এটি ফুলের তৃতীয় স্তবক এবং একটি অত্যাবশ্যকীয় অংশ । স্তবকের প্রতিটি অংশকে পুংকেশর বলে ।একটি স্তবকে অনেকগুলো পুংকেশর থাকতে পারে।

ফুলের বিভিন্ন অংশসমূহের চিত্ৰ

প্রতিটি পুংকেশরের দুটি অংশ। একটি হলো পরাগদন্ড এবং অপরটি হল পরাগধানী বা পরাগ থলি। পুংকেশরের দন্ডের মতো অংশকে পুংদন্ড এবং শিষ্য থলির মত অংশকে পরাগধানী বলে। পরাগধানী এবং কোন দণ্ড সংযোগকারী অংশকে যোজনী বলে। পরাগধানির মধ্যে পরাগ উৎপন্ন হয় এবং এই পরাগরেণু অঙ্কুরিত হয়ে পরাগনালী গঠন করে।

এই পড়ার নালিকায় পুংজনন কোষ উৎপন্ন হয় এবং এটি সরাসরি জনন কাজে অংশগ্রহণ করে। কখনো পুং-স্তবকের পুংদন্ডগুলো পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে।.