বাই পোলার এনকোডিং
টেলিযোগাযোগ ক্ষেত্রে বাই পোলার এনকোডিং হলো এক প্রকারের লাইন কোড (ডিজিটাল কোড এনকোডিং করার একটি উপায় যার ফলে তথ্য প্রেরণের সময় তথ্য হারানোর সম্ভাবনা কমে যায়)। ডিওবাইনারী সংকেত এরকম একটি এনকোডিং।
পাসব্যান্ড মড্যুলেশন টেকনিক্স |
---|
অ্যানালগ মড্যুলেশন |
এএম · এসএসবি · কিউএএম · এফএম · পিএম · এসএম |
ডিজিটাল মড্যুলেশন |
এফএসকে · এমএফএসকে · এএসকে · ওওকে · পিএসকে · কিউএএম এমএসকে · সিপিএম · পিপিএম · টিসিএম ওএফডিএম · এসসি-এফডিই |
স্প্রেড স্পেকট্রাম |
সিএসএস · ডিএসএসএস · এফএইচএসএস · টিএইচএসএস |
আরও দেখুন: ডিমড্যুলেশন, মডেম, |
সুবিধা
সম্পাদনাইউনিপোলার এনকোডিং-এ বাইনারী ০ কে শূণ্য বিভব হিসেবে দেখা হয়। বাইনারী ১ কে ধনাত্নক ও ঋণাত্নক বিভব হিসেবে ধরা হয়। এটা ডিসি সংকেতকে তাই প্রতিরোধ করে যেহেতু ধনাত্নক ও ঋণাত্নক বিভবের গড় শূণ্য। সামান্য বা কোন ডিসি উপাদান না থাকা তাই একটা সুবিধাই, কারণ অনেক দূরে তথ্য প্রেরণের তার ব্যবহার করা হতে পারে ও রিপিটার[১] ধরনের যন্ত্র ব্যবহার যাবে ক্ষমতা পরিবহনে মাধ্যমিক যন্ত্রের কাছে। ডিকোডিং বর্তনীতে পৌছার আগেই তাই ডিসি উপাদানকে বাদ দেয়া যায় সস্তায় ও সহজে।
নন রিটার্ন টু জিরোতে বাইপোলার এনকোডিং ব্যবহার করা ভাল যেখানে সংকেত বিবর্তন দরকার হয় রিসিভার ও ট্রান্সমিটারের মাঝে সামঞ্জস্য রাখার জন্য। ব্যান্ডের বাইরের ধরনের যোগাযোগ অন্যান্য সিস্টেমে দরকার বা ফ্রেম সিনক্রোনাইজেশন ব্যবহার করতে পারে যা কোন তথ্য পরিবহন করবে না। এই ধরনের বিকল্প ব্যবস্থায় দরকার যথাক্রমে হয়ত একটি অতিরিক্ত তথ্যপ্রেরণ মাধ্যম ক্লক সংকেতের জন্য অথবা ওভারহেডের কারণে সম্পাদনার ক্ষতি। বাই পোলার এনকোডিং হলো মাঝে মাঝে একটি ভালো আপোস, একটা ঘটা কোন বিবর্তনের ক্ষতি করবে না, যাইহোক দীর্ঘ সিকোয়েন্সের শুন্য একটি এখনো একটা ব্যাপার। দীর্ঘ সিকোয়েন্সের শূন্য কোন বিবর্তন ঘটায় না ও সিনক্রোনাইযেশনের ক্ষতি ঘটায়।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ""T1 Fundamentals", Revision 1.0, dated 23 January 1997, by Digital Link, retrieved on 25 January 2007" (পিডিএফ)। ২৯ জানুয়ারি ২০০৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১০।