখের সংসার পাতে। একদিন গভীর রাতে চাঁদ ওঠে, গোবর নিকানো আঙিনায় মাদুর পেতে সাজু রূপাইয়ের কোলে শুয়ে রয়, তাই একসময় বাঁশির বাজনা থেমে যায়। কারণ, যার উদ্দেশে বা যাকে শোনানোর জন্য রূপাই এত দিন বাঁশি বাজিয়েছে, সেই মানুষটি এখন তার ঘরে। সেদিন রাতের পূর্ণিমার আলোতে সাজুর রূপ দেখে দারুণ মুগ্ধ হয়ে ওঠে, কিন্তু পরক্ষণেই রূপাইয়ের মনে কী যেন এক সংশয় জেগে ওঠে। সে ভাবে, এত সুখ আমার সইবে তো! একটা অজানা আশঙ্কায় তার ভেতরের বেদনার উদ্গত অশ্রু সাজুর কোমল মুখের ওপর পড়ে, সাজুর ঘুম ভেঙে যায়, স্বামীর চোখে জলের ধারা দেখে সাজু বলে, তুমি কাঁদছ কেন? তোমাকে তো আমি কোনো আঘাত দিইনি। রূপাই বলে, সে জন্য কাঁদছি না—একটা অজানা আশঙ্কায় কাঁদছি। বলে, না না, আমরা তো কোনো অন্যায় করিনি। এমন সময় হঠাৎ খবর আসে, বনগেঁয়োরা তাদের গাজনা-চরের পাকা ধান কেটে নিয়ে যাচ্ছে। রূপাই ছুটে যায় লড়কি-সড়কি হাতে বনগেঁয়োদের প্রতিরোধ করতে। সেখানে মারামারি হয়, কয়েকটি খুন হলে রূপাই ফেরারি হয়ে গেল। আর সাজু রোজ একটা পিদিম বা মাটির প্রদীপ জ্বালিয়ে বসে থাকে সব সময়। যখন একটা মরা পাতা ঝরে পড়ে, ওই পাতার শব্দে সেই রূপাই-বিরহিণী সাজু পাতার শব্দ লক্ষ্য করে আলোটা নিয়ে ছুটে যায়, কোথায় রূপাই? দিন চলে যায়। একদিন গভীর রাতে রূপাই এসে সম্মুখে দাঁড়ায়। সাজু দেখে, রূপাইয়ের সারা গায়ে মাটি মাখা, রক্তের দাগও লেগে আছে কোথাও কোথাও। সাজু তাকে জড়িয়ে ধরে বলে, ‘তোমাকে আর যেতে দেবো না।’ রূপাই বলেছে, ‘আমার না যেয়ে উপায় নেই, সাজু যেতেই হবে। কেননা, আমি যদি ধরা পড়ি, আমার ফাঁসি অথবা কালাপানি হবে।’ সাজু এখানে বলেছিল, ‘তুমি তো চলে যাবে আমাকে কার কাছে তুমি রেখে যাবে’, এখানে জসীমউদ্দীনের ভাষায় রূপাই বলছে, ‘সখী দীন দুঃখীর যারে ছাড়া কেহ নাই/ সেই আল্লার হাতে আজি আমি তোমারে সঁপিয়া যাই।/ মাকড়ের আঁশে হস্তী যে বাঁধে, পাথর ভাসায় জলে/ তোমারে আজিকে সঁপিয়া গেলাম তাঁহার চরণতলে।’ ইহলোকে রূপাইয়ের সঙ্গে সাজুর এই শেষ দেখা। সাজু আর কী করবে, সেই প্রথম দেখা ও বৃষ্টির জন্য কুলা নামানোর দিনের দৃষ্টি বিনিময় থেকে শুরু করে তাদের জীবনের সব কথাকে এমনকি যে রাতে রূপাই জন্মের মতো চলে গেল, এসব অতীত স্মৃতি কাঁথার ওপর ফুটিয়ে তুলতে লাগল সুচ-সুতা দিয়ে। যেদিন শেষ হয়ে গেল মায়ের কাছে দিয়ে বলল, ‘মা, আমার মরণের পরে যেখানে কবর দেওয়া হবে, সেই কবরের ওপরে যেন এই নকসী কাঁথাখানা বিছিয়ে দেওয়া হয়। আর যদি কোনো দিন রূপাই এসে আমার খোঁজ করে, তাকে বোলো, তোমার আশায় সাজু ওই কবরের নিচে আছে।’ বহুদিন পরে গাঁয়ের কৃষকেরা গভীর রাতে বেদনার্ত এক বাঁশির ধ্বনি শুনতে পায়, আর প্রভাতে সবাই এসে দেখে, সাজুর কবরের পাশে একজন ভিনদেশি লোক মরে পড়ে আছে। এই হলো নকসী কাঁথার মাঠ। কবি জসীমউদ্দীন এই আখ্যানের একেবারে শেষ পর্বে এর করুণ বেদনাকে প্রকাশ করতে লিখেছেন, ‘আজো এই গাঁও অঝোরে চাহিয়া ওই গাঁওটির পানে/ নীরবে বসিয়া কোন্ কথা যেন কহিতেছে কানে কানে।’ শুধু তা-ই নয়, তিনি এ কাহিনির বেদনাকে বিস্তার করে দিতে আরও লিখেছেন, ‘কেহ কেহ নাকি গভীর রাত্রে দেখেছে মাঠের পরে/ মহা-শূন্যেতে উড়াইছে কেবা নকসী কাঁথাটি ধরে/ হাতে তার সেই বাঁশের বাঁশিটি বাজায় করুণ সুরে/ তারি ঢেউ লাগি এ-গাঁও ওগাঁও গহন ব্যথায় ঝুরে।’<ref name="PASS">''[http://www.prothom-alo.com/detail/news/175598 কবিগানের আসরে পাওয়া জসীম উদ্‌দীন]'', সাইমন জাকারিয়া, সাহিত্য সাময়িকী, দৈনিক প্রথম আলো; ৫ আগস্ট ২০১১ থ্রিস্টাব্দ। পরিদর্শনের তারিখ: ৯ নভেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
 
==কাহিনী সংক্ষেপ==
এখনো নাকি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অদূরে ফরিদপুর জেলার এক বিস্তীর্ণ মাঠের পাশে রূপাই-সাজু শুয়ে আছে।
কবি জসীমউদ্দীন তাঁর নকসীনকশী কাঁথার মাঠ-এর নায়ক রূপাই। সেরূপাই&mdash; গাঁয়ের ছেলে।ছেলে, তার কতগুলো গুণ আছেকৃষ্ণকায়, সেকাঁধ কৃষ্ণকায়পর্যন্ত ছেলে,চুল। তার কাঁধকতগুলো পর্যন্ত চুলগুণ আছে,: সে ভালো ঘর ছাইতে জানে এবং, যে হাত দিয়ে সে সুন্দর ঘর ছায়, সেই হাতেই লড়কি চালাতে জানে, সড়কি চালাতে জানে, আবার বাঁশের বাঁশিতে তার মতো আড় আর কেউ দিতে পারে না, এমনকি তার মতো আর কেউ গান গাইতেও পারে না। এই রূপাইয়ের সঙ্গে পাশের গ্রামের মেয়ে সাজুর ভালোবাসা হয়।হয়, আর তারপর তাদের বিয়েহয় হয়।বিয়ে। তারা সুখের সংসার পাতে। একদিন গভীর রাতে চাঁদ ওঠে, গোবর নিকানো আঙিনায় মাদুর পেতে সাজু রূপাইয়ের কোলে শুয়ে রয়, তাই একসময় বাঁশির বাজনা থেমে যায়। কারণ, যার উদ্দেশে বা যাকে শোনানোর জন্য রূপাই এত দিনএতদিন বাঁশি বাজিয়েছে, সেই মানুষটি এখন তারতারই ঘরে। সেদিন রাতের পূর্ণিমার আলোতে সাজুর রূপ দেখে দারুণ মুগ্ধ হয়েহয় ওঠেরূপাই, কিন্তু পরক্ষণেই রূপাইয়েরতার মনে কী যেন এক সংশয় জেগে ওঠে। সে ভাবে, এত সুখ আমার সইবে তো! একটাএক অজানা আশঙ্কায় তার ভেতরের বেদনার উদ্গতঅন্তরের অশ্রুবেদনাশ্রু সাজুর কোমল মুখের ওপর পড়ে, সাজুর ঘুম ভেঙে যায়, স্বামীর চোখে জলের ধারা দেখে সাজু বলে, তুমি কাঁদছ কেন? তোমাকে তো আমি কোনো আঘাত দিইনি। রূপাই বলে, সে জন্য কাঁদছি না—একটাএক অজানা আশঙ্কায় কাঁদছি। সাজু বলে, না না, আমরা তো কোনো অন্যায় করিনি। এমন সময় হঠাৎ খবর আসে, বনগেঁয়োরা তাদের গাজনা-চরের পাকা ধান কেটে নিয়ে যাচ্ছে। রূপাই ছুটে যায় লড়কি-সড়কি হাতে বনগেঁয়োদের প্রতিরোধ করতে। সেখানে মারামারিলড়াই হয় (স্থানীয় ভাষায় ''কাইজ্জা''), কয়েকটি খুন হলেহয় এবং ফলশ্রুতিতে রূপাই ফেরারি হয়ে গেল।যায়। আর সাজু রোজ একটা পিদিম বা মাটির প্রদীপ জ্বালিয়ে বসে থাকে সবরূপাইয়ের সময়।পথ যখনচেয়ে। একটা মরা পাতা ঝরে পড়ে, ওই পাতার শব্দে সেইপড়লেও রূপাই-বিরহিণী সাজু, পাতার শব্দ লক্ষ্যলক্ষ করে আলোটা নিয়ে ছুটে যায়, কোথায় রূপাই? দিন চলে যায়। একদিন গভীর রাতে রূপাই এসে সম্মুখেদাঁড়ায় দাঁড়ায়।সাজুর সামনে। সাজু দেখে, রূপাইয়ের সারা গায়ে মাটি মাখা, রক্তের দাগও লেগে আছে কোথাও কোথাও। সাজু তাকে জড়িয়ে ধরে বলে, ‘তোমাকে আর যেতে দেবো না।’ রূপাই বলেছে, ‘আমার না যেয়ে উপায় নেই, সাজু যেতেই হবে। কেননা, আমি যদি ধরা পড়ি, আমার ফাঁসি অথবা কালাপানি হবে।’ সাজু এখানে বলেছিল, ‘তুমি তো চলে যাবে আমাকে কার কাছে তুমি রেখে যাবে’, এখানে জসীমউদ্দীনের ভাষায়তখন রূপাই বলছেবলে, ‘সখী দীন দুঃখীর যারে ছাড়া কেহ নাই/ সেই আল্লার হাতে আজি আমি তোমারে সঁপিয়া যাই।/ মাকড়ের আঁশে হস্তী যে বাঁধে, পাথর ভাসায় জলে/ তোমারে আজিকে সঁপিয়া গেলাম তাঁহার চরণতলে।’ ইহলোকে রূপাইয়ের সঙ্গে সাজুর এই শেষ দেখা। সাজু আর কী করবে, সেই প্রথম দেখা ও বৃষ্টির জন্য কুলা নামানোর দিনের দৃষ্টি বিনিময় থেকে শুরু করে তাদের জীবনের সব কথাকে এমনকি যে রাতে রূপাই জন্মের মতো চলে গেল, এসব অতীত স্মৃতি কাঁথার ওপর ফুটিয়ে তুলতে লাগল সুচ-সুতা দিয়ে। যেদিন শেষ হয়ে গেল মায়ের কাছে দিয়ে বলল, ‘মা, আমার মরণের পরে যেখানে কবর দেওয়া হবে, সেই কবরের ওপরে যেন এই নকসী কাঁথাখানা বিছিয়ে দেওয়া হয়। আর যদি কোনো দিন রূপাই এসে আমার খোঁজ করে, তাকে বোলো, তোমার আশায় সাজু ওই কবরের নিচে আছে।’ বহুদিন পরে গাঁয়ের কৃষকেরা গভীর রাতে বেদনার্ত এক বাঁশির ধ্বনি শুনতে পায়, আর প্রভাতে সবাই এসে দেখে, সাজুর কবরের পাশে একজন ভিনদেশি লোক মরে পড়ে আছে। এই হলো নকসী কাঁথার মাঠ। কবি জসীমউদ্দীন এই আখ্যানের একেবারে শেষ পর্বে এর করুণ বেদনাকে প্রকাশ করতে লিখেছেন, ‘আজো এই গাঁও অঝোরে চাহিয়া ওই গাঁওটির পানে/ নীরবে বসিয়া কোন্ কথা যেন কহিতেছে কানে কানে।’ শুধু তা-ই নয়, তিনি এ কাহিনির বেদনাকে বিস্তার করে দিতে আরও লিখেছেন, ‘কেহ কেহ নাকি গভীর রাত্রে দেখেছে মাঠের পরে/ মহা-শূন্যেতে উড়াইছে কেবা নকসী কাঁথাটি ধরে/ হাতে তার সেই বাঁশের বাঁশিটি বাজায় করুণ সুরে/ তারি ঢেউ লাগি এ-গাঁও ওগাঁও গহন ব্যথায় ঝুরে।’<ref name="PASS">''[http://www.prothom-alo.com/detail/news/175598 কবিগানের আসরে পাওয়া জসীম উদ্‌দীন]'', সাইমন জাকারিয়া, সাহিত্য সাময়িকী, দৈনিক প্রথম আলো; ৫ আগস্ট ২০১১ থ্রিস্টাব্দ। পরিদর্শনের তারিখ: ৯ নভেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
{{cquote|সখী দীন দুঃখীর যারে ছাড়া কেহ নাই<br/>সেই আল্লার হাতে আজি আমি তোমারে সঁপিয়া যাই।<br/>মাকড়ের আঁশে হস্তী যে বাঁধে, পাথর ভাসায় জলে<br/>তোমারে আজিকে সঁপিয়া গেলাম তাঁহার চরণতলে।}}
ইহলোকে রূপাইয়ের সঙ্গে সাজুর এই ছিল শেষ দেখা। সাজু আর কী করবে, সেই প্রথম দেখা ও বৃষ্টির জন্য কুলা নামানোর দিনের দৃষ্টি বিনিময় থেকে শুরু করে তাদের জীবনের সব কথাকে এমনকি যে রাতে রূপাই জন্মের মতো চলে গেল, এসব অতীত স্মৃতি কাঁথার ওপর ফুটিয়ে তুলতে লাগলো সুঁই-সুতা দিয়ে। যেদিন সেই কাঁথা বোনা শেষ হয়ে গেলো, সাজু তার মায়ের কাছে দিয়ে বললো, ‘মা, আমার মরণের পরে যেখানে কবর দেওয়া হবে, সেই কবরের ওপরে যেন এই নকশী কাঁথাখানা বিছিয়ে দেওয়া হয়। আর যদি কোনোদিন রূপাই এসে আমার খোঁজ করে, তাকে বোলো, তোমার আশায় সাজু ওই কবরের নিচে আছে।’<br/>
বহুদিন পরে গাঁয়ের কৃষকেরা গভীর রাতে বেদনার্ত এক বাঁশির সুর শুনতে পায়, আর ভোরে সবাই এসে দেখে, সাজুর কবরের পাশে এক ভিনদেশি লোক মরে পড়ে আছে। কবি জসীমউদ্দীন এই আখ্যানের একেবারে শেষ পর্বে এর করুণ বেদনাকে প্রকাশ করতে লিখেছেন:
{{cquote|আজো এই গাঁও অঝোরে চাহিয়া ওই গাঁওটির পানে<br/>নীরবে বসিয়া কোন্ কথা যেন কহিতেছে কানে কানে।}}
শুধু তা-ই নয়, তিনি এ কাহিনীর বেদনাকে বিস্তার করে দিতে আরও লিখেছেন,{{cquote|কেহ কেহ নাকি গভীর রাত্রে দেখেছে মাঠের পরে<br/>মহা-শূন্যেতে উড়াইছে কেবা নকসী কাঁথাটি ধরে<br/>হাতে তার সেই বাঁশের বাঁশিটি বাজায় করুণ সুরে<br/>তারি ঢেউ লাগি এ-গাঁও ওগাঁও গহন ব্যথায় ঝুরে।}}<ref name="PASS">''[http://www.prothom-alo.com/detail/news/175598 কবিগানের আসরে পাওয়া জসীম উদ্‌দীন]'', সাইমন জাকারিয়া, সাহিত্য সাময়িকী, দৈনিক প্রথম আলো; ৫ আগস্ট ২০১১ থ্রিস্টাব্দ। পরিদর্শনের তারিখ: ৯ নভেম্বর ২০১১ খ্রিস্টাব্দ।</ref>
 
==তথ্যসূত্র==