নারায়ণপাল-প্রতিহার যুদ্ধ

নারায়ণপাল-প্রতিহার যুদ্ধ
	; 908 খ্রিস্টাব্দে যুদ্ধের পর পাল সাম্রাজ্যের মানচিত্র
অবস্থান	পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, কনৌজ
ফলাফল	পাল সাম্রাজ্যের বিজয়
অধিকৃত; এলাকার; পরিবর্তন	নারায়ণপাল উত্তরবঙ্গ ও বিহার পুনরুদ্ধার করেন এবং কনৌজে আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেন।
বিবাদমান পক্ষ
পাল সাম্রাজ্য	প্রতিহার সাম্রাজ্য
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী
নারায়ণপাল	মিহির ভোজ; মহেন্দ্রপাল

নারায়ণপাল-প্রতিহার যুদ্ধ (908 খ্রিস্টাব্দ) ছিল প্রতিহার সাম্রাজ্য এবং পাল সাম্রাজ্যের শাসক নারায়ণপালের মধ্যে একটি দ্বন্দ্ব যেখানে নারায়ণপাল উত্তরবঙ্গ ও বিহারের অঞ্চলগুলি প্রতিহারদের কাছ থেকে পুনরুদ্ধার করেছিলেন।^[১]^[২]^[৩]^[৪]

পটভূমি

ভোজ বাংলাকে লক্ষ্য করে একটি প্রচারণা চালায়। বিভিন্ন ঐতিহাসিক নথি থেকে জানা যায় যে এই প্রচেষ্টায় তিনি গোরখপুরের চেদি শাসক গুণবোধিদেব এবং হর্ষরাজের পুত্র গুহিলট প্রধান দ্বিতীয় গুহিলা থেকে সমর্থন পেয়েছিলেন। নারায়ণপাল ভোজের হাতে এক বিধ্বংসী পরাজয়ের শিকার হন , যিনি পরবর্তীকালে তার পশ্চিম অঞ্চলের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ জয় করেন।^[১]^[২]

তাদের প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে অশান্তি ও দুর্বলতার সময়ে, প্রতিহাররা তাদের ক্ষমতা প্রসারিত করার সুযোগের সদ্ব্যবহার করেছিল। তাদের শাসক, ভোজা এবং মহেন্দ্রপাল পূর্ব দিকে তাদের প্রভাব বিস্তার করেছিলেন, যার ফলে নারায়ণপাল মগধ (বিহারের দক্ষিণাঞ্চল) এবং এমনকি সাময়িকভাবে পালদের জন্মভূমি উত্তরবঙ্গের উপর নিয়ন্ত্রণ হারান। ফলস্বরূপ, প্রতিহার রাজা মহেন্দ্রপাল কিছু সময়ের জন্য উত্তরবঙ্গের নিয়ন্ত্রণ লাভ করেন।^[৫]^[৬]

যুদ্ধ

প্রতিহার রাজা মহেন্দ্রপালের হাতে বিধ্বংসী পরাজয়ের সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও নারায়ণপাল 908 খ্রিস্টাব্দে সফলভাবে উত্তরবঙ্গ ও বিহার দখল করেন।^[৩]^[৪]^[৭]

এবং কনৌজের উপর সার্বভৌমত্ব দাবি করে তার অবস্থান ও প্রতিপত্তি অর্জন করেন।^[৪]

তথ্যসূত্র

↑ ^ক ^খ Others, Muzaffar H. Syed & (২০২২-০২-২০)। History of Indian Nation : Ancient India (ইংরেজি ভাষায়)। K.K. Publications। পৃষ্ঠা 268।
↑ ^ক ^খ Majumdar, R.C. (২০০৯)। History and Culture of the Indian People, Volume 04, The Age Of Imperial Kanauj। Public Resource। Bharatiya Vidya Bhavan। পৃষ্ঠা 81।
↑ ^ক ^খ MAJUMDAR, R. C. (১৯৭১)। HISTORY OF ANCIENT BENGAL। G. BHARADWAJ , CALCUTTA। পৃষ্ঠা 123–124।
↑ ^ক ^খ ^গ Bihar (India); Choudhury, Pranab Chandra Roy (১৯৬৫)। Bihar District Gazetteers (ইংরেজি ভাষায়)। Superintendant, Secretariat Press, Bihar। পৃষ্ঠা 26–28।
↑ Others, Muzaffar H. Syed & (২০২২-০২-২০)। History of Indian Nation : Ancient India (ইংরেজি ভাষায়)। K.K. Publications। পৃষ্ঠা 290।
↑ Majumdar, R.C. (২০০৯)। History and Culture of the Indian People, Volume 04, The Age Of Imperial Kanauj। Public Resource। Bharatiya Vidya Bhavan। পৃষ্ঠা 53।
↑ Rahman, Shah Sufi Mostafizur (২০০০)। Archaeological Investigation in Bogra District: From Early Historic to Early Mediaeval Period (ইংরেজি ভাষায়)। International Centre for Study of Bengal Art। আইএসবিএন 978-984-8140-01-7।

[:0-1] ক ^খ Others, Muzaffar H. Syed & (২০২২-০২-২০)। History of Indian Nation : Ancient India (ইংরেজি ভাষায়)। K.K. Publications। পৃষ্ঠা 268।

[:1-2] ক ^খ Majumdar, R.C. (২০০৯)। History and Culture of the Indian People, Volume 04, The Age Of Imperial Kanauj। Public Resource। Bharatiya Vidya Bhavan। পৃষ্ঠা 81।

[:2-3] ক ^খ MAJUMDAR, R. C. (১৯৭১)। HISTORY OF ANCIENT BENGAL। G. BHARADWAJ , CALCUTTA। পৃষ্ঠা 123–124।

[:3-4] ক ^খ ^গ Bihar (India); Choudhury, Pranab Chandra Roy (১৯৬৫)। Bihar District Gazetteers (ইংরেজি ভাষায়)। Superintendant, Secretariat Press, Bihar। পৃষ্ঠা 26–28।

[5] Others, Muzaffar H. Syed & (২০২২-০২-২০)। History of Indian Nation : Ancient India (ইংরেজি ভাষায়)। K.K. Publications। পৃষ্ঠা 290।

[6] Majumdar, R.C. (২০০৯)। History and Culture of the Indian People, Volume 04, The Age Of Imperial Kanauj। Public Resource। Bharatiya Vidya Bhavan। পৃষ্ঠা 53।

[7] Rahman, Shah Sufi Mostafizur (২০০০)। Archaeological Investigation in Bogra District: From Early Historic to Early Mediaeval Period (ইংরেজি ভাষায়)। International Centre for Study of Bengal Art। আইএসবিএন 978-984-8140-01-7।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]