আসিফ মহিউদ্দীন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
জীবিনী এবং শিক্ষা
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত তথ্য অপসারণ দৃশ্যমান সম্পাদনা
২৬ নং লাইন:
| website = https://www.shongshoy.com/
}}
'''আসিফ মহিউদ্দীন''' (জন্ম ২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৪) একজন বাংলাদেশী [[নাস্তিক্যবাদ|নাস্তিক্যবাদী]], [[ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ|ধর্মনিরপেক্ষ]]সন্ত্রাসী কর্মী, [[ধর্মেরধর্ম সমালোচনা|ধর্মীয়বিদ্বেষী, সমালোচক]]ধর্ষক, সমকামী এবং [[নারীবাদ|নারীবাদী]]।<ref name="imperiled2">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.nytimes.com/2016/01/03/magazine/the-price-of-secularism-in-bangladesh.html|শিরোনাম=The Imperiled Bloggers of Bangladesh|শেষাংশ=Hammer|প্রথমাংশ=Joshua|তারিখ=29 December 2015|সংবাদপত্র=The New York Times|issn=0362-4331|সংগ্রহের-তারিখ=4 August 2016}}</ref> ২০১২ সালে তিনি [[ডয়চে ভেলে]] থেকে [[দ্য ববস (ওয়েবলগ পুরস্কার)|দ্য ববস-বেস্ট অফ অনলাইন এক্টিভিজম]] পুরস্কার লাভ করেন, যেখানে বলা হয়, "আসিফের ব্লগ ছিল বাংলাদেশের সবথেকে বেশি পঠিত ওয়েব পাতাগুলোর মধ্যে একটি, এবং এটি বাংলাদেশের " জন-বিরোধী রাজনীতি" এর ক্ষেত্রে ধর্মীয় মৌলবাদের কঠোর সমালোচনার জন্য পরিচিত ছিল।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|তারিখ=25 May 2013|শিরোনাম=Bangladesh gags award-winning blogger|ইউআরএল=http://www.dw.de/bangladesh-gags-award-winning-blogger/a-16697713|কর্ম=ডয়চে ভেলে}}</ref> ২০১৩ সালের ১৫ই জানুয়ারিতে তিনি ইসলামি চরমপন্থীদের দ্বারা গুপ্তহত্যা প্রচেষ্টার শিকার হন ও বেঁচে যান।<ref name="Stiftung2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hamburger-stiftung.de/wp-content/uploads/2012/03/pressemitteilung_asif_mohuiddin1.pdf|বিন্যাস=PDF|শিরোনাম=Asif Mohiuddin, Blogger aus Bangladesch – Neuer Gast der Hamburger Stiftung für politisch Verfolgte|তারিখ=24 March 2014|সংগ্রহের-তারিখ=9 May 2018}}</ref> কয়েক মাস পরে তিনি [[ইসলাম]] ও ইসলামের নবী [[মুহাম্মাদ|মুহাম্মদকে]]মুহাম্মদ (সাঃ)কে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করার কারণে [[বাংলাদেশ সরকার]] কর্তৃক তিনবার কারারুদ্ধ হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://en.rsf.org/bangladesh-unjustifiable-decision-to-send-30-07-2013,44992.html|শিরোনাম=Blogger Granted Bail on Health Grounds|তারিখ=7 August 2013|ওয়েবসাইট=Reporters without Borders|সংগ্রহের-তারিখ=১ মে ২০১৯|আর্কাইভের-তারিখ=২১ মার্চ ২০১৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150321132206/http://en.rsf.org/bangladesh-unjustifiable-decision-to-send-30-07-2013,44992.html|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> অব্যাহত আন্তর্জাতিক চাপের জন্য আসিফ মহিউদ্দীনকে কারামুক্ত করা হয়, তারপর ২০১৪ সালে নিজ দেশ ত্যাগ করে তিনি [[জার্মানি|জার্মানিতে]] চলে যান এবং এখন পর্যন্ত তিনি জার্মানিতেই অবস্থান করছেন। ২০১৫ সালে তিনি সাংবাদিকতার জন্য [[অ্যানা পলিটকফস্কায়া]] পুরস্কার লাভ করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Asif Mohiuddin wins Anna Politkovskaya Award|ইউআরএল=http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2015/08/13/asif-mohiuddin-wins-anna-politkovskaya-award/|সংবাদপত্র=Dhaka Tribune|তারিখ=13 August 2015|সংগ্রহের-তারিখ=20 November 2017}}</ref>{{dubious}}{{clarify}}
 
== জীবনী ==
৩২ নং লাইন:
=== বাল্যকাল ও শিক্ষা ===
 
আসিফ মহিউদ্দীন [[ঢাকা]]র একটি [[মুসলিম]] পরিবার জন্মগ্রহণ করেন <ref name="imperiled2"/> ১৩ বছর বয়সে তিনি নিজেকে একজন [[নাস্তিক্যবাদ|নাস্তিক]] বলে ঘোষণা করেছিলেন।<ref name="imperiled2" /> ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াকালীন ইভটিজিং এর অভিযোগে তাকে বিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয় এবং এরপর তিনি আর পড়াশুনা করেনি। বিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করার পর তিনি এলাকায় মেমোরি লোডের দোকান চালু করেন। কিছুদিন পর তার সেই ব্যাবসাও বন্ধ হয়ে যায় কারণ তার বিরুদ্ধে মেয়েদের মোবাইলে ১৮+ ভিডিও লোড করে দেওয়ার অভিযোগ উঠে। এরপর দীর্ঘদিন তিনি বস্তিতে ইয়াবা ব্যাবসা করেন। কয়েকবার পুলিশের হাতে গ্রেফতারও হয়েছেন তিনি। ২০১৩ সালে তিনি তার সহযোগীরা তার উপর হামলা করে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে। এই হামলাকে তিনি ধর্মীয় হামলা বলে প্রচার করেন এবং ২০১৪ সালে নিজ দেশ ত্যাগ করে তিনি [[জার্মানি|জার্মানিতে]] চলে যান শরণার্থী হিসেবে। এখন পর্যন্ত তিনি জার্মানিতেই অবস্থান করছেন।
আসিফ মহিউদ্দীন [[ঢাকা]]র একটি [[মুসলিম]] পরিবারে একজন মধ্যম পদমর্যাদার সরকারী চাকুরিজীবীর সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন ও পালিত হন।<ref name="imperiled2"/> তিনি বিদ্যালয় থেকে এসে মসজিদে ধর্মশিক্ষা গ্রহণ করতেন, সেই ব্যাপারে তিনি বলেন, "আমি অনেক হাস্যকর বিষয় শিখেছি - যেমন আমি স্বর্গে কুমারী লাভ করব, বা চিরকালের জন্য নরকে চূড়ান্ত শাস্তি ভোগ করব"।<ref name="imperiled2" /> তার পিতামাতার দুঃখের জন্য তিনি তাকে শেখানো ধর্মীয় রীতি নিয়ে বারবার প্রশ্ন উত্থাপন করতে থাকেন। তার এই গুরুতর প্রশ্নগুলো এবং শিক্ষকদের প্রশ্নের ভক্তিহীন উত্তরের জন্য তাকে প্রায়ই অনেক মার খেতে হয়েছে।<ref name="NOZ2">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.noz.de/deutschland-welt/medien/artikel/604035/darum-suchte-asif-mohiuddin-zuflucht-in-deutschland|শিরোনাম=Politkovskaja-Preis für Blogger: Darum suchte Asif Mohiuddin Zuflucht in Deutschland|লেখক=Thomas Klatt|কর্ম=[[Neue Osnabrücker Zeitung]]|তারিখ=7 August 2015|সংগ্রহের-তারিখ=6 May 2018|ভাষা=de}}</ref> ১৩ বছর বয়সে তিনি নিজেকে একজন [[নাস্তিক্যবাদ|নাস্তিক]] বলে ঘোষণা করেছিলেন।<ref name="imperiled2" />
 
আসিফ মহিউদ্দীন বিজ্ঞান সম্পর্কে পড়তে শুরু করেন এবং ১৬ বছর বয়স (২০০০ সাল) থেকে তিনি ঢাকার সংবাদপত্রগুলোতে [[ইসলামবাদ|ইসলামবাদীদের]] অবৈজ্ঞানিক দাবিগুলোকে চ্যালেঞ্জ করা শুরু করেন।<ref name="imperiled2" /> একটি বিজ্ঞান পত্রিকায় [[কুরআন|কুরআনে]] বর্ণিত অলৌকিক ঘটনাকে আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে সংগতি আনার এবং যেভাবেই হোক যৌক্তিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির দ্বারা একে ব্যাখ্যা করার প্রচেষ্টা নেয়া হয়েছে এমন একটি প্রবন্ধ পড়ার পর তার এই কাজ শুরু হয়। আসিফ মহিউদ্দীন এর প্রতিক্রিয়ায় একটি প্রবন্ধ লেখেন, যেখানে তিনি দাবি করেছিলেন, [[মুহাম্মাদ|নবী মুহাম্মাদের]] [[বোরাক|বোরাকে]] করে [[লাইলাতুল মেরাজ|স্বর্গে উড়ে যাওয়া]] বৈজ্ঞানিকভাবে অসম্ভব। এটি এবং ঢাকার বাংলা সংবাদপত্রগুলোতে তার অন্যান্য সমালোচনামূলক ও ব্যাজস্তুতিপূর্ণ প্রবন্ধ [[মুক্তচিন্তা|মুক্তমনা]] ও ধর্মীয় সমালোচক হিসেবে তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে। এর ফলে তিনি অন্যান্য সমমনা অনলাইন সক্রিয় কর্মীদেরও সংস্পর্শে আসেন।<ref name="NOZ2"/><ref name="atheists2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.youtube.com/watch?v=CYHOiBW5X98|শিরোনাম=Asif Mohiuddin – Freedom of Speech Means Freedom to Offend (2015 National Convention)|কর্ম=YouTube|প্রকাশক=Speech by Mohuiuddin at the [[American Atheists]] National Convention in Memphis, Tennessee|তারিখ=29 June 2015|সংগ্রহের-তারিখ=6 May 2018}}</ref>
 
মহাবিদ্যালয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত বিদ্যালয়ে তার উপর মারধর অব্যাহত ছিল। মহাবিদ্যালয়ে প্রবেশ করে তিনি নিজেকে পুলিস সহিংসতা, নারী অধিকার, এবং উন্নততর গণতন্ত্রের জন্য রাজনীতিতে যুক্ত হতে শুরু করেন।<ref name="NOZ2"/> ২০০৬ সালে তিনি ব্লগিং শুরু করেন।<ref name="NOZ2"/> ২০০৮ সালে তিনি [[কম্পিউটার বিজ্ঞান|কম্পিউটার বিজ্ঞানে]] ডিগ্রি অর্জন করেন।<ref name="imperiled2" /> ২০১০ সালে তিনি ঢাকায় বাংলাদেশী মুক্তমনা, নাস্তিক্যবাদী, অজ্ঞেয়বাদী ও অন্যান্য অবিশ্বাসীদের নিয়ে প্রথম সম্মেলনের আয়োজন করেন, যেখানে ৩৪ জন উপস্থিত হয়েছিলেন।<ref>[[চিত্র:Asif_EHYD.ogg|Asif Mohiuddin speaking in Utrecht, Netherlands, 30 July 2016]]</ref>
 
=== হামলা ও কারাগারে প্রেরণ ===
আসিফ মহিউদ্দীন [[পুরুষ শ্রেষ্ঠত্ববাদিতা]], [[গৃহ নির্যাতন]] এবং [[ইসলামে ধর্মত্যাগ|ইসলামে ধর্মত্যাগের]] জন্য মৃত্যুদণ্ডের বিধানকে সমালোচনা করে প্রবন্ধ লিখেন,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি
| তারিখ = 22 April 2014
| শিরোনাম = 'I have to help the people of Bangladesh'
| ইউআরএল = http://www.dw.de/i-have-to-help-the-people-of-bangladesh/a-17581354
| কর্ম = ডয়চে ভেলে
}}</ref> যার ফলে মৌলবাদীরা তাকে হত্যার জন্য আহ্বান জানায়। ২০১৩ সালে [[আল-কায়েদা|আল-কায়েদার]] নেতা [[আনোয়ার আল-আওলাকি|আনোয়ার আল-আওলাকির]] দ্বারা অনুপ্রাণিত চারজন যুবক আসিফ মহিউদ্দীনের উপর তার বাসার বাইরে হামলা করে এবং ছুড়িকাঘাত করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|তারিখ=2 April 2013|শিরোনাম=4 held over attempt to kill blogger|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/beta2/news/4-held-over-attempt-to-kill-blogger/|সংবাদপত্র=[[The Daily Star (Bangladesh)|The Daily Star]]|সংগ্রহের-তারিখ=27 February 2015}}</ref><ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শিরোনাম='Militant atheist' blogger stabbed in Bangladesh|সাময়িকী=Hindustan Times|ইউআরএল=http://www.hindustantimes.com/world-news/militant-atheist-blogger-stabbed-in-bangladesh/article1-989966.aspx|তারিখ=15 January 2013|সংগ্রহের-তারিখ=২ মে ২০১৯|আর্কাইভের-তারিখ=২৭ জুন ২০১৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150627025354/http://www.hindustantimes.com/world-news/militant-atheist-blogger-stabbed-in-bangladesh/article1-989966.aspx|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> এক মাস পর, বাংলাদেশী ব্লগার এবং অনলাইন এক্টিভিস্টগণ [[২০১৩-র শাহবাগ আন্দোলন|২০১৩ সালে শাহবাগ আন্দোলন]] শুরু করেন, যার ফলে [[হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ|হেফাজতে ইসলাম]] সহ ইসলামী সংগঠনগুলো পালটা মিছিল বের করে এবং তারা ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষকে একত্রিত করে। তারা দেশে ঈশ্বরনিন্দা আইনের দাবি করেন, এবং বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীদেরকে হুমকি দেন। ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী ব্লগারদের শিরোশ্ছেদের জন্য পুরস্কার জারি করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|ইউআরএল = http://heroes.rsf.org/en/asif-mohiuddin/
|আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20140506072310/http://heroes.rsf.org/en/asif-mohiuddin/
|অকার্যকর-ইউআরএল = yes
|আর্কাইভের-তারিখ = 2014-05-06
|শিরোনাম = Asif Mohiuddin – 100 Information Heroes
|ওয়েবসাইট = Reporters Without Borders
}}</ref> ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশী সরকার আসিফ মহিউদ্দীন সহ অন্যান্য ব্লগারদেরকে কারারুদ্ধ করেন, এবং অনেক ওয়েবসাইটকে ব্লক করে দেয়।<ref name="Roy">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.centerforinquiry.net/blogs/entry/avijitroy/|শিরোনাম=No Flag Large Enough to Cover the Shame – Guest Post from Dr. Avijit Roy|লেখক=Avijit Roy|তারিখ=1 May 2013|ওয়েবসাইট=Center for Inquiry}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.usatoday.com/story/news/world/2013/04/06/hardline-muslims-rally-bangladesh/2058851/|শিরোনাম=Hardline Muslims rally in Bangladesh amid shutdown|তারিখ=6 April 2013|কর্ম=USA Today|লেখক=Associated Press}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|লেখক=Farid Ahmed|তারিখ=8 April 2013|শিরোনাম=Bangladesh Islamists rally for blasphemy law|ইউআরএল=http://edition.cnn.com/2013/04/06/world/asia/bangladesh-blasphemy-protest|কর্ম=[[CNN]]}}</ref>[[File:Asif Mohiuddin AA 2015.webm|thumb|left|আসিফ মহিউদ্দিন আমেরিকার নাস্তিক সম্মেলন ২০১৫-এ বক্তব্য রাখছেন (ইংরেজিতে)।]]২০১৩ সালের মার্চ মাসে গণ ব্লগিং সাইট [[সামহোয়্যার ইন ব্লগ|সামহোয়্যার ইন ব্লগে]] আসিফ মহিউদ্দীনের ব্লগকে [[বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন]] বন্ধ করে দেয়। একে [[২০১৩ বেঙ্গলি ব্লগ ব্ল্যাকআউট|২০১৩ বেঙ্গলি ব্লগ ব্ল্যাকআউটের]] মাধ্যমে প্রতিবাদ করা হয়। এপ্রিল মাসে, মহিউদ্দিনকে আরও তিনজন ব্লগারের সাথে<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি
| লেখক = Emran Hossain
| তারিখ = 4 March 2013
| শিরোনাম = Bangladesh Arrests 'Atheist Bloggers,' Cracking Down on Critics
| ইউআরএল = http://www.huffingtonpost.com/2013/04/03/bangladesh-bloggers_n_3009137.html
| সংবাদপত্র = [[The Huffington Post]]
| সংগ্রহের-তারিখ =
}}</ref> "ঈশ্বরনিন্দামূলক" পোস্টের জন্য গ্রেফতার করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি
| ইউআরএল = http://en.rsf.org/bangladesh-blogger-asif-mohiuddin-arrested-03-04-2013,44295.html
| শিরোনাম = Blogger Asif Mohiuddin arrested over "blasphemous" blog posts
| তারিখ = 3 April 2013
| ওয়েবসাইট = [[Reporters Without Borders]]
| সংগ্রহের-তারিখ =
| আর্কাইভের-তারিখ = ৪ মার্চ ২০১৬
| আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20160304061459/http://en.rsf.org/bangladesh-blogger-asif-mohiuddin-arrested-03-04-2013,44295.html
| ইউআরএল-অবস্থা = অকার্যকর
}}</ref> স্বাধীন ব্লগগুলোতে এরকম কঠোর ব্যবস্থা এবং [[দৈনিক আমার দেশ]] সংবাদপত্রকে বন্ধ করে দেয়াকে [[হিউম্যান রাইটস ওয়াচ]]<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি
| শিরোনাম = Bangladesh: Crackdown on Bloggers, Editors Escalates
| লেখক =
| ইউআরএল = https://www.hrw.org/news/2013/04/15/bangladesh-crackdown-bloggers-editors-escalates
| তারিখ = 15 April 2013
| ওয়েবসাইট = [[Human Rights Watch]]
| সংগ্রহের-তারিখ =
}}</ref> এবং [[হিউম্যানিস্টস ইন্টারন্যাশনাল|আইএইচইউ]] (হিউম্যানিস্টস ইন্টারন্যাশনাল) কঠোর সমালোচনা করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://iheu.org/story/arrests-atheist-bloggers-shows-bangladesh-authorities-are-walking-trap-set-fundamentalists|শিরোনাম=Arrests of "atheist bloggers" shows Bangladesh authorities are walking into a trap set by fundamentalists|তারিখ=4 April 2013|ওয়েবসাইট=International Humanist and Ethical Union|সংগ্রহের-তারিখ=6 June 2013}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://iheu.org/story/call-action-defend-bloggers-bangladesh|শিরোনাম=Call to action: Defend the bloggers of Bangladesh|তারিখ=9 April 2013|ওয়েবসাইট=International Humanist and Ethical Union|সংগ্রহের-তারিখ=6 June 2013}}</ref> ব্লগারদের গ্রেফতারের অল্পসময় পরে, প্রধানত বাঙালি ও দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত নাস্তিক ও মুক্তমনাদের একটি স্বাধীন ওয়েবসাইট [[মুক্তমনা (ওয়েবসাইট)|মুক্তমনা]] থেকে বিবৃতি দেয়া হয় যার শিরোনাম ছিল, "'Bangladesh government squishing freedom of speech by arresting and harassing young bloggers inside the country" (বাংলায়: দেশের অভ্যন্তরে তরুণ ব্লগারদের গ্রেফতার ও হয়রানির মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের দ্বারা বাকস্বাধীনতার দমন)। [[অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল|অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালও]] একটি বিবৃতি দান করে যার শিরোনাম ছিল "Bangladesh: writers at risk of torture" (বাংলা্য: "বাংলাদেশ: নির্যাতনের ঝুঁকিতে লেখক")।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|ইউআরএল=https://www.amnesty.org/pt-br/library/asset/ASA13/006/2013/en/d728c4d4-fb39-4711-af88-e592a012ca42/asa130062013en.html
|শিরোনাম=Bangladesh: writers at risk of torture
|তারিখ=15 April 2013
|ওয়েবসাইট=[[Amnesty International]]
|সংগ্রহের-তারিখ=4 June 2013
|অকার্যকর-ইউআরএল=yes
|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140811194752/http://www.amnesty.org/pt-br/library/asset/ASA13/006/2013/en/d728c4d4-fb39-4711-af88-e592a012ca42/asa130062013en.html
|আর্কাইভের-তারিখ=11 August 2014
|df=
}}</ref> [[সেন্টার ফর ইনকোয়ারি]] (সিএফআই), [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অফ স্টেট]] [[জন কেরি|জন কেরিকে]] "বাংলাদেশ সরকারকে ধর্মের সমালোচনাকারী নাস্তিক ব্লগারদেরকে গ্রেফতার করার নীতিটি প্রত্যাহার করার জন্য চাপ দিতে" অনুরোধ করে। তারা [[ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম এর এম্বাসেডর-এট-লার্জ]] [[সুজান জনসন কুক|সুজান জনসন কুককে]] একটি পত্র পাঠায় যেখানে লেখা হয়, "এই পরিস্থিতিতে জনসচেতনতা তৈরি করার জন্য তাদের পক্ষে যা করা সম্ভব তা যেন তারা করে"। ফ্রি সোসাইটি ইনস্টিটিউট অফ সাউথ আফ্রিকা, [[রিপোটারস উইদাউট বর্ডারস]], [[কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস]], গ্লোবাল ভয়েস এডভোকেসি, এবং অন্যান্য কয়েকটি সংস্থাও বাংলাদেশী ব্লগারদের অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে এবং বিভিন্ন বিদেশী কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে বাংলাদেশেকে চাপ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।<ref name=Roy/>
বাংলাদেশ সরকারকে গ্রেফতারকৃত ব্লগারদেরকে মুক্ত করতে চাপ দেওয়ার জন্য ২৫ এপ্রিল এবং ২ মে, ২০১৩ এ [[বাংলাদেশে বাক স্বাধীনতার জন্য বিশ্বজুড়ে প্রতিবাদ|বিশ্বব্যাপী প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ]] অনুষ্ঠিত হয়। বেশ কয়েকটি মানবতাবাদী সংগঠন (যেমন সিএফইউ, সিএফআই-কানাডা, [[হিউম্যানিস্ট ইউকে|ব্রিটিশ হিউম্যানিস্ট অ্যাসোসিয়েশন]], [[আমেরিকান এথিস্টস]], সেকুলার কোয়ালিশন ফর আমেরিকা, এবং মিসৌরি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্রিথিংকর্স সহ) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য এবং বাংলাদেশ শহরে অংশ নেয়।<ref name=skeptic>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি
| লেখক = Avijit Roy
| তারিখ = 8 May 2013
| শিরোনাম = The Struggle of Bangladeshi Bloggers
| ইউআরএল = http://www.skeptic.com/eskeptic/13-05-08/#feature
| সাময়িকী = [[Skeptic (U.S. magazine)|Skeptic]]
| সংগ্রহের-তারিখ = 6 June 2013
}}</ref> [[সালমান রুশদি]], [[তসলিমা নাসরিন]], [[হেমন্ত মেহতা]], [[মরিয়ম নামাজী]], [[পিজি মায়ারস]], [[অভিজিৎ রায়]], [[আনু মুহাম্মদ]], [[অজয় রায়]], [[কাইয়ুম চৌধুরী]], [[রামেন্দু মজুমদার]], [[মুহম্মদ জাফর ইকবাল|মুহাম্মদ জাফর ইকবালসহ]] অনেক লেখক, কর্মী এবং বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী গ্রেফতারকৃত ব্লগারদের প্রতি তাদের সংহতি প্রকাশ করেন।<ref name=skeptic/> গ্রেফতারকৃত ব্লগারদের মধ্যে তিনজনকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি
| তারিখ = 12 May 2013
| শিরোনাম = Two bloggers get bail
| ইউআরএল = http://bdnews24.com/bangladesh/2013/05/12/two-bloggers-get-bail
| সংবাদপত্র = bdnews24.com
| সংগ্রহের-তারিখ = 6 June 2013
}}</ref> তবে আসিফ মহিউদ্দীনের জামিনকে প্রত্যাখ্যান করা হয় এবং তাকে ২ জুন, ২০১৩ তারিখে জেলখানায় পাঠানো হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি
|তারিখ = 2 June 2013
|শিরোনাম = Blogger Moshiur granted bail, Asif was denied bail and sent to jail
|ইউআরএল = http://archive.dhakatribune.com/bangladesh/2013/jun/02/blogger-moshiur-granted-bail
|সংবাদপত্র = Dhaka Tribune
|সংগ্রহের-তারিখ = 6 June 2013
|আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20170721223235/http://archive.dhakatribune.com/bangladesh/2013/jun/02/blogger-moshiur-granted-bail
|আর্কাইভের-তারিখ = 21 July 2017
|অকার্যকর-ইউআরএল = yes
|df = dmy-all
}}</ref> তিন মাস পর তিনি মুক্তি লাভ করেন, কিন্তু তখনও তিনি অভিযুক্ত ছিলেন। এখন তিনি বার্লিন, জার্মানিতে বসবাস করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|তারিখ=8 September 2013|শিরোনাম=Bangladesh court indicts 4 bloggers for allegedly posting derogatory comments about Islam|ইউআরএল=http://www.foxnews.com/world/2013/09/08/bangladesh-court-indicts-4-bloggers-for-allegedly-posting-derogatory-comments/|কর্ম=[[Fox News Channel]]|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|তারিখ=8 September 2013|শিরোনাম=4 bloggers charged|ইউআরএল=http://bdnews24.com/bangladesh/2013/09/08/4-bloggers-charged|সংবাদপত্র=[[Bdnews24.com]]|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref>
 
=== জার্মানিতে গমন এবং চলমান সক্রিয়তা ===
{{Listen||filename=Asif EHYD.ogg|title=<span align="center">আসিফ মহিউদ্দীন নেদারল্যান্ডসের ইউট্র্যাক্ট-এ কথা বলছেন।</span>|type=speech|description=<span align="center">[[:File:Asif EHYD.ogg|২০১৬ সালে রেকর্ডকৃত]]</span>}}২০১৪ সালের এপ্রিল থেকে আসিফ মহিউদ্দীন [[জার্মানি|জার্মানিতে]] বসবাস করেন, প্রাথমিকভাবে তিনি হামবুর্গ ভিত্তিক স্টিফটুং ফুর পলিটিশ ভারফলগটে (ফাউন্ডেশন ফর দ্য পলিটিকালি রিপ্রেসড বা রাজনৈতিকভাবে নির্যাতিতদের জন্য সংগঠন) থেকে বৃত্তি পেতেন,<ref name="Stiftung2"/> এবং পরবর্তীতে তিনি [[অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল|অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালেরও]] সমর্থন লাভ করেন।
 
২০১৪ সালের এপ্রিল মাসে [[ডয়চে ভেলে|ডয়চে ভেলের]] সাথে একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন যে, তিনি জার্মানিতে সম্পূর্ণ নিরাপদ বোধ করেন না। মাত্র কয়েক দিন আগে কোন একজন জার্মানিতে গিয়ে তাকে হত্যা করার ডাক দিয়ে [[ফেসবুক|ফেইসবুকে]] পোস্ট করেন। সেই পোস্টে ১২০০ জন পছন্দ করেছিল এবং সেটি অনেকবার শেয়ার করা হয়েছিল।<ref name="DW1">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.dw.com/en/i-have-to-help-the-people-of-bangladesh/a-17581354|শিরোনাম='I have to help the people of Bangladesh'|লেখক=Neil King, Samantha Early|কর্ম=ডয়চে ভেলে|তারিখ=22 April 2014|সংগ্রহের-তারিখ=6 May 2018}}</ref> এমনকি জার্মানিতে বসবাসকারী কিছু মুসলমান বা মুসলমান-সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ থেকে জার্মানিতে আসা অভিবাসীদের কাছেও তার দৃষ্টিভঙ্গি কঠোরভাবে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে।<ref name="NOZ2"/> এক বছরের বৃত্তি পাওয়ার পর, আসিফ মহিউদ্দীন পরিকল্পনা অনুসারে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন না করে জার্মানিতে থাকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। ইতিমধ্যে তিনি ইসলামবাদীদের 'এক নম্বর শত্রুতে" পরিণত হয়ে গিয়েছিলেন।<ref name="DW1" />
 
আসিফ মহিউদ্দীন তার ইন্টারনেট কার্যক্রম পরিবর্তন করেনি। তার পুরানো ব্লগ বন্ধ হয়ে যাবার কারণে, তিনি ফেইসবুকে এবং অন্যান্য অনলাইন চ্যানেলে তার দৃষ্টিভঙ্গি ছড়িয়ে দিতে শুরু করেন। ২৯ জুন, ২০১৫ তারিখে তিনি [[মেমফিস, টেনিসি|টেনিসির মেমফিসে]] [[আমেরিকান এথিস্টস]]-এর জাতীয় সম্মেলন সহ বিভিন্ন সম্মেলন ও অনুষ্ঠানে তিনি বক্তা হিসেবে জড়িত।<ref name="atheists2"/>
 
=== রাষ্ট্রবিরোধী মামলা ===
২০২০ সালের ৫ মে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে "আই এম বাংলাদেশি" (I am Bangladeshi) নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে 'রাষ্ট্রবিরোধী পোস্ট, মহামারী করোনা, সরকারদলীয় বিভিন্ন নেতার কার্টুন দিয়ে গুজব ছড়িয়ে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির' অভিযোগে র‌্যাব-৩ এর ওয়ারেন্ট অফিসার মো আবু বকর সিদ্দিক কর্তৃক ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়, যাতে পেজটি চালানোর দায়ে ছয়জনকে আসামি করা হয় এবং হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জারে তাদের সঙ্গে ব্যক্তিগত কথোপকথনের জেরে আসিফ মহিউদ্দীন সহ আরও ৫ জনকে আসামী করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Cartoonist Kishore, 3 others quizzed at jail gate in case filed under DSA |ইউআরএল=https://www.dhakatribune.com/bangladesh/court/2020/07/01/cartoonist-kishore-3-others-quizzed-at-jail-gate-in-case-filed-under-dsa |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ জুলাই ২০২০ |কর্ম=[[Dhaka Tribune]] |তারিখ=১ জুলাই ২০২০}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=কার্টুনিস্ট কিশোরসহ চারজনের সঙ্গে দেখা করতেই পারছে না পরিবার |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/amp/bangladesh/article/1658697/%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259F-%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25B6%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25B9-%25E0%25A6%259A%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%2599%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%2597%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25A6%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2596%25E0%25A6%25BE-%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2587 |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ জুলাই ২০২০ |কর্ম=[[প্রথম আলো]] |তারিখ=২৫ মে ২০২০}}</ref>
 
== প্রভাব ==
{{Further information|বাংলাদেশে ইসলামী সন্ত্রাসবাদীদের আক্রমণ}}
জানুয়ারী ২০১৩-তে আসিফ মহিউদ্দীনের উপর গুপ্তহত্যার চেষ্টাকে দেশে ও বিদেশে ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়। তার উপর হামলার পর বাংলাদেশে [[বাংলাদেশে ইসলামী সন্ত্রাসবাদীদের আক্রমণ|ধারাবাহিকভাবে বহু ব্লগার, ধর্মনিরপেক্ষ এবং ইসলামী মতবাদের সমালোচকদের উপর হামলা ও হত্যার]] ঘটনা ঘটে,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.memri.org/reports/murders-bangladesh-role-isis-al-qaeda-and-local-jihadis|শিরোনাম=The Murders In Bangladesh - The Role Of ISIS, Al-Qaeda, And Local Jihadis|লেখক=Tufail Ahmad|কর্ম=Memri|তারিখ=26 May 2016|সংগ্রহের-তারিখ=7 May 2018}}</ref> জুলাই ২০১৬ পর্যন্ত এরকম ঘটনার সংখ্যা ছিল ৪৮। আসিফ এই বিষয়টিও তুলে ধরেন যে, তিনি হামলার পরও বেঁচে গেছেন বলে প্রচুর পরিমাণে আন্তর্জাতিক মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হন। বিশেষত [[ডয়চে ভেলে]] এর ইংরেজি ভাষার পরিষেবা তার সম্পর্কে অনেক প্রতিবেদন প্রকাশ করে।<ref>[http://www.dw.com/search/en?searchNavigationId=9097&languageCode=en&origin=gN&item=mohiuddin ডয়চে ভেলে coverage of Asif Mohiuddin]</ref>
 
== আরও দেখুন ==
 
* [[অভিজিৎ রায়]] এবং [[রাফিদা আহমেদ বন্যা|বন্যা আহমেদ]]
* [[কাবেরী গায়েন]]
* [[বাংলাদেশে ইসলামী সন্ত্রাসবাদীদের আক্রমণ]]
 
==তথ্যসূত্র==