নীল মোহন

ইউটিউবের প্রথম নির্বাহী কর্মকর্তা

নীল মোহন (জন্ম: ১৯৭৫ বা ১৯৭৬)[] একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজনেস এক্সিকিউটিভ, যিনি ইউটিউবের চতুর্থ এবং বর্তমানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি ২০২৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারী সুসান ওজস্কির স্থলাভিষিক্ত হন।[]

নীল মোহন
জন্ম১৯৭৫/১৯৭৬ (৪৮–৪৯ বছর)
মাতৃশিক্ষায়তনস্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাবিজনেস এক্সিকিউটিভ
উপাধিইউটিউবের সিইও

জীবনের প্রথমার্ধ

সম্পাদনা

নীল মোহন ১৯৭৩ বা ১৯৭৪[][] সালে ভারতের লখনউতে একটি তামিল হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।[] সেন্ট ফ্রান্সিস কলেজে হাই স্কুলের সময় ভারতে আরও কয়েক বছর অতিবাহিত করার আগে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান রাজ্যের পাশাপাশি ফ্লোরিডায় বেড়ে ওঠেন। তখন থেকে ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মোহন আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসেন এবং ইউটিউবের সাথে যুক্ত হওয়ার সময় তিনি একজন আমেরিকান নাগরিক ছিলেন।[] তিনি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন ও ১৯৯৬ সালে তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতক লাভ করেন।[][]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Bureau, ABP News (২০২৩-০২-১৬)। "All About Neal Mohan, The Next Indian-American CEO Of YouTube"news.abplive.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-১৭ 
  2. "Who is Neal Mohan? An Indian-American to become CEO of YouTube"The Times of India। ২০২৩-০২-১৭। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-১৬ 
  3. "Neal Mohan is the new YouTube chief: Who is the Indian-American taking over from Susan Wojcicki?"Firstpost (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০২-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২৭ 
  4. "Indian-American Neal Mohan is the new CEO of YouTube"www.dailyo.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২৭ 
  5. Bureau, ABP News (২০২৩-০২-১৬)। "All About Neal Mohan, The Next Indian-American CEO Of YouTube"news.abplive.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২৭ 
  6. "From Lucknow to USA: Indian-American Neal Mohan's journey to becoming YouTube CEO"www.businessinsider.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২৭ 
  7. Reuters (২০২৩-০২-১৭)। "YouTube CEO Wojcicki, one of the first Google employees, steps down"Reuters (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২৭ 
  8. Carlson, Nicholas। "Google Paid This Man $100 Million: Here's His Story"Business Insider (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-২৭