দ্য লেক আইল্ অব ইনিস্ফ্রি
I will arise and go now, and go to Innisfree,
And a small cabin build there, of clay and wattles made;
Nine bean rows will I have there, a hive for the honey bee,
And live alone in the bee-loud glade.
And I shall have some peace there, for peace comes dropping slow,
Dropping from the veils of the morning to where the cricket sings;
There midnight's all a glimmer, and noon a purple glow,
And evening full of the linnet's wings.
I will arise and go now, for always night and day
I hear lake water lapping with low sounds by the shore;
While I stand on the roadway, or on the pavements grey,
I hear it in the deep heart's core.
অর্থ: আমি উঠব জেগে, এক্ষুণি যাব ইনিস্ফ্রিতে,
আর বানাব ছোট্ট ঘর, মাটি আর বেড়ায়;
নয়টি শিমের সারি থাকবে, আর একটি মৌচাক,
আর থাকব মৌ-গুঞ্জরিত বনানীর ফাঁকে।
আর সেখানে পাব শান্তি, কারণ শান্তি নামে স্তব্ধ নিরবতায় সকালের অবগুন্ঠন থেকে ঝিঁঝির গানে ক্লিষ্ট সন্ধ্যায়;
যেখানে মাঝরাত দ্যুতি, দুপুর এক নিরক্ত আলো,
আর সন্ধ্যা পূর্ণ পিঙ্গল শ্যামার পাখায়।
জেগে উঠব আর যাব, কারণ সারাক্ষণ রাতে আর দিনে আমি শুনি কিনারের নিচু স্বরে সে হ্রদের ঢেউভাঙ্গা ধ্বনি,
যখন দাঁড়িয়ে থাকি রাজপথে, আর ধূলিধূসরিত পথে,
আমি শুনি সে শব্দ হৃদয়ের গভীর জগতে।
"দ্য লেক আইল অব ইনিস্ফ্রি" উইলিয়াম বাটলার কর্তৃক ১৮৮৮ সালে রচিত তিনটি চতূষ্পদী অংশের বারো লাইনের একটি কবিতা, যা ১৮৯০ সালে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল অবসার্ভারে প্রথমবার প্রকাশিত হয়।[১]
পটভূমি
সম্পাদনাইনিস্ফ্রি আয়ারল্যান্ডের কাউন্টি স্লিগোর লাফ গিলে অবস্থিত একটি জনবসতিহীন দ্বীপ, যেখানে বাটলার তার শৈশবে একবার গ্রীষ্ম অতিবাহিত করেন। ১৮৮৮ সালে লন্ডনের ফ্লিট স্ট্রিট দিয়ে হাঁটার সময় "হঠাত্" শৈশব থেকে ফিরে আসা স্মৃতিকে বাটলার এই কবিতাটি লেখার অনুপ্রেরণা হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি লেখেন, "কৈশরে স্লিগোর ইনিস্ফ্রিতে থোরিয়ুর অনুকরণে আমার বসবাসের অকাঙ্ক্ষা ছিল, যা লাফ গিলের একটি ছোট দ্বীপ , এবং ঘরকাতুরে চিন্তা নিয়ে ফ্লিট স্ট্রিটে হাঁটার সময় আমি জলের সামান্য ঝিরঝির শব্দ শুনতে পাই এবং একটি দোকানের জানালায় এক ঝর্ণা দেখতে পাই এবং এর ফিনকি মুখে একটি বল রাখা ছিল, আর এতেই আমার হ্রদের পানির কথা মনে পড়তে শুরু করে। এই হঠাত্ ফিরে আসা স্মৃতি আমার কবিতা "ইনিস্ফ্রিতে," প্রতিফলিত হয় যা আমার প্রথম গীতধর্মী কবিতা এবং আমি নিজেই সূর সংযোজন করেছি।"[২] আইরিশ নাগরিকদের পাসপোর্টে কবিতাটি সংযুক্ত রয়েছে।
সারমর্ম
সম্পাদনাবারো লাইনের কবিতাটি তিনটি চতুষ্পদি অংশে বিভক্ত এবং এটি ইয়েটসের পূর্ববর্তী গীতি কবিতাগুলোর উদাহরণ। সম্পূর্ণ কবিতাজুড়ে শহুরে জীবনযাপন করা কবির ইনস্ফ্রিতে শান্তি খোঁজার আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়। ইনস্ফ্রির শান্ত ও নীরব পরিবেশের টানে কবি সেখানে ফিরে যেতে চান। তিনি মনে করেন এর মাধ্যমে তিনি শহুরে জীবনের কোলাহল ও অশান্তি থেকে নিষ্কৃতি পেতে পারেন। এই ছোট্ট দ্বীপে সন্ধ্যার বেগুনী আভা, পাখিদের গুঞ্জন, তাদের ডানা ঝাপটানোর শব্দ উপভোগ করার মাধ্যমে তিনি প্রকৃতির সাথে মিশে যেতে চান। তিনি সেখানে একটি কুটির তৈরী করতে পারেন যেখানে তিনি অনেকদিন থাকবেন। কবিতাটি ইয়টসের অন্যতম একটি জনপ্রিয় কবিতা, যা তার জীবদ্দশাতেই তূমুল জনপ্রিয়তা পায় এবং এক অনুষ্ঠানে কবিতাটি তার সম্মানে দুই হাজার (মতান্তরে দশ হাজার) বয় স্কাউট কর্তৃক আবৃতি অথবা গাওয়া হয়েছিল।[৩] প্রথম চতুষ্পদী অংশে মানুষের জৈবিক চাহিদার (খাবার এবং আশ্রয়) কথা বলা হয়েছে; দ্বিতীয় অংশে আত্মিক চাহিদার (শান্তি) কথা; এবং সর্বশেষ অংশে মানুষের আত্মার সাথে বাস্তব পৃথিবীর মিলনের কথা বলা হয়েছে (ধূসর পটভূমি)।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]