বনবাণী হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্ত্তৃক রচিত একটি বাংলা কাব্যগ্রন্থ।[১][২][৩] এটি ১৯৩১ সালে প্রকাশিত হয়।[২] এটি রবীন্দ্রনাথের কাব্য রচনার "বলাকা পর্ব"-এর অন্তর্গত একটি উল্লেখযোগ্য সৃষ্টি।[২] এটিতে রবীন্দ্রনাথ মানবজীবন ও পরিবেশে উদ্ভিদরাজির প্রয়োজনীয়তার ভাবনা নিয়ে অবতীর্ণ হয়েছেন।[৩][৪]

কবিতার তালিকা সম্পাদনা

" বনবাণী" কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত কবিতাগুলি হল[৫]

১. বৃক্ষবন্দনা

২. জগদীশচন্দ্র

৩. দেবদারু

৪. আম্রবন

৫. নীলমণিলতা

৬. কুরচি

৭. শাল

৮. মধুমঞ্জরি

৯. নারিকেল

১০. চামেলিবিতান

১১. পরদেশী

১২. কুটিরবাসী

১৩. হাসির পাথেয়

১৪. বৃক্ষরোপণ উৎসব

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "কবিতা | রবীন্দ্র রচনাবলী"rabindra-rachanabali.nltr.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৯ 
  2. বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত, ড. দুলাল চক্রবর্তী, জুুলাই - ২০০৭, বাণী বিতান।
  3. Dhakatimes24.com। "রবীন্দ্রনাথের বনবাণীর উদ্ভিদরাজি"Dhakatimes News। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৯ 
  4. "বনবাণী - ভূমিকা | রবীন্দ্র রচনাবলী"rabindra-rachanabali.nltr.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-১৯ 
  5. বনবাণী – রবীন্দ্র রচনাবলী

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা