সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Md Abu Sayeed (আলাপ)-এর সম্পাদিত 7169508 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Md Abu Sayeed (আলোচনা | অবদান)
পরিচিত নাম
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩২ নং লাইন:
 
== রাজনৈতিক জীবন ==
সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান (সুখন) [[বিএনপি|বিএনপির]] চেয়ারপার্সন বেগম [[খালেদা জিয়া|খালেদা জিয়ার]] উপদেষ্টা ছিলেন। তিনি এই [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১]] আসনে এর আগেও [[বিএনপি|বিএনপির]] মনোনীত [[সংসদ সদস্য]] প্রার্থী ছিল। তিনি [[নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন|নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে]] [[আওয়ামী লীগ]] এর প্রার্থী [[মোহাম্মদ ছায়েদুল হক]] এর সাথে নির্বাচনে পরাজিত হন। [[একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন|একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে]] [[আওয়ামী লীগ]] এর প্রার্থী [[বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম|বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের]] সাথে পরাজিত হয়। উল্লেখ্য, সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান সুখনকেএকরামুজ্জামানকে [[বিএনপি|বিএনপির]] সকল পদ থেকে ২৮ নভেম্বর ২০২৩ সালে বহিষ্কার করা হয়। তিনি এখন নিরদলীয়। তিনি [[দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন|দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে]] ৮৯,৪২৪ ভোট পেয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী [[বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম|বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রামকে]] ৪৩,২২৫ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে [[স্বতন্ত্র]] [[সংসদ সদস্য]] নির্বাচিত হন।
 
== আলোচনা সমালোচনা ==
 
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ঋণ ও দায় থাকা প্রার্থীদের তালিকায় শীর্ষে ছিলেন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা ও খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা এসএকে একরামুজ্জামান। তাঁর মোট ঋণ বা দায়ের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা। নির্বাচন কমিশনে প্রার্থীদের জমা দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ সালে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে টিআইবি। প্রতিবেদনের উপস্থাপনায় একরামুজ্জামানের মোট ঋণ বা দায়ের এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
 
তবে মোট সম্পদমূল্যের হিসাবে দ্বিতীয় অবস্থানেও ছিলেন একরামুজ্জামান। হলফনামা অনুযায়ী, তাঁর সম্পদমূল্য ৪২১ কোটি ১৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ, তাঁর সম্পদমূল্য মোট ঋণ ও দায়ের এক-তৃতীয়াংশ।