পেয়ারা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.137.72.97 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 7421531 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সংশোধন, চিত্র
২৫ নং লাইন:
''' পেয়ারা''' বা '''গয়া''' ([[দ্বিপদ নামকরণ|বৈজ্ঞানিক নাম]]:''Psidium guajava''), এরা Myrteae পরিবারের সদস্য। এক রকমের সবুজ রঙের [[বেরি]] জাতীয় ফল। তবে অন্যান্য বর্ণের পেয়ারাও দেখতে পাওয়া যায়। লাল পেয়ারাকে (Marroonguava) রেড আপেলও বলা হয়। পেয়ারার বৈজ্ঞানিক নাম ''Psidiun guajava'' । পেয়ারার প্রায় ১০০টিরও বেশি প্রজাতি আছে। [[মেক্সিকো]], মধ্য আমেরিকা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া প্রভৃতি স্থানে পেয়ারা বেশি জন্মে। অনুমান করা হয় ১৭শ শতাব্দীতে পেয়ারা আসে। এটি একটি পুষ্টিকর ফল। এটি [[ভিটামিন সি]], ক্যারোটিনয়েডস, ফোলেট, [[পটাশিয়াম]], আঁশ এবং [[ক্যালসিয়াম]] প্রভৃতিতে সমৃদ্ধ। একশ’ গ্রাম পেয়ারায় দুইশ’ মি.গ্রা. ভিটামনি সি আছে অর্থাৎ পেয়ারায় [[কমলা (ফল)|কমলার]] চেয়ে ৪গুণ বেশি ভিটামিন সি আছে। পেয়ারার খোসায় কমলায় চেয়ে পাঁচগুণ বেশি [[ভিটামিন সি]] থাকে। এই ফলে লৌহ উপাদানও পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যমান। পুষ্টিমানের বিবেচনায় কমলার মান যেখানে ১৮৬ পয়েন্ট সেক্ষেত্রে পেয়ারার পুষ্টি মূল্যমান ৪২১ পয়েন্ট। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনল আছে যা ক্যান্সার প্রতিরোধক। ১০০ গ্রাম পেয়ারায় পানি বা জল ৮৬.১০ গ্রাম, শক্তি ৫১ কি.ক্যালোরী, প্রোটিন ০.৮২ গ্রাম, আঁশ ৫.৪ গ্রা. [[ফসফরাস]] ২৫ মি.গ্রা. সোডিয়াম ৩ মি.গ্রা. [[ভিটামিন এ]] ৭৯২ আই ইউ থাকে। তদুপরি পেয়ারাতে [[ম্যাঙ্গানিজ]], [[সেলেনিয়াম]], [[থায়ামিন|ভিটামিন বি-১]], বি-২, বি-৩ ইত্যাদি মূল্যবান খনিজ ও ভিটামিন থাকে। রোগ প্রতিরোধে পেয়ারার অনেক গুণ রয়েছে। পেয়ারার বীজে [[ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড|ওমেগা-৩]] ও [[ওমেগা-৬]] পলিআন-সেচুরেটেড [[ফ্যাটি এসিড]] ও আঁশ বিদ্যমান। পেয়ারা পাতার রস [[ক্যান্সার]] প্রতিরোধী এবং সংক্রমণ, প্রদাহ, ব্যথা [[জ্বর]], বহুমূত্র, [[আমাশয়]] প্রভৃতি রোগে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।<ref>[http://new.ittefaq.com.bd/news/view/64690/2011-12-27/3 পেয়ারার পুষ্টিগুণ ]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
 
== অন্যান্য নাম যেমনঃ ==
 
* [[চট্টগ্রাম]] > গইয়ম, গোঁয়াছি, পেয়ালা
১০২ নং লাইন:
* আমাদের মাঝে এমন অনেক নারীরই মাসিককালীন পেট ব্যথা করে থাকে। প্রচন্ড ব্যথার কারণে কোনো উপায় খুঁজে না পেয়ে শেষ পর্যন্ত অনেকেই ব্যাথার ঔষধ সেবন করেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো, যদি কেউ পেয়ারার পাতা চিবিয়ে বা রস করে খায় তাহলে পিরিওডে হওয়া সেই ব্যথা দ্রুত সেরে যায়, সেইসাথে শরীরে কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ফেলে না। আর তাই যারা প্রতিমাসে পিরিয়ডের ব্যথা নিয়ে অসহ্য যন্ত্রণায় ভোগেন তাদেরকে বলবো খাবারের তালিকায় এখনই পেয়ারাকে রাখার চেষ্টা করুন। কারণ, আপনাদের জন্য আদর্শ ফল হলো পেয়ারা এবং পেয়ারা পাতার রস, যা খুব সহজেই আপনার মাসিককালীন ব্যথা উপশমে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
 
== পেয়ারার কিছু চিত্র নিচে দেওয়া হলঃ ==
== চিত্রশালা ==
<gallery>
Image:Ripe guava.jpg|ফালা করে কাটা পেয়ারাপেয়ারা।
Image:ARS_HPSI41.jpg|লাল পেয়ারারঙের পেয়ারা।
Image:Psidium guajava fruit.jpg|সবুজ পেয়ারারঙের পেয়ারা।
Image:Guava_bangalore.jpg|কাটা পেয়ারাপেয়ারা।
Image:Jambu Batu.jpg|ইন্দোনেশীয় পেয়ারাপেয়ারা।
File:Desi non-ripe guavas of India.jpg|পেয়ারা ও পেয়ারা বিক্রেতা,বিক্রেতার [[হুগলী]]।ছবি।
File:Rotten guava in Bangladesh.jpg|অতিরিক্ত বৃষ্টিরবৃষ্টি জন্যপড়ার পচাকারনে পেয়ারা পচে গেছে।
</gallery>