খাদ্য শক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Your Poltergeist O3 (আলোচনা | অবদান)
#WPWP #WPWPBN
Prabhatialo (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Food energy supply by region, OWID.svg|থাম্ব|অঞ্চল দ্বারা খাদ্য শক্তি সরবরাহ]]
'''খাদ্য শক্তি''' বলতে প্রাণীরা (যাদের মধ্যে মানুষও অন্তর্ভুক্ত) তাদের ভুক্ত খাদ্য ও আণবিক অক্সিজেন থেকে [[কোষীয় শ্বসন]] নামক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যে রাসায়নিক শক্তি বের করে আনে, তাকে বোঝায়।<ref name="Schmidt-Rohr 15">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি | লেখক = Schmidt-Rohr K | বছর = 2015 | শিরোনাম = Why Combustions Are Always Exothermic, Yielding About 418 kJ per Mole of O<sub>2</sub> | ডিওআই = 10.1021/acs.jchemed.5b00333 | সাময়িকী = J. Chem. Educ. | খণ্ড = 92 | পাতাসমূহ = 2094–2099 | doi-access = free }}</ https://www.prabhatialo.com/2022/07/22/কোলেস্টেরল/ ref> কোষীয় শ্বসনে বাতাস থেকে প্রাপ্ত অক্সিজেনের সাথে খাদ্যের অণুর সংযোজন ঘটানো হতে পারে (সবাত শ্বসন) কিংবা অণুগুলির ভেতরের পরমাণুকে পুনর্বিন্যস্ত করা হতে পারে (অবাত শ্বসন)। মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীদের তাদের দেহের বিপাক প্রক্রিয়াগুলিকে চালু রাখার জন্য ও তাদের পেশীগুলিকে চালনার জন্য ন্যূনতম পরিমাণ খাদ্যশক্তির প্রয়োজন হয়। খাদ্য মূলত [[শর্করা]], [[আমিষ]], [[স্নেহ পদার্থ]], [[পানি]] (জল), [[খাদ্যপ্রাণ]] (ভিটামিন) ও [[খাদ্যস্থিত খনিজ|খনিজ]] পদার্থ দিয়ে গঠিত। খাদ্যপ্রাণ ও খনিজগুলি খাদ্যের ওজনের খুবই কম একটি অংশ গঠন করে। খাদ্যের ভর বা ওজনে এতে উপস্থিত শর্করা, স্নেহ পদার্থ, আমিষ ও পানির উপরে নির্ভরশীল। শুষ্ক পানিবিহীন খাদ্যের ৯০% ওজনই শর্করা, স্নেহ পদার্থ ও আমিষ দিয়ে গঠিত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল= http://www.merck.com/mmhe/sec12/ch152/ch152b.html |শিরোনাম=Carbohydrates, Proteins, Nutrition|কর্ম= The Merck Manual}}<
/ref> জীবদেহ খাদ্যে অবস্থিত শর্করা, স্নেহ পদার্থ ও আমিষের পাশাপাশি বিভিন্ন [[জৈব অ্যাসিড]], [[পলিয়ল]] ও [[ইথানল]] থেকে শক্তি বের করে।<ref>Ross, K. A. (2000c) Energy and fuel, in Littledyke M., Ross K. A. and Lakin E. (eds), Science Knowledge and the Environment. London: David Fulton Publishers.<
/ref>
গৃহীত খাদ্যের কিছু উপাদান যেমন পানি, খনিজ, খাদ্যপ্রাণ, কোলেস্টেরল ও আঁশ (ফাইবার) খুবই কম শক্তি সরবরাহ করে বা একেবারেই করে না, কিন্তু সুস্বাস্থ্য রক্ষা ও বেঁচে থাকার জন্য এগুলি অত্যাবশ্যক। এগুলিকে দেহ ভেঙে ফেলতে পারে না; এগুলি দেহ যে রূপে ব্যবহার করতে পারে, সেই রূপেই শোষিত হয়। একারণে এগুলিকে শক্তি উৎপাদনে ব্যবহার করা যায় না। আঁশ হলো এক ধরনের শর্করা যা মানব দেহ সম্পূর্ণ হজম করতে পারে না। তবে রোমন্থক প্রাণীদের প্রথম পাকস্থলীতে অবস্থিত ব্যাকটেরিয়াগুলি সেলুলোজ থেকেও শক্তি উৎপাদনে সহায়তা করতে পারে।