শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান)
116.58.202.1-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Hirok Raja-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্মানসূচক শব্দ অপসারণ
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
৪৭ নং লাইন:
হত্যার দিন সকালে সে সময়ের লেফটেন্যান্ট কর্নেল [[আমীন আহম্মেদ চৌধুরী]] জেনারেল [[জিয়াউর রহমান]]ের বাড়িতে ঢোকার সময় রেডিওর মাধ্যমে জানতে পারেন যে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়েছে, তিনি ঘটনার বর্ননায় বলেন, "জেনারেল জিয়া একদিকে শেভ করছেন একদিকে শেভ করে নাই। স্লিপিং স্যুটে দৌড়ে আসলেন। [[শাফায়াত জামিল]]কে জিজ্ঞেস করলেন, 'শাফায়াত কী হয়েছে?' শাফায়াত বললেন, 'অ্যাপারেন্টলি দুই ব্যাটালিয়ন স্টেজড্ এ ক্যু। (খুবসম্ভব দুটি সেনাদল একটি অভ্যুত্থান ঘটিয়েছে।) বাইরে কী হয়েছে এখনো আমরা কিছু জানি না। রেডিওতে অ্যানাউন্সমেন্ট শুনতেছি প্রেসিডেন্ট মারা গেছেন।' তখন জেনারেল জিয়া বললেন, সো হোয়াট? লেট ভাইস প্রেসিডেন্ট টেক ওভার। উই হ্যাভ নাথিং টু ডু উইথ পলিটিক্স। (তাতে কী? ভাইস প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতা নিতে দাও। রাজনীতি নিয়ে আমাদের কিছুই করার নেই।)"<ref name="বিবিসি">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=শেখ মুজিব হত্যার পর জেনারেল জিয়া যে মন্তব্য করেছিলেন |ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-40763116.amp |সংগ্রহের-তারিখ=২১ আগস্ট ২০২০ |কর্ম=[[BBC News বাংলা]] |তারিখ=১৫ আগস্ট ২০১৭ |ভাষা=bn}}</ref>
 
[[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান]] ও তার পরিবারবর্গ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনি ব্যবস্থা থেকে অনাক্রম্যতা বা শাস্তি এড়াবার ব্যবস্থা প্রদানের জন্য বাংলাদেশে [[ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ]] আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারিখে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি [[খন্দকার মোশতাক আহমেদ]] এ ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) অধ্যাদেশ জারি করেন। ১৯৭৯ সালের ৯ জুলাই বাংলাদেশ সংবিধানের ৫ম সংশোধনীর পর সংশোধিত আইনে এ আইনটি বাংলাদেশ সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সংবিধানের ৫ম সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করে [[বাংলাদেশ হাইকোর্ট]]।
 
==প্রতিবাদ==
শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার পর বরগুনায় এর প্রথম প্রতিবাদ হয়। মুক্তিযোদ্ধা মোতালেব মৃধা বরগুনা এসডিও সিরাজ উদ্দিন আহমেদের সহায়তায় ছাত্রলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির এর নেতৃত্বে ১০-১৫ জন ছাত্রলীগ কর্মীর ঝটিকা মিছিল বের করেন। পরবর্তীতে এতে বরগুনার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা যোগ দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে। কিশোরগঞ্জ, ভৈরব, খুলনা, যশোর, চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, ময়মনসিংহের গফরগাঁওসহ বিভিন্ন জায়গায় ১৫ই আগস্ট সকালে প্রতিবাদ হয়।<ref name=jnews>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=শোকাবহ আগস্ট ও বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ |ইউআরএল=https://www.jagonews24.com/opinion/article/521057 |সংগ্রহের-তারিখ=৮ মার্চ ২০২০}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রথম প্রতিবাদ হয় বরগুনায় |ইউআরএল=https://www.ekushey-tv.com/বঙ্গবন্ধু-হত্যার-প্রথম-প্রতিবাদ-হয়-বরগুনায়/75268ই |সংগ্রহের-তারিখ=৮ মার্চ ২০২০ }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=মার্চ ২০২০ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
 
পরবর্তীতে [[আবদুল কাদের সিদ্দিকী|বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী]] ১৭ হাজার মুজিব ভক্তকে ৭টি ফ্রন্টে ভাগ করে ২২ মাস প্রতিরোধ যুদ্ধ করেন। এতে ১০৪ জন যোদ্ধা নিহত এবং কয়েকশ আহত হয়। এর মাঝে শেরপুর সদর, শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী ও নকলা উপজেলার ৫০০ তরুণের ‘শেরপুরের ৫০০ প্রতিবাদী’র বিদ্রোহ ও লড়াই আলোচিত ছিল।<ref name=jnews/><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=শেরপুরের ৫০০ প্রতিবাদীর লড়াই |ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/print-edition/pochattor-er-protibad/2017/08/15/531898/শেরপুরের-৫০০-প্রতিবাদীর-লড়াই |সংগ্রহের-তারিখ=৮ মার্চ ২০২০}}</ref>
 
মুফতি নূরুল্লাহ পরদিন জুমার নামাজের খুতবায় এর প্রতিবাদ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মুজিববর্ষে কোনও আয়োজন নেই কওমি মাদ্রাসায়|ইউআরএল=https://www.banglatribune.com/others/news/612788/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%93-%E0%A6%86%E0%A7%9F%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%95%E0%A6%93%E0%A6%AE%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F?fbclid=IwAR0htntvNX_uJ4qNzHEIxJREzkGzxP6uqEuwrFcz9tK1O3d-gLMyXf-HT-c |সংগ্রহের-তারিখ=৮ মার্চ ২০২০}}</ref>