বার্থোলিনের গ্রন্থি
বার্থোলিনের গ্রন্থি (Bartholin’s glands) যা বার্থোলিন গ্রন্থি (Bartholin gland) বা গ্রেটার ভেসটিবিউলার গ্রন্থি (greater vestibular glands) নামেও পরিচিত—দুটি গ্রন্থি যা মহিলাদের যোনির প্রবেশদ্বারের কাছে একটু নিচে ডানে ও বামে অবস্থিত। এদের সম্মন্ধে প্রথম বর্ণনা পাওয়া যায় সপ্তদশ শতকে। ড্যানিশ শরীরবিদ ক্যাসপার বার্থোলিন দ্য ইয়াঙ্গার (১৬৫৫-১৭৩৮) এদের বর্ণনা দেন।
বার্থোলিনের গ্রন্থি | |
---|---|
![]() স্ত্রী যৌন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসমূহ | |
বিস্তারিত | |
পূর্বভ্রূণ | ইউরোজেনিটাল সাইনাস |
ধমনী | বহিঃস্থ পিউডেন্ডাল ধমনী[১] |
স্নায়ু | ইলিওইঙ্গুইনাল স্নায়ু[১] |
লসিকা | superficial inguinal lymph nodes |
শনাক্তকারী | |
লাতিন | glandula vestibularis major |
মে-এসএইচ | D001472 |
টিএ৯৮ | A09.2.01.016 |
টিএ২ | 3563 |
এফএমএ | FMA:9598 |
শারীরস্থান পরিভাষা |
বার্থোলিনের গ্রন্থি পুরুষের বালবোউরেথ্রাল গ্রন্থির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। যদিও বার্থোলিনের গ্রন্থি সুপারফিশিয়াল পেরিনিয়াল পাউচে অবস্থিত, আর বালবোউরেথ্রাল গ্রন্থি অবস্থিত ডিপ পেরিনিয়াল পাউচে।
কাজ ও উদ্দেশ্যসম্পাদনা
বার্থোলিনের গ্রন্থি যোনির পিচ্ছিলতা বাড়ানোর জন্য মিউকাস ক্ষরণ করে। একজন মহিলার অর্গাজমের (শীর্ষসুখ) আগে প্রতি মিনিটে কম-বেশি এক বা দুই ফোঁটা তরল ক্ষরণ করে।
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ ক খ "Greater Vestibular (Bartholin) gland"। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০০৯।