বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তি ২০১৫

৭ মে ২০১৫ সাল, ভারতীয় সংসদের নিম্ন কক্ষ লোকসভায় ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার স্থল সীমান্ত চুক্তি সংক্রান্ত বিল ৩৩১-০ ভোটের ব্যবধানে পাশ হয়। যা ১৯৭৪ সালের মে মাসে দুই দেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও শেখ মুজিবুর রহমানের মধ্যে যে চুক্তিটি সই হয়েছিল, তা কর্যকরের জন্য ভারতের অনুমোদন প্রক্রিয়া অংশ।[১] অন্যদিকে বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালেই চুক্তিটি অনুমোদন করে। চুক্তিটির মূল বিষয়বস্তু ছিল দুই দেশের সীমান্তে কয়েক দশক ধরে চলা বিরোধপূর্ণ এলাকা ও ছিটমহল সমস্যা সমাধানের জন্য বড়-মাপের ভূখণ্ড বিনিময়।[২][৩][৪] অফিসিয়ালভাবে ছিটমহল বিনিময় ২০১৫ সালে ৩১ জুলাই মধ্যরাতের পর থেকে কার্যকর করা হয়।[৫]

ভারতীয় উপমহাদেশে বাংলাদেশ ও ভারতের অবস্থান

সীমান্তের ইতিহাস সম্পাদনা

 
কোচবিহার জেলার সীমান্তের বিস্তারিত।
 
বিশ্বের একমাত্র ৩য় ক্রমের ছিটমহল: দাহালা খাগরাবাড়ি। ভারতীয় এই ছিটমহলটি বাংলাদেশের ছিটমহল দ্বারা বেষ্টিত। যেখানে বাংলাদেশের ছিটমহলটি আবার ভারতের ছিটমহল দ্বারা বেষ্টিত এবং ভারতের সেই ছিটমহলটি আবার বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ড দ্বারা বেষ্টিত।

সীমান্তে বেড়া সম্পাদনা

 
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সীমান্তে বেড়া।

সীমান্ত বিরোধ সমাধানের প্রচেষ্টা সম্পাদনা

২০১৫'র সীমান্ত চুক্তি সম্পাদনা

 
স্থল সীমান্ত চুক্তির মানচিত্র
 
স্থল সীমান্ত চুক্তি মানচিত্র ২

পরিপ্রেক্ষিত সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. http://www.bbc.com/bengali/news/2015/05/150507_sm_lba_india_loksabha_border_bangladesh
  2. "India and Bangladesh sign historic territory swap deal" (ইংরেজি ভাষায়)। BBC News। ২০১৫-০৬-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৬-১৮ 
  3. "India and Bangladesh seal land-swap deal" (ইংরেজি ভাষায়)। Aljazeera। ২০১৫-০৬-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৬-১৮ 
  4. "India, Bangladesh near a momentous border agreement" (ইংরেজি ভাষায়)। The Daily Star (Lebanon)। ২০১৪-১১-২৯। ২০১৫-০৬-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৬-১৮ 
  5. Sanjoy Majumder (২০১৫-০৭-৩১)। "India-Bangladeshi enclaves ready to swap sides" (ইংরেজি ভাষায়)। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৭-৩১ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা