নুরুল হুদা মসজিদ
নুরুল হুদা মসজিদ(আরবী: مسجد نور الهدى) ইন্দোনেশিয়ার প্রাচীনতম মসজিদগুলোর অন্যতম। বারিনগিন জেলা, সাওয়ালানতু, পশ্চিম সুমাত্রায় এই মসজিদটি অবস্থিত। ডাচদের দখলের সময় নির্মিত মসজিদটির একটি আয়তক্ষেত্রাকার বিল্ডিং রয়েছে যার সাথে মূল ভবনের সাথে মিলানো একটি টাওয়ার রয়েছে। বর্তমানে মুসলমানদের ইবাদতের স্থান হিসাবে ব্যবহৃত হওয়ার পাশাপাশি, এই দ্বিতল মসজিদটি আশেপাশের ধর্মীয় সম্প্রদায়ের শিক্ষার মাধ্যম হিসাবেও ব্যবহৃত হয়।
নুরুল হুদা মসজিদ | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
অবস্থান | |
অবস্থান | বারিনগিন জেলা, সাওয়ালানতু, পশ্চিম সুমাত্রা, ইন্দোনেশিয়া |
স্থাপত্য | |
ধরন | মসজিদ |
ভূমি খনন | ১৯২১ |
বিনির্দেশ | |
দৈর্ঘ্য | ১২ মি |
প্রস্থ | ২০ মি |
গম্বুজসমূহ | ১ |
মিনার | ১ |
ইতিহাস
সম্পাদনামসজিদটি কখন নির্মাণ করা হয়ে ছিল সে সম্পর্কে নির্দিষ্ট কোন তথ্য নেই। তবে স্থানীয় সম্প্রদায়ের অনুমান, মসজিদটি প্রায় ১৯২১ সালে নির্মিত কাছের দোকানঘরগুলির সাথে একই সময়ে নির্মিত হতে পারে।[১] [২]
মসজিদে প্রথমে গম্বুজ ছিল না, এটি দেখতে গির্জার ভবনের মতো হয়েছিল। তাই স্থানীয় লোকেরা গম্বুজটি সংযুক্ত করে ছাদের আকার পরিবর্তন করেছিলেন। যদিও গুজব রয়েছে যে এই বিল্ডিংটি পূর্বে গির্জা ছিল। [২]
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই মসজিদটি একবার সংস্কার করা হয়েছিল। মসজিদটি প্রথম প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর আয়তন ছিল ৬×৬ মিটার। তারপরে ১৯৮০ এর দশকে এই মসজিদটি ১২×২০ মিটার পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়ে ছিল। এই মসজিদটির ঐতিহাসিক মূল্য বজায় রাখার জন্য সংস্কারটি এমন ভাবে করা হয়েছে যাতে তার দেয়াল, গম্বুজ, টাওয়ার যেন অক্ষত থাকে।[৩] [২]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Hoffman, Linda (১৯৯৫-০৬-১৫)। Indonesia Tuttle Travel Pack: Your Guide to Indonesia's Best Sights for Every Budget (ইংরেজি ভাষায়)। Tuttle Publishing। আইএসবিএন 978-1-4629-1355-8।
- ↑ ক খ গ Padang Ekspres 2012।
- ↑ "Nurul Huda Mosque"। Wikipedia (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৪-০৯।
- "Masjid Nurul Huda, Peninggalan Belanda"। Padang Ekspres। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২। ২০১৭-০৯-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-০৭।