পাতি তুতি

পাখির প্রজাতি

পাতি তুতি (বৈজ্ঞানিক নাম: Carpodacus erythrinus), গুলাবি তুতি, লাল গিরি বা লাল বাঘেরি Fringillidae (ফ্রিঞ্জিলিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Carpodacus (কার্পোডেকাস) গণের অন্তর্গত এক প্রজাতির ছোট আকারের তৃণচর পাখি।[২][৩] পাতি তুতির বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ লাল ফলভূক পাখি (গ্রিক: karpos = ফল, dakos = গ্রাসকারী; লাতিন: erythros = লাল, -inus = হস্তগত করা)।[৩] পাখিটি বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও সমগ্র ইউরেশিয়ার বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস, প্রায় ৫৬ লাখ ৬০ হাজার বর্গ কিলোমিটার।[৪] বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে, আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[১] বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[৩]

পাতি তুতি
Carpodacus erythrinus
পুরুষ, পোল্যান্ড
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Animalia
পর্ব: কর্ডাটা
শ্রেণী: পক্ষী
বর্গ: Passeriformes
পরিবার: Fringillidae
গণ: Carpodacus
প্রজাতি: C. erythrinus
দ্বিপদী নাম
Carpodacus erythrinus
(Pallas, 1770)
বৈশ্বিক বিস্তৃতি
প্রতিশব্দ

Erythrina erythrina

Carpodacus erythrinus
Carpodacus erythrinus

চিত্রশালা সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Carpodacus erythrinus"। The IUCN Red List of Threatened Species। ২০১২। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২০, ২০১২ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. রেজা খান (২০০৮)। বাংলাদেশের পাখি। ঢাকা: বাংলা একাডেমী। পৃষ্ঠা ১০৭। আইএসবিএন 9840746901 
  3. জিয়া উদ্দিন আহমেদ (সম্পা.) (২০০৯)। বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ: পাখি, খণ্ড: ২৬। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। পৃষ্ঠা ৫৪৯। আইএসবিএন 9843000002860 |আইএসবিএন= এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য) 
  4. Carpodacus erythrinus ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১১ আগস্ট ২০১৩ তারিখে, BirdLife International এ পাতি তুতি বিষয়ক পাতা।

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা