পেলোপনেস হলো দক্ষিণ গ্রিসে অবস্থিত একটি উপদ্বীপ ও একটি ভৌগোলিক অঞ্চল। গ্রিসের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের সাথে এই উপদ্বীপটি কোরিন্থ ভূ-সেতু দ্বারা সংযুক্ত রয়েছে, যা কোরিন্থ উপসাগর এবং সারোনিক উপসাগরকে বিচ্ছিন্ন করেছে। মধ্যযুগের শেষদিকে এবং উসমানীয় শাসনামলে এই উপদ্বীপটি মোরেয়া (বাইজেন্টাইন গ্রিক: Μωρέας) নামে পরিচিত ছিল, যা এখনও চলিতরূপে কথ্য ভাষায় ব্যবহৃত হয় (গ্রিক: Μωριάς)।

পেলোপনেস
Πελοπόννησος
গ্রিসের ঐতিহ্যবাহী অঞ্চল
পেলোপনেস (নীল), গ্রিসের সীমানার মধ্যে
পেলোপনেস (নীল), গ্রিসের সীমানার মধ্যে
Country Greece
Capitalপাট্রা
আয়তন
 • মোট২১,৫৪৯.৬ বর্গকিমি (৮,৩২০.৩ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট১১,৫৫,০১৯
 • জনঘনত্ব৫৪/বর্গকিমি (১৪০/বর্গমাইল)
বিশেষণপেলোপনেসীয়
আইএসও ৩১৬৬ কোডGR-E

উপদ্বীপটি তিনটি প্রশাসনিক অঞ্চলে বিভক্ত: যেখানে এর বেশিরভাগ অংশ পেলোপনেস অঞ্চলের অন্তর্গত এবং ক্ষুদ্র কিছু অংশ পশ্চিম গ্রিসঅ্যাট্টিকা অঞ্চলের অন্তর্গত রয়েছে।

২০১৬ সালে লোনলি প্ল্যানেট ইউরোপের দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে পেলোপনেসকে সেরা বলে নির্বাচিত করেছিল।[]

পেলোপনেস হলো একটি উপদ্বীপ যা ২১,৫৪৯.৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তন জুড়ে বিস্তৃত হয়ে গ্রিসের মূল ভূখণ্ডের সর্ব দক্ষিণের অংশটুকু গঠন করেছে। ১৮৯৩ সালে কোরিন্থ খাল খননের সময় থেকে যদিও এই ভূখণ্ডটি নিয়মতান্ত্রিকভাবে অন্যান্য উপদ্বীপগুলোর মতো একটি দ্বীপ বলে বিবেচিত হতে পারে, যেগুলো কিনা তাদের মূল ভূখণ্ড থেকে মানব সৃষ্ট খালের মাধ্যমে পৃথক করা হয়েছিল; তা সত্ত্বেও এটাকে কখনো দ্বীপ বলে তেমন একটা উল্লেখ করা হয় না। গ্রিসের বাকি অংশের সাথে এই ভূখণ্ডের দুটি স্থল-সংযোগ আছে, একটি হলো প্রাকৃতিক যা কোরিন্থ স্থলসন্ধি নামে পরিচিত আর অপরটি হলো কৃত্রিম যা ২০০৪ সালে নির্মাণ সম্পন্ন হওয়া রিও-আন্তিরিও সেতু

ইতিহাস

সম্পাদনা

পুরাণ এবং প্রাচীন ইতিহাস

সম্পাদনা

শাস্ত্রীয় পুরাকাল

সম্পাদনা

মধ্যযুগ

সম্পাদনা

বাইজেন্টাইন শাসনামল ও স্লাভিক বসতি স্থাপন

সম্পাদনা

ফ্রাঙ্কিস শাসনামল ও বাইজেন্টাইন পুনর্দখল

সম্পাদনা

উসমানীয় দখল, ভেনিসীয় শাসনামলের প্রারম্ভ এবং উসমানীয় সাম্রাজ্য কর্তৃক পুনর্দখল

সম্পাদনা

আধুনিক গ্রিস

সম্পাদনা

আঞ্চলিক একক

সম্পাদনা

শহর সমূহ

সম্পাদনা

প্রত্নতাত্ত্বিক এলাকা সমূহ

সম্পাদনা

রন্ধনপ্রণালী

সম্পাদনা

এই অঞ্চলের বিশেষত্ব নিম্নরুপ:

বেশ কয়েকটি পেলোপনেসীয় মদের সুরক্ষিত উৎপত্তির উপাধি (POD) স্বীকৃতি রয়েছে। মান্তিনেইয়া অঞ্চলে মোস্কোফিলের জাতের আঙ্গুর হতে এক ধরনের সাদা মদ প্রস্তুত করা হয়ে থাকে, নেমেয়া মদ প্রস্তুতকারী অঞ্চল আঘিওরগিতিকো আঙ্গুর হতে লাল মদ তৈরী করার জন্য সুপরিচিত এবং পাট্রা শহরের আশেপাশের অঞ্চলে মাভ্রোদাফনি আঙ্গুর হতে পরিশোধিত লাল মদ প্রস্তুত করা হয়ে থাকে।

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা

আরও পড়ুন

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা

টেমপ্লেট:Geographic departments of Greece