ব্যবহারকারী Asimkumar Bairagya-এর অবদানসমূহ
এই ব্যবহারকারী ৮টি সম্পাদনা করেছেন। অ্যাকাউন্টটি ১৬ অক্টোবর ২০১৯ সালে তৈরি করা হয়েছে।
১৮ মে ২০২১
- ১৮:৩৮১৮:৩৮, ১৮ মে ২০২১ পরিবর্তন ইতিহাস +৮৮১ দীনবন্ধু মিত্র →অন্যান্য রচনা
- ১৮:৩২১৮:৩২, ১৮ মে ২০২১ পরিবর্তন ইতিহাস +৪২১ দীনবন্ধু মিত্র →সাহিত্যকর্ম: একদা আমেরিকার দাস প্রথার বিরুদ্ধে ‘আঙ্কেল টমস কেবিন’(১৮৫২) উপন্যাস লিখে শ্রীমতি স্টো সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন এবং আইন করে দাস প্রথা বন্ধের মাধ্যমে বেঁচে গিয়েছিল নিরীহ দাসেরা, তেমনি এই ঘটনার সাথে ‘নীলদর্পণ’ একই মর্যাদায় যুক্ত। ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা
- ১৮:৩১১৮:৩১, ১৮ মে ২০২১ পরিবর্তন ইতিহাস +৬১৪ দীনবন্ধু মিত্র →সাহিত্যকর্ম: একদা আমেরিকার দাস প্রথার বিরুদ্ধে ‘আঙ্কেল টমস কেবিন’(১৮৫২) উপন্যাস লিখে শ্রীমতি স্টো সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন এবং আইন করে দাস প্রথা বন্ধের মাধ্যমে বেঁচে গিয়েছিল নিরীহ দাসেরা, তেমনি এই ঘটনার সাথে ‘নীলদর্পণ’ একই মর্যাদায় যুক্ত। ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা
- ১৮:২৮১৮:২৮, ১৮ মে ২০২১ পরিবর্তন ইতিহাস +৪২১ দীনবন্ধু মিত্র →অন্যান্য রচনা: দীনবন্ধু মিত্র সাতটি নাটক ও প্রহসন লিখেছিলেন। ‘নীলদর্পণ’(১৮৬০), ‘নবীন তপস্বিনী’(১৮৬৩), ‘কমলে কামিনী’(১৮৭৩)- এই তিনটি তাঁর গভীর রসের নাটক। আর চারটি প্রহসন হল ‘বিয়ে পাগলা বুড়ো’(১৮৬৬), ‘সধবার একাদশী’(১৮৬৬) ‘লীলাবতী’(১৮৬৭), ‘জামাই বারিক’(১৮৭২) । এর মধ্যে ‘সধবার একাদশী’ তাঁর ও বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নাটক। ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা
- ১৮:২৫১৮:২৫, ১৮ মে ২০২১ পরিবর্তন ইতিহাস +৫৩৩ দীনবন্ধু মিত্র →প্রহসন: বাস্তব; কিন্তু ‘নীলদর্পণ’ নাটকের সংলাপ রচনা ক্ষেত্রে তার অনেকটা দ্বিধা ছিল। তা হল, ভদ্র ও শিক্ষিত ব্যক্তির সংলাপের সাথে ভদ্রেতর অশিক্ষিত ব্যক্তির সংলাপ সমধর্মী হবে কিনা, এই প্রশ্নে লেখক কিছুটা দ্বিধাগ্রস্ত হয়েছিলেন। বলা প্রয়োজন, ভদ্র চরিত্রগুলি যে ভাষায় কথা বলে, ভদ্রেতর চরিত্র গুলি সে ভাষায় কথা বলে না। এর ফলে প্রথম ক্ষেত্রে ব্যর্থতা ও দ্বিতীয় ক্ষেত্রে চূড়ান্ত সার্থকতা লাভ করেছেন তিনি। তাঁর সংলাপ রচনার মধ্যে বাস্তব-রস অনুসৃত হয়েছে বারবার।বঙ্কিমচন্দ্র এর সম্পর্কে বলেছেন- “ ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা