বাংলাদেশ শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট

সংস্থা

শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট (আইসিএমএইচ)[] হলো একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, যা বাংলাদেশের শিশু এবং মায়ের স্বাস্থ্য খাতে উন্নতি সাধন করে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকার মাতুয়াইলে অবস্থিত।[] বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে এটি পরিচালিত হয়।[]

শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট
সংক্ষেপেআইসিএমএইচ
উদ্দেশ্য
  • প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য এবং পুষ্টি গবেষণা
  • মানব সম্পদ উন্নয়ন (এইচআরডি)
  • রোগীর সেবা ও নিরাময়
সদরদপ্তরমাতুয়াইল, ঢাকা
অবস্থান
যে অঞ্চলে কাজ করে
বাংলাদেশ
দাপ্তরিক ভাষা
বাংলা
নির্বাহী পরিচালক
প্রফেসর ড. এম. এ. মান্নান
প্রধান প্রতিষ্ঠান
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়
ওয়েবসাইটwww.icmh.org.bd

ইতিহাস

সম্পাদনা

১৯৯৯ সালে শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠা ব্যয়ের ৪২ শতাংশ বাংলাদেশ সরকার এবং ৫৮ শতাংশ বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করে। এর আনুমানিক ব্যয় ছিল ৬৫৮ মিলিয়ন বাংলাদেশী টাকা।[][]

  • স্বাস্থ্য ও পুষ্টি খাতে শিশু ও মায়ের অপরিহার্য বিষয়গুলো চিহ্নিত ও ব্যবস্থা করা
  • শিশু ও মা স্বাস্থ্যরক্ষায়  নির্দেশনা ও নেতৃত্ব দেওয়া
  • সম্মিলিত সম্প্রদায় এবং হাসপাতাল পরিষেবার আদর্শ তৈরী করা
  • প্রতিরোধমূলক, প্রচারমূলক এবং নিরাময়মূলক পরিষেবা প্রদান

লক্ষ্য

সম্পাদনা

শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের শিশু ও মায়েদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি খাতের অবস্থার উন্নতি করা।

উদ্দেশ্য

সম্পাদনা
  • প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য এবং পুষ্টি গবেষণা
  • মানব সম্পদ উন্নয়ন (এইচআরডি)
  • রোগীর সেবা ও নিরাময়

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Over 13000 children become disable by injuries a year"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ মে ২০০৫। ২৭ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ এপ্রিল ২০১৭ 
  2. Rashid, Raffat Binte (১ মে ২০০৭)। "ICMH: Making a difference"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২৭ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১৭ 
  3. "নিম্ন আয়ের মানুষের আস্থা"আমার সংবাদ। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। ২৫ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০২৪ 
  4. "Home"Institute of Child and Mother Health (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৪। ২৭ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১২ 
  5. Arnett, Jeffrey Jensen (২০০৬)। International Encyclopedia of Adolescence (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। পৃষ্ঠা 62। আইএসবিএন 978-1-135-88747-6 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা