ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার

ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার (কখনো কখনো 5SOS হিসেবে সংক্ষিপ্ত নামেও ডাকা হয়) হল একটি অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিডনি শহর থেকে আগত পপ রক ব্যান্ড, যেটি ২০১১ সালে গঠিত হয়। ব্যান্ড দলটি প্রথমে মূলত জনপ্রিয় ভিডিও পরিসেবা ভিত্তিক মার্কিন জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউব-এর দ্বারা খ্যাতি অর্জন করেন, এবং তারা মূলত ২০১১ এবং ২০১২ সালের প্রথম ভাগের সময়কাল থেকে বিভিন্ন সঙ্গীত শিল্পী এবং গান কভার করে তাদের ভিডিও আপলোড করতো। তারা তখনকার জনপ্রিয় বিশ্ববিখ্যাত ইংরেজ-আইরিশ পপ ব্যান্ড ওয়ান ডিরেকশন-এর সাথে তাদের টেইক মি হোম ট্যুর শীর্ষক সফরে তাদের সাথে সফরকালে তারা আন্তর্জাতিকভাবে জনপ্রিয়তা পেয়ে যায়।

ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার
২০১৬ সালে ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার।
২০১৬ সালে ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার।
প্রাথমিক তথ্য
উপনাম5SOS
উদ্ভবসিডনি, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
ধরন
কার্যকাল২০১১–বর্তমান
লেবেল
সদস্য
  • লুক হেমিংস
  • কলাম উড
  • আস্টন ইরউইন
  • মিচেল ক্লিফোর্ড
ওয়েবসাইট5sos.com

২০১৪ সালের প্রথম দিকে, তারা তাদের জনপ্রিয় "সি লুকস সো পারফেক্ট" এককটি তাদের আত্বপ্রকাশকারী একক হিসেবে প্রকাশ করেন, যেটি অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রের তালিকায় সবার উপরে উঠে আসে। তাদের নিজেস্ব-শিরোনামিক স্টুডিও অ্যালবামটি প্রকাশ পায় ২০১৪ সালের জুন মাসে, যেটি ১১টি দেশের সেরা অ্যালবামের তালিকায় সবার উপরে উঠে আসে এবং একে অনুসরণ করে লাইভসোস শিরোনামিক এক সরাসরি অ্যালবামও প্রকাশ করা হয়। ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে ব্যান্ড দলটি তাদের দ্বিতীয় অ্যালবাম সাউন্ডস গুড ফিলস গুড প্রকাশ করে এবং একে অনুসরণ করে "হাউ ডিড উই এন্ড অাপ হিয়ার" নামক একটি সরাসরি প্রামান্যচিত্রমূলক একটি ডিভিডি প্রকাশ করে।

ইতিহাস সম্পাদনা

২০১১–২০১২: উদ্ভব এবং আত্বপ্রকাশ সম্পাদনা

 
২০১২ সালের ২৫শে নভেম্বর ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার অষ্ট্রিলয়ার সিডনি শহরে অবস্থিত দ্য মেট্রো থিয়েটার-এ তাদের ইপি প্রকাশ অনুষ্ঠানে

ফাইভ সেকেন্ডস অব সামারের কার্যক্রম শুরু হয় ২০১১ সালে, যখন লুক হেমিংস, মিচেল ক্লিফোর্ড এবং কলাম উড যারা সবাই অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরের রিভারস্টোন শহরতলীতে অবস্থিত "নরওয়েস্ট ক্রিস্টিয়ান কলেজ-এ পড়াশোনা শুরু করেন, তখন তারা সবাই একসাথে বিভিন্ন জনপ্রিয় গানের কভার করে হেমিংসের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করতেন। হেমিংসের আপলোড করা প্রথম ভিডিওটি ছিল জনপ্রিয় মার্কিন গায়ক-গীতিকার মাইক পোসসনার-এর "প্লিস ডোন্ড গো"-এর কভার, যেটি ২০১১ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি ইউটিউব-এ পোষ্ট করা হয়েছিল। তাদের করা জনপ্রিয় মার্কিন গায়ক ক্রিস ব্রাউন-এর "নেক্সট ট্যু ইউ" গানটির কভারটি ইউটিউবে ৬০০,০০০ বারেরও বেশি দেখা হয়ে যায়।[১] ২০১১ সালের ডিসেম্বর মাসে, তাদের সাথে ড্রামার এস্টন ইরউইন যোগদান করেন,[২] এবং ব্যান্ডদলটিতে চার জনের জোট সম্পন্ন হয়ে যায়। [৩]

ব্যান্ডটি, জনপ্রিয় মুখ্য রেকর্ড লেবেল এবং সঙ্গীত প্রকাশনা সংস্থা সমূহের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয় এবং "সনি এটিভি মিউজিক পাবলিশিং" নামক জনপ্রিয় সঙ্গীত প্রকাশনা সংস্থার সাথে তারা তাদের সঙ্গীত প্রকাশনার জন্য এক চুক্তিতে আবদ্ধ হন।[৪] একদিকে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ভিত্তিক ওয়েবসাইট ফেইসবুক এবং টুইটার-এ কোন ধরনের প্রচার না করা সত্বেও,[৪] তাদের "আনপ্লাগড" শীর্ষক প্রথম প্রকাশ, যা একটি ইপি বা ছোট অ্যালবাম, অ্যাপলের সেরা অ্যালবামের তালিকা "আইটিুন্স চার্ট" এর অস্ট্রেলিয়ার তালিকায় সেরা ৩ নম্বর অবস্থানে উঠে আসে[৪] এছাড়াও নিউজিল্যান্ড এবং সুইডেন-এ সেরা ২০ নম্বরে উঠে আসে। আবারো তাদের অান্তর্জাতিক অসুসারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়তে থাকে, যখন তখনকার জনপ্রিয় ইংরেজ-আইরিশ ব্যান্ডদল ওয়ান ডিরেকশন-এর সদস্য লুয়িস টমলিনসন, তাদের করা "গটা গেট আউট" নামক গানটির ইউটিউব ভিডিওর লিংক সবার উদ্দেশ্যে পোষ্ট করেন, সেখানে তিনি ব্যক্ত করেন, তিনি সময় যাবৎ ফাইব সেকেন্ডস অব সামারের একজন ভক্ত হয়ে হয়ে গেছেন। ফাইব সেকেন্ডস অব সামার আবারো ওয়ান ডিরেকশনের কৌতহলতার বিষয় হয় দাড়ায়, যখন তারা তাদের প্রথম একক "আউট অব মাই লিমিট" ২০১২ সালেন ১৯শে নভেম্বর প্রকাশ করে, এবার ওয়ান ডিরেকশনের আরেক সদস্য নিয়াল হোরান উক্ত গানের ভিডিওটির লিংকটি টুইটারে টুইট করেন।

ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার, ২০১২ সালে দ্বিতীয় অংশ অস্ট্রেলিয়ান পপ ব্যান্ডদল এ্যামি ম্যারেডিথ-এর সদস্য ক্রিস্টিয়ান লা রুসো এবং জোয়েল চ্যাপম্যান-এর সাথে তাদের সঙ্গীত রচনা এবং তাদের শব্দ উন্নয়ন কাজে সময় বব্যায় করেন, তাদের সাথে তারা তাদের প্রকাশিত দ্বিতীয় ইপি সামহয়্যার নিউ-এ স্থান পাওয়া "আনপ্রেডিকটেবল" এবং বিসাইড ইউ" নামক দুটি গান রচনা করেন।[৫] এপিটির সহ-প্রযোজনার কাজ করেন জোয়েল চ্যাপম্যান। ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার তাদের প্রথম একক "আউট অব মাই লিমিট" প্রকাশ করে ২০১২ সালের ১৯শে নভেম্বর, গানটির ভিডিওটি প্রথম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১০০,০০০ এরও বেশি বার দেখা হয়ে যায়।

 
২০১৪ সালের ৩০শে এপ্রিল, অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে অবস্থিত এনমোর থিয়েটার-এ গান পরিবেশনরত ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার
 
ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত আরিয়া মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস অব ২০১৪-এর আসরে। বা থেকে ডানে: লুক হেমিংস, কলাম উড আস্টন ইরউইন এবং মিচেল ক্লিফোর্ড

২০১৮ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারি, ব্যান্ড দলটি "ওয়ান্ট ইউ ব্যাক" নামে একটি একক প্রকাশ করে এবং ২০১৮ সালের তাদের সফরসূচি ঘোষণা করে।[৬][৭]

হাই অর হেই রেকর্ডস সম্পাদনা

২০১৪ সালের ২৭শে জানুয়ারী, ফাইভ সেকেন্ডস অব সামার ঘোষণা করে যে, তারা হাই অর হেই রেকর্ডস নামে তাদের নিজেস্ব একটি রেকর্ড লেবেল প্রতিষ্ঠা করতে যাচ্ছে।[৮]

হাই অর হেই রেকর্ডসের ওয়েবসাইটে, ব্যান্ড দলটি স্পষ্ট করে যে, তাদের সাথে জনপ্রিয় রেকর্ড লেবেল ক্যাপিটল রেকর্ডস-এর সংযোগ থাকার কারণে এইনা যে "হাই অর হেই রেকর্ডস" দ্বারা শুধু তারা তাদের সব সঙ্গীত প্রকাশ করবে, কিন্তু তারা শুধু রেকর্ড লেবেলের তালিকা তাদের নিজেস্ব ব্যান্ডের নাম যোগ করেছে এবং এই লেবেল দ্বারা সঙ্গীত প্রকাশ করবে।[৯]

২০১৫ সালের ২৪শে মার্চ, রেকর্ড লেবেলটির সাথে উদীয়মান মার্কিন পপ রক ব্যান্ড হেই ভায়লেট-এর সাথে একটি চুক্তি সম্পাদিত হয়।[১০]

সঙ্গীতের ধরন এবং প্রভাব সমূহ সম্পাদনা

ফাইভ সেকেন্ডস অব সামারের সঙ্গীতের ধরনকে পপ রক,[১১][১২][১৩][১৪] পপ পাঙ্ক,[১১][১৫][১৬][১৭] পাওয়ার পপ,[১৮][১৯] এবং পপ হিসেবে হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।[২০][২১] জনপ্রিয় মার্কিন ম্যাগাজিন রোলিংস্টোন ব্যান্ডদলটিকে "ইমো-থেকে-পপ" হিসেবে অাখ্যা দিয়েছে।[২২] বিশ্বের সবচেয়ে বড় সঙ্গীতের ডাটাবেজ অলমিউজিক-এর লেখক এবং সঙ্গীতঙ্গ "মেট কলার" তাদের ধ্বনিতে "'৯০ দশকের পাঙ্ক-পপ" এবং "২০০০ সালের বয় ব্যান্ড পপ" স্মৃতিবহ সুর খুজে পেয়েছেন।[২৩] মার্কিন পপ রক ব্যান্ড গোল্ডফিঙ্গার-এর সদস্য জন ফেল্ডম্যান- ব্যাক্ত করেন "এটিই আমার জীবনের শোনা সেরা সবচেয়ে পপ-পাঙ্ক ব্যান্ড".[২৪] তারা এমসিফ্লাই, ব্লিঙ্ক-১৮২, অল টাইম লো, মেডে পেরেড, গ্রিন ডে, মাই ক্যামিকেল রোমান্স,[২৫][২৬] বয়েজ লাইক গার্লস এবং বাস্টেড-এর মত জনপ্রিয় ব্যান্ড সমূহ দ্বারা প্রভাববিশিষ্ঠ বলে আখ্যায়িত করেছেন। [২৭][২৮]

ব্যান্ড সদস্যবৃন্দ সম্পাদনা

ল‍্যুক হেমিংস্
মাইকেল ক্লিফোর্ড
ক‍্যালুম হুড
অ‍্যাস্টন আরউইন

অ্যালবাম সমূহ সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Alex Langlands (১৪ মে ২০১২)। "Meet 5 Seconds Of Summer"। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০১২ 
  2. "5 Seconds of Summer Australian Tour"। মে ২০১২। ১ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০১২ 
  3. "the Au interview - 5 Seconds of Summer"। ১ আগস্ট ২০১১। ২৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ 
  4. Toby Creswell (৩০ জুলাই ২০১২)। "Smells Like Teen Spirit"The Age। Melbourne। সংগ্রহের তারিখ ১১ আগস্ট ২০১২ 
  5. Allan, Joe (২০১৪-১০-০২)। 5 Seconds of Summer: The Unauthorized Biography (ইংরেজি ভাষায়)। Michael O'Mara Books। পৃষ্ঠা 48। আইএসবিএন 9781782433682 
  6. Aniftos, Rania (ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৮)। "5 Seconds of Summer Releases New Single 'Want You Back,' Announces 2018 Tour"। Billboard। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৮ 
  7. Dickman, Maggie (ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৮)। "5 Seconds Of Summer return with new song, tour dates"। Alternative press। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৮ 
  8. "5SOS Tumblr" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে (27 January 2014). Retrieved 10 April 2015.
  9. "Hi or Hey Records website" Retrieved 10 April 2015.
  10. "5 Seconds of Summer Sign Hey Violet to Record Label [VIDEO]"PopCrush। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৯-৩০ 
  11. Los Angeles Times (১৬ নভেম্বর ২০১৪)। "5 Seconds of Summer strikes a punk pose at the Forum"latimes.com। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ 
  12. "5 Seconds of Summer Goes Global - But They're Not The Next One Direction"। ৮ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৪ 
  13. Allan, Joe (২০১৪)। 5 Seconds of Summer: The Unauthorized Biography। Michael O'Mara Books। পৃষ্ঠা 47। আইএসবিএন 9781782433682What the boys from 5 Seconds of Summer began to realize was, if they could combine the separate strands of pop, rock and punk music together, they would have a winning formula that would tap a huge gap in the market. 
  14. Victoria Patneaude (মার্চ ২০১৪)। "ATP! Album Review: 5 Seconds of Summer – She Looks So Perfect EP"Alter the Press!। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫No, this isn't the next act of the boy band era, but rather the start of a new wave of pop/rock – a wave that was desperately needed in a genre that has been feeling a little stale.  Also quoted by Joe Allan on page 98 of 5 Seconds of Summer: The Unauthorized Biography, and by Triumph Books on page 25 of 5 Seconds of Summer: She Looks So Perfect, আইএসবিএন ৯৭৮১৬২৯৩৭০৬৯৯.
  15. "5 Seconds of Summer's New York City Fans Are Like 'A Good Version' of Tinder"। ২৩ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৪ 
  16. "We Tested 5 Seconds of Summer's Pop-Punk Chops"Spin 
  17. Harriet Gibsone। "5 Seconds of Summer: punks or boyband?"The Guardian 
  18. Harris, Ron (নভেম্বর ১, ২০১৫)। "5 Seconds of Summer delivers a dependable power-pop new album"। Press Of Atlantic City। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৮ 
  19. "5 Seconds of Summer"Toronto Sun 
  20. McRady, Rachel (অক্টোবর ৩০, ২০১৫)। "A day in the teen-idol life of 5 Seconds of Summer: reflections between the shrieks"। Latimes। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৮ 
  21. McRady, Rachel (জুলাই ২২, ২০১৪)। "5 Seconds of Summer: 5 Things to Know About the Australian Pop Band"। Usmagazine। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৮ 
  22. "How 5 Seconds of Summer and Pop-Punk Heroes Created New LP - Rolling Stone"Rolling Stone। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ 
  23. Collar, Matt। "5 Seconds of Summer - Biography by Matt Collar"AllMusic 
  24. "John Feldmann fangirls over 5SOS: 'They're unbelievable musicians'"। ১০ মার্চ ২০১৫। 
  25. "5 Seconds of Summer on Their My Chemical Romance Influence"Kerrang!। ১৮ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৫ 
  26. "5 Seconds of Summer explain why their new single sounds like My Chemical Romance"Alternative Press। ১৯ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৫ 
  27. AU। "THE AU INTERVIEW: 5 SECONDS OF SUMMER (SYDNEY)"। AU। ২৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৪ 
  28. DeVille, Chris। "The Week In Pop: 5 Seconds Of Summer And The Evolution Of Pop-Punk Boy Bands"Stereogum। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৪ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা

টেমপ্লেট:5 Seconds of Summer