ফ্লিপকার্ট
ফ্লিপকার্ট প্রাইভেট লিমিটেড হল একটি ভারতীয় ই-কমার্স কোম্পানী, যার সদর দপ্তর বেঙ্গালুরুতে এবং সিঙ্গাপুরে একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী হিসাবে অন্তর্ভুক্ত । কোম্পানী প্রাথমিকভাবে অন্যান্য পণ্যের বিভাগ যেমন ভোক্তা ইলেকট্রনিক্স, ফ্যাশন, গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, মুদি এবং জীবনযাত্রার পণ্যগুলিতে বিস্তৃত হওয়ার আগে অনলাইন বই বিক্রয়ের উপর কাজ করে।
ধরন | সাবসিডিয়ারি |
---|---|
শিল্প | ই-কমার্স |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২০০৭ |
প্রতিষ্ঠাতা | |
সদরদপ্তর |
|
বাণিজ্য অঞ্চল | ভারত |
প্রধান ব্যক্তি | কল্যাণ কৃষ্ণমূর্তি (সিইও)[১] |
পরিষেবাসমূহ | অনলাইনে কেনাকাটা |
আয় |
|
মালিক |
|
কর্মীসংখ্যা | ৩০,০০০ (২০১৬)[৪] |
ওয়েবসাইট | www |
পরিষেবাটি প্রাথমিকভাবে অ্যামাজন ইন্ডিয়া এবং দেশীয় প্রতিদ্বন্দ্বী স্ন্যাপডিলের সাথে প্রতিযোগিতা করে।[৫][৬] ২০১৭ সালের মার্চ পর্যন্ত, ভারতীয় ই-কমার্স শিল্পে ফ্লিপকার্টের ৩৯.৫% বাজার শেয়ার ছিল।[৭] ফ্লিপকার্টের পোশাক বিভাগে একটি প্রভাবশালী অবস্থান রয়েছে, এটি মিত্র অধিগ্রহণের দ্বারা শক্তিশালী হয়েছে এবং ইলেকট্রনিক্স এবং মোবাইল ফোন বিক্রিতে অ্যামাজনের সাথে "নেক অ্যান্ড নেক" হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে ।[৮]
ইতিহাস
সম্পাদনাআই আই টি দিল্লির দুজন প্রাক্তন ছাত্র শচীন বানশাল এবং বিন্নী বানশাল ২০০৭ সালে ফ্লিপকার্টের জন্ম দেন। নিজের এই কোম্পানীটি খোলার আগে থেকে দুজন আমাজন ডট কমের কর্মচারী ছিলেন, প্রথমে তারা ওয়ার্ড অফ মাউথ (মৌখিক প্রচার) ব্যবস্থার মাধ্যমে নিজের ব্যবসা জনপ্রিয়করণের ব্যব্স্থা গ্রহণ করেন। তার কিছু মাস পর ফ্লিপকার্ট ডট কম নিজের প্রথমটি বই John Woodর Leaving Microsoft to Change the World বিক্রী করতে সক্ষম হয়,[৯] বর্তমানে ফ্লিপকার্ট ভারতের প্রায় ৩০টা এমন ওয়েবসাইটের মধ্যে সর্ববৃহৎ বই বিক্রেতা [৯] বর্তমান ফ্লিপকার্টে প্রায় ১১ নিযুত বই উপলব্ধ, প্রথমে বই থেকে আরম্ভ হওয়া স্টোরটি ২০১০ সাল থেকে সিডি, ডিভিডি, মোবাইল ফোন, মোবাইল ফোনের বিভিন্ন সামগ্রী, কম্পিউটার ইত্যাদি নিজেদের তালিকাও অন্তর্ভুক্ত করে, ২০১১ সালে এই তালিকাও বিভিন্ন ঘরোয়া সামগ্রী যেমন রান্নাঘরের সামগ্রী, পড়ার ঘরের সামগ্রী, শরীর চর্চার সামগ্রী ইত্যাদি যোগ হয়। [১০] বর্তমান ফ্লিপকার্টের মোট কর্মচারীর সংখ্যা ৪৫০০[১১]
মূলধন
সম্পাদনাপ্রথম অবস্থায় দুই বানশালের নিজেদের মূলধন দ্বারা (₹৪০০,০০০)আরম্ভ করা ফ্লিপকার্টে,[৯][১২] ২০০৯ সালে এসেল [১৩] এবং টাইগার গ্লোবাল ইণ্ডিয়া (২০১০ সালে মার্কিন$১০ নিযুত এবং জুন ২০১১তে মার্কিন$২০ নিযুত).[১৪][১৫][১৬] অধিক মূলধন বিনিয়োগ করে।
অধিগ্রহণ
সম্পাদনাফ্লিপকার্ট অধিগ্রহণ করা বিভিন্ন কোম্পানীর তালিকা এইধরনের,
- ২০১০: বি রিড (WeRead ),[১৭] বি রিডের মাধ্যমে ফ্লিপকার্ট নিজের গ্রাহকদেরকে বিভিন্ন সোস্যাল নেটওয়র্কিং সাইটের সাহায্যে ফ্লিপকার্টের বিভিন্ন সামগ্রীর মানদণ্ড সম্পর্কে জ্ঞাত করে।
- ২০১১: ডিজিটাল সামগ্রীর কোম্পানী মাইম৩৬০। [১৮]
- ২০১১: বলিউডর বিভিন্ন খবর, আলোকচিত্র এবং ভিডিওর ওয়েবসাইট চাকপাক ডট কম (Chakpak.com) তালিকা সমূহ, ফ্লিপকার্ট মোটামুটি ৪০,০০০ ফিল্মোগ্রাফী, ১০,০০০ টি চলচ্চিত্র, এবং ৫০,০০০ টা মানদণ্ড (রেটিং)র তালিকা্সমূহের স্বত্ব লাভ করে, ফ্লিপকার্টের মতে মূল ওয়েবসাইটটির সাথে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই, বা সেই ব্রেণ্ডের নাম তারা ব্যবহার না করে।[১৯]
- ২০১২: লেটস্ বাই ডট কম(Letsbuy.com) ভারতের দ্বিতীয় বৃহৎ ইলেকট্রনিকস সামগ্রীর অনলাইন বিক্রেতা, প্রায় মার্কিন$ ২৫ নিযুত ফ্লিপকার্ট লেটস বাই ডট কম ক্রয় করে[২০][২১]
ব্যবসায়-লাভালাভ
সম্পাদনাফ্লিপকার্টের তথ্য অনুসারে বিগত কয়েকটি বছরে তাদের বিক্রীর পরিমাণ এইধরনের, বৃত্তীয় বর্ষ ২০০৮-০৯ ₹৪০ নিযুত,[২২][২৩] বৃত্তীয় বর্ষ ২০০৯-১০ে ₹২০০ নিযুত[২৪] এবং বৃত্তীয় বর্ষ ২০১০-১১ে ₹৭৫০ নিযুত ।[২৫] গড় হিসাবে ফ্লিপকার্টে প্রতি মিনিটে প্রায় ২০টা সামগ্রীর বিক্রী হয় [২৬] এই হিসাবে ২০১৪ থেকে ফ্লিপকার্টের মোট আয়ের পরিমাণ(revenue) প্রায় ₹৫০০০ কোটি (মার্কিন$১০০ কোটি) হবে ।[২৭]
কার্যালয়সমূহ
সম্পাদনাকোম্পানীর মুখ্য কার্যালয় ব্যাঙ্গালোরের কোরামাংগলাতে অবস্থিত, তাছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে ফ্লিপকার্টের শাখা কার্যালয় এবং গুদামঘর আছে, মুখ্য গুদাম ঘর সমূহ নিচের শহর সমূহে অবস্থিত,
সামগ্রীসমূহ
সম্পাদনাফ্লিপকার্ট ২০১০ সালে বই বিক্রী আরম্ভ করে, ২০১০ সালে তারা তালিকাতে বিভিন্ন মিডিয়া (সংগীত, চলচ্চিত্র এবং ভিডিও গেমস) এবং মোবাইল ফোন অন্তর্ভুক্ত করে। ২০১১ সালে ক্যামেরা, কম্পিউটার, কলম এবং বিভিন্ন কার্যালয়ের সামগ্রী, কম্পিউটারের আনুষঙ্গিক সামগ্রী, গার্হস্থ্য এবং রান্নাঘরের সামগ্রী, স্বাস্থ্যরক্ষার সামগ্রী, অডিও প্লেয়ার, টেলিভিশন ফ্লিপকার্টে উপলব্ধ হয়। ২০১২ সালে এই তালিকাও সৌন্দর্য চর্চার সামগ্রী, ঘড়ি, মোনা, দিনলিপি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত হয়।
ফ্লাইট ডিজিটাল সংগীতের দোকান
সম্পাদনাফেব্রুয়ারি ২০১২ ফ্লিপকার্ট ফ্লাইট ডিজিটাল সংগীতের দোকান আরম্ভ করে।[২৮] ফ্লাইট থেকে গ্রাহক যেকোনো ডিজিটাল সংগীত কেনার পর ডাউনলোড করতে পারে।[২৯]
পুরস্কার এবং স্বীকৃতি
সম্পাদনা- শচীন বানসাল দ্য ইকোনমিক টাইমস , একটি শীর্ষস্থানীয় ভারতীয় অর্থনৈতিক দৈনিক পত্রিকা থেকে ২০১২-১৩ সালের বর্ষসেরা উদ্যোক্তা পুরস্কার লাভ করেন ।[৩০]
- ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে, দুই প্রতিষ্ঠাতা ফোর্বস ইন্ডিয়ার বছরের সবচেয়ে ধনী ভারতীয়দের তালিকায় প্রবেশ করেন , প্রত্যেকের ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নেট মূল্যের সাথে ৮৬ তম অবস্থানে আত্মপ্রকাশ করেন।[৩১]
- ২০১৬ সালের এপ্রিলে, শচীন এবং বিনি বানসাল বিশ্বের ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির টাইম ম্যাগাজিনের বার্ষিক তালিকায় নাম লেখান । [৩২]
- Flipkart বার্ষিক ফেয়ারওয়ার্ক ইন্ডিয়া রেটিং ২০২১ এ শীর্ষে রয়েছে বলে জানা গেছে - এটি একটি ১০-পয়েন্ট সিস্টেম যা ন্যায্য বেতন, শর্ত, চুক্তি, ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিনিধিত্বের উপর ভিত্তি করে একটি স্কোর তৈরি করে।[৩৩] সেন্টার ফর আইটি অ্যান্ড পাবলিক পলিসি (সিআইটিএপিপি), ইন্টারন্যাশনাল আইআইআইটি ব্যাঙ্গালোর এবং গ্লোবাল ফেয়ারওয়ার্ক নেটওয়ার্কের একটি কনসোর্টিয়াম দ্বারা মোট ১১টি প্ল্যাটফর্ম মূল্যায়ন করা হয়েছিল। পদ্ধতিতে দিল্লি এবং ব্যাঙ্গালুরুতে ১৯-২০ জন কর্মীদের সাথে গুণগত সাক্ষাৎকার অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৩৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Kalyan Krishnamurthy to be Flipkart's new CEO; Sachin Bansal to remain group chairman"। The Economic Times। ১০ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Flipkart to sack 800 more amidst gloomy biz outlook"। The Hindu। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ Mishra, Digbijay। "Binny Bansal sold part stake in Flipkart in July funding round"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০২২।
- ↑ "Flipkart to sack 800 more amidst gloomy biz outlook"। The Hindu। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Walmart Is Right on Flipkart Despite Investor Qualms"। Bloomberg.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৫-০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১১।
- ↑ Punit, Itika Sharma (২০১৬-০৭-০৭)। "Snapdeal may die a slow and painful death"। Quartz (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১১।
- ↑ Sharma, Nishant (২০১৮-০৩-২৩)। "This Is Why Amazon Hasn't Beaten Flipkart In India Yet"। BQ Prime (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১১।
- ↑ Tandon, Suneera (২০১৮-০৫-১০)। "Why Walmart bought Flipkart, according to Walmart"। Quartz (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১১।
- ↑ ক খ গ Archana Rai (৩০ জুন ২০১০)। "Flipkart: Country's largest online bookstore"। The Economic Times। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১০।
- ↑ গীতিকা রস্তোগী (৪ আগস্ট ২০১০)। "Now order your next mobile on Flipkart"। Livemint। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১০।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ Chirag Chamoli। "Interview With Binny Bansal Of Flipkart.Com"। iamstarting.com। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১১।
- ↑ Sinha। "Accel India Invests in Flipkart"। pluggd.in। ১৯ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১১।
- ↑ "Flipkart Raises $150Mn From Accel Partners, Tiger Global"। ৩১ জানুয়ারি ২০১২। ১৩ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১২।
- ↑ Sudipta Datta (৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "A Tale of Two Book Fairs"। Financial Express। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১০। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - ↑ "Inlogistics: India's first private train cargo operator"। CNBC-TV18। ১৮ মার্চ ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১০।
- ↑ "Flipkart Buys Social Book Discovery Tool WeRead"। VCCircle। ২২ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১১।
- ↑ Nikhil Pahwa। "Flipkart Acquires Mime360; To Launch Digital Distribution Of Music, E-books, Games"। medianama.com। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০১১।
- ↑ "Flipkart Acquires Digital Content From Bollywood News Site Chakpak"। VCCircle। ২৩ নভেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ "Updated: It's Official Flipkart Acquires LetsBuy.com"। medianama.com। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Flipkart Buys Letsbuy in Cash-Equity Deal"। Business Standard। ১১ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "Cash on delivery"। Business Standard। ১৯ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১০।
- ↑ Dua, Aarti (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "A winning chapter"। The Daily Telegraph। ৯ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১০।
- ↑ "Bibliofile:A Garage Takes Off"। Outlook। ২২ মার্চ ২০১০। ৩০ অক্টোবর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১০।
- ↑ Rahul Jayaram। "Binny Bansal – The flip side of an e-venture"। Mint (newspaper)। ১০ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১১।
- ↑ Nikhil Menon (৯ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "e-Commerce: Can the dotcom majors cope with their rising expectations?"। The Economic Times। India।
- ↑ Tyagi, Akshay। "How Flipkart Helped India Realise Its E-Commerce Dream!"। The TechIRIS। ২০ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০১২।
- ↑ Lal, Abhinav (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Flipkart to launch 'Flyte Digital Store' in March"। Digit। India: 9.9 Media। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ Vikas। "Flipkart launches new music download store."। ৫ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "ET Awards 2012-13: How IIT-alumnus Sachin Bansal built Flipkart into a big online brand"। The Economic Times। ২০১৩-০৯-২৬। আইএসএসএন 0013-0389। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১১।
- ↑ "Forbes India rich list: Mukesh Ambani tops for 9th year, Flipkart's Bansals debut at 86th slot-Business News , Firstpost"। Firstpost (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-০৯-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১১।
- ↑ "Binny Bansal and Sachin Bansal"। Time (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৬-০৪-২০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১১।
- ↑ "Ola, Uber score poorly in gig-work conditions, Flipkart tops the chart: Fairwork Ratings"। Financialexpress (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১২-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১১।
- ↑ "Flipkart tops Fairwork index for gig workers; Ola and Uber come with zero score"। The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-১১।