প্যারিস লক্ষণসন্নিপাত

প্যারিস লক্ষণসন্নিপাত (ফরাসি: syndrome de Paris, জাপানি: パリ症候群; pari shōkōgun) হলো কোন ব্যক্তির প্রত্যাশিত বা কল্পিত এবং বাস্তব প্যারিস এক না হওয়ায় অর্থাৎ ভিন্ন হওয়ায় মানসিক চোট পাওয়া অবস্থা। সাধারনভাবেও যখন কোন শহর নিয়ে উচ্চ আশা থাকে মানুষের, কিন্তু গিয়ে তারা দেখেন যে ঐ শহর আসলে তাদের কল্পিত শহরের মত নয়, সাধারণ শহরই তখন তাদের মানসিক চোট বা সাইকোসিস হয়। জাপানি ভ্রমণকারীদের প্যারিসে গিয়ে এই সমস্যা হয়েছিল বা হয় কিছু কিছু, সেই থেকে এর নাম দেয়া হয়েছিল প্যারিস লক্ষণসন্নিপাত।

The Eiffel Tower silhouetted by a sunrise.
আইফেল টাওয়ার

ইতিহাস সম্পাদনা

ফ্রান্সে কার্যরত জাপানী মনোবিশারদ অধ্যাপক হিরোকি ওটা হলেন ১৯৮৬ সালে এই রোগ শনাক্তকরার জন্য স্বীকৃত প্রথম ব্যক্তি।[১]

আরো পড়ুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Xaillé, Anne (২১ নভেম্বর ২০০২)। "Voyage pathologique: Voyager rend-il fou ? (Eng: Travel pathological: Traveling makes you crazy?)" (ফরাসি ভাষায়)। The organization of the AP-HP। সেপ্টেম্বর ২৯, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ নভেম্বর ২০১৮... le docteur Mahmoudia préfère parler de voyage pathologique ou de psychopathologie liée au voyage, plutôt que de syndrome du voyageur.