বাংলাদেশ এমএইচএম স্কুল অ্যান্ড কলেজ

বাংলাদেশ মাশুর-উল-হক মেমোরিয়াল হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ, যা সাধারণত বাংলাদেশ এমএইচএম স্কুল নামে পরিচিত, কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস দ্বারা পরিচালিত একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশ এমএইচএম স্কুল অ্যান্ড কলেজ
বাংলাদেশ এমএইচএম স্কুল অ্যান্ড কলেজের লোগো
অবস্থান
আবু হামৌর, দোহা, কাতার দোহা কাতার
স্থানাঙ্ক	২৫°১৩′২৫″ উত্তর ৫১°২৯′৩৭″ পূর্ব
তথ্য
ধরন	বেসরকারি বিদ্যালয়
নীতিবাক্য	জ্ঞানই শক্তি
প্রতিষ্ঠাকাল	১৯৭৯
প্রতিষ্ঠাতা	মোহাম্মদ মাশুর-উল-হক
সভাপতি	মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন
পরিচালক	আনোয়ার খুরশেদ
কর্মকর্তা	১৮০
লিঙ্গ	পুরুষ ও মহিলা
বয়স	৩ - ১৮+ পর্যন্ত
ভর্তি	৩০০০
ভাষা	ইংরেজী ভাষা, আরবী ভাষা
হাউস	৪
রং	ব্যাচের রঙ:                  নীল, মেহেরুন, সবুজ, হলুদ
প্রকাশনা	দ্য মিরর

প্রতিষ্ঠানটি ঢাকার ইন্টারমিডিয়েট অ্যান্ড সেকেন্ডারি এডুকেশন বোর্ডের (বিআইএসই) অধীনে বাংলাদেশের জাতীয় পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে।

ইতিহাস

এটি ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

২০০৫ সালে ঢাকার বিআইএসই-এর চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. শাহেদা ওবায়েদ বলেছেন যে ম্যানেজিং কমিটির সেটআপটি বিআইএসই নিয়মের অধীনে আইনী নয় এবং এটি বাতিল করা উচিত। বিআইএসই আরও বলেছে যে বিআইএসই অনুমোদন ছাড়া কোনো শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করা যাবে না। এমএইচএমের অধ্যক্ষ দুই জনপ্রিয় শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করার পর বিতর্কের সৃষ্টি হয়।

স্কুলটি ২০০৬ সালে সংস্কার করা হয়।

পরিবহন

এই স্কুলটি ছাত্রদের আরামদায়ক এবং সুবিধার জন্য নিজস্ব পরিবহন ব্যবহার করে না। স্কুল স্কুল বাসের একটি বহর বজায় রাখে। ২০২০-এর হিসাব অনুযায়ী স্কুলে ৩৫ টির বেশি বাস ছিল, যার মধ্যে তিনটি সম্প্রতি অধিগ্রহণ করা হয়েছে।

ছাত্রের সংখ্যা

২০২০-এর হিসাব অনুযায়ী স্কুলে প্রায় ৩০০০ থেকে ৪০০০ ছাত্র ছিল। এটি কাতারে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সেবা দেয়।

বহিঃ সংযোগ

• বাংলাদেশ এমএইচএম স্কুল অ্যান্ড কলেজ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ আগস্ট ২০২২ তারিখে