দ্য বিটল্স
দ্য বিটল্স (ইংরেজি: The Beatles) ছিল ইংল্যান্ডের লিভারপুলের একটি রক সঙ্গীত গ্রুপ। এর চার সদস্য ছিলেন জন লেনন, পল ম্যাকার্টনি, জর্জ হ্যারিসন এবং রিঙ্গো স্টার। বিটল্স জনপ্রিয় ধারার সঙ্গীতের ইতিহাসে সমালোচক ও শ্রোতা উভয় দিক থেকেই শীর্ষস্থানীয় সঙ্গীত দল ছিল।[২] ১৯৬০ এর দশকের মধ্যভাগে বিটল্স অভূতপূর্ব জনপ্রিয়তা লাভ করে। ১৯৬৯ এ বিটল্স ভেঙ্গে যায়, কিন্তু তা সত্ত্বেও সারা পৃথিবীতে বিটল্স এখন পর্যন্ত জনপ্রিয়।
প্রাথমিক তথ্য | |
---|---|
উদ্ভব | লিভারপুল, ইংল্যান্ড |
ধরন | |
কার্যকাল | ১৯৬০ (আংশিক পুনর্মিলন: ১৯৯৪ –১৯৯৫ ) | –১৯৭০
লেবেল | |
প্রাক্তন সদস্য |
|
ওয়েবসাইট | thebeatles |
প্রথম যুগের রক এন্ড রোল এবং পপ সঙ্গীতে তাদের প্রভাবের জন্য তাদের শিল্পসম্মত অর্জন ও বাণিজ্যিক সফলতা একটি মর্যাদাপূর্ণ আসনে আসীন হয়ে আছে। যদিও তাদের প্রাথমিক সাঙ্গীতিক ধরন ১৯৫০-এর রক এ্যান্ড রোল এর মূলে প্রোথিত ছিল, তারপরও বিভিন্ন সাঙ্গীতিক ধরন, যেমন, লোক সঙ্গীত, রকাবেলী সাইকেডেলিক এবং ভারতীয় সঙ্গীতের বিভিন্নতাকে ধারণ করেছিল বিটল্স।
বিটল্স্ এর প্রভাব সঙ্গীতের বাহিরেও ব্যাপ্ত ছিল। তাদের পোশাক-আশাক, কেশবিন্যাস, বক্তব্য, এমনকি তাদের পছন্দের সঙ্গীত যন্ত্রসমূহের প্রভাব ১৯৬০ দশকজুড়ে তাদেরকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী হিসেবে তৈরি করে ফেলেছিল। আজ পর্যন্ত বিটল্স অন্য যেকোন ব্যান্ড দলের চেয়ে বেশি অ্যালবাম বিক্রি করেছে। যুক্তরাজ্যে তাদের ৪০টি বিভিন্ন অ্যালবাম বেরিয়েছিল যা সর্বোচ্চ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এই বাণিজ্যিক সফলতার পুনরাবৃত্তি হয়েছিল অন্যান্য অনেক দেশেই। ই.এম.আই. এর অনুমান অনুযায়ী ১৯৮৫ এর মধ্যে বিটল্স্ এর এক বিলিয়নের উপর ডিস্ক ও টেপ বিক্রি হয়েছিল।[৩] আমেরিকাতেও একক গান এবং অ্যালবাম বিক্রির ক্ষেত্রে বিটল্স ছিল সর্বকালের সেরা শিল্পী দল।[৪]
২০০৪ সালে রোলিং স্টোন ম্যাগাজিন বিটল্সকে সর্বকালের সেরা ১০০ শ্রেষ্ঠ শিল্পীর তালিকার শীর্ষে স্থান দেয়।[৫]
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯৫৭–৬২: গঠন, হামবুর্গ এবং যুক্তরাজ্য জনপ্রিয়তা
সম্পাদনা১৯৫৭ সালের মার্চে লিভারপুলের কুয়েরি ব্যাংক গ্রামার স্কুলে পড়াকালীন সময়ে জন লেনন দ্য কোয়ারিমেন নামে একটি দল গঠন করেন।[৬] ১৯৫৭ সালের ৬ জুলাই সেইন্ট পিটার্স চার্চের উল্টন গার্ডেনে লেননের সাথে পল ম্যাককার্টনির সাক্ষাৎ হয় এবং এর কিছুদিন পর লেনন তাকে ব্যান্ডে যোগ দেবার আমন্ত্রণ জানান।[৭] ১৯৫৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি তরুণ গিটারিস্ট জর্জ হ্যারিসনকে লিভারপুলের উইন্সটন হলে দলটির শো দেখতে আমন্ত্রণ জানানো হয়।[৮] ম্যাককার্টনি ও হ্যারিসন ছিলেন একই এলাকার বাসিন্দা। লিভারপুল ইনস্টিটিউট থেকে ফেরার সময় তারা পরিচিত হন এবং ম্যাককার্টনির অনুরোধে জর্জ হ্যারিসন লিড গিটারিস্ট হিসেবে দ্য কোয়ারিমেন দলে যোগ দেন।[৯] লেনন শুরুতে কম বয়স্ক হবার কারণে হ্যারিসনকে নিতে না চাইলেও ১৯৫৮ সালের মার্চে দলের সাথে মহড়ার পর তিনি সন্তুষ্ট হন।[১০] সে সময় নিয়মিত সদস্য যোগ দিয়েছেন আবার বেরিয়েও গেছেন। ১৯৬০ সালের জানুয়ারিতে লেননের ক্লেজ জীবনের বন্ধু স্টুয়ার্ট সাটক্লিফ বেজ গিটারিস্ট হিসেবে যোগ দেন।[১১] লেনন ও ম্যাককার্টনি উভয়েই রিদম গিটার বাজাতেন। দলে ড্রামারের সঙ্কট ছিল। পরে ১৯৬২ সালে রিঙ্গো স্টার দলটিতে যোগ দান করেন। রিঙ্গোকে সঙ্গে নিয়ে দলটি তাদের নিজস্ব একক গানগুলো বিভিন্ন কনসার্টে পরিবেশন করতে থাকে। ম্যাককার্টনি ও লেনন ম্যাককার্টনি/লেনন গান লেখায় জুটি গড়ে তোলেন। ইতোমধ্যেই তারা বেশ সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হন।
নামকরণ
সম্পাদনাকোয়ারিমেন ব্যান্ডের নাম বেশ কয়েকবার পরিবর্তন করা হয়— "জনি অ্যান্ড দ্য মুনডগস", "লং জন অ্যান্ড দ্য বিটল্স", "দ্য সিলভার বিটল্স", এবং শেষ পর্যন্ত ১৯৬০ সালের আগস্ট মাসে "দ্য বিটল্স" নামটি স্বীকৃতি পায়। ব্যান্ডের নাম ও নামের বানান নিয়ে বেশ কয়েকটি মতবাদ প্রচলিত রয়েছে। তবে সাধারণত লেননকেই নামকরনের কৃতিত্ব দেয়া হয়, যিনি বলেছিলেন নামটি বিটল (beetle) পোকা (বাডি হলির দ্য ক্রিকেটস নামে ব্যান্ড ছিল) ও বিট (beat) এর মিলনে তৈরি করা হয়েছে। সিনথিয়া লেননের মতে বিটল্স নামটি রর্যাাভেনশ হল বারের বিয়ার-পূর্ণ টেবিলে মাথা খাটিয়ে তৈরি করা হয়েছে।[১২] লেনন যিনি একই ঘটনার বিভিন্ন কাহিনী বলার জন্য বিখ্যাত, ১৯৬১ সালে মার্সি বিট ম্যাগাজিনকে বলেন, স্বপ্নে একটি মানুষ জলন্ত পাই নিয়ে তাদের কাছে আসে এবং বলে যে আজকে থেকে তারা এ বানানের বিটল্স।[১৩] ২০০১ সালে এক সাক্ষাৎকারে পল ম্যাককার্টনি নামের বিদঘুটের বানানের কৃতিত্ব নিজের বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, জন বিটল্স (beetles) নামের প্রস্তাব করেছিল, তখন আমি বলি বিটল্স (beatles) হলে কেমন হয়? কারণ আমি ড্রামের বিট পছন্দ করি। তখন সবাই এটি বেশ পছন্দ করে।[১৪]
আন্তর্জাতিক খ্যাতি
সম্পাদনা১৯৬৩ সালের ২২ মার্চ দ্য বিটল্স এর প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম প্লিজ প্লিজ মি মুক্তি পায়। ১৯৬২ সালের জনপ্রিয় একক গানগুলোর পাশাপাশি নতুন কিছু গানসহ মোট ১৪টি গান এ অ্যালবামে স্থান পায়। এ অ্যালবামটি ইংল্যান্ডের সঙ্গীতের শীর্ষতালিকায় প্রথম স্থান দখল করে। ফলে দলটি বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। তারা নিজেদের একটি লোগোও তৈরি করে ফেলে।
দ্য বিটল্স এর দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম উইদ দ্য বিটল্স মুক্তি পায় ২২ নভেম্বর ১৯৬৩ সালে। এ অ্যালবামটির রেকর্ডিং চলেছে একই বছরের ১৮ জুলাই থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। এতে জর্জ হ্যারিসনের প্রথম কম্পোজিশান করা গানটি রয়েছে। ১৯৬৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দলটি ইংল্যান্ড ত্যাগ করে আন্তর্জাতিক পরিসরে কনসার্ট করার জন্য। তারা যুক্তরাষ্ট্রের এক টিভি অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করে । ৭৩ লক্ষ দর্শক— সে দেশের ৪০% মানুষ এ অনুষ্ঠান দেখেন। [১৫][১৬] এর ফলে তাদের আন্তর্জাতিক খ্যাতি আরও বেড়ে যায়। জন লেনন পরিচিত ছিলেন সুদর্শন বিটল হিসেবে, পল ম্যাককার্টনি মিষ্টি বিটল, জর্জ হ্যারিসন শান্ত বিটল, ও রিঙ্গো স্টার রসাত্নক বিটল হিসেবে পরিচিত ছিলেন। এ হার্ড ডে’স নাইট ১৯৬৪ সালে মুক্তি পায়। এতে ব্যান্ডটি তাদের রক অ্যান্ড রোল ধারা অব্যাহত রাখে। এটি প্রকৃতপক্ষে বিটল্সের সদস্যদের অভিনীত কয়েকদিন আগের মুক্তি পাওয়া একই শিরোনামের একটি হাস্যরসাত্নক চলচ্চিত্রের গানের অ্যালবাম। চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিক ভাবে প্রচন্ড জনপ্রিয় হয়। এ গানের অ্যালবামের রেকর্ডিং-এ জর্জ হ্যারিসন ব্যবহার করেন ১২ তারের রিকেনবেকার গীটারটি। একই বছরের একেবারে শেষভাগে, বড়দিনের আগে বিটল্স ফর সেল মুক্তি পায়। তারা সর্বমোট ১২ টি স্টুডিও অ্যালবাম প্রকাশ করে। তাদের সর্বশেষ অ্যালবাম 'লেট ইট বি' ১৯৭০ সালের মে মাসে মুক্তি পায়। ১৯৬০ দশক পুরটুকুই দ্য বিটল্স বিশ্ব সঙ্গীতজগতে রাজত্ব করেছে।
ভাঙ্গন
সম্পাদনাদ্য বিটল্স-এর ভাঙ্গনের পেছনে একাধিক কারণ ছিল। মূলত ব্যক্তিগত মতের অমিলের রেশ ধরেই ১৯৬৮ সাল থেকে তাদের দলে ভাঙ্গনের সূত্রপাত হয়। ১৯৭০ সালে 'দ্য বিটল্স-এর আনুষ্ঠানিক ভাঙ্গন হয়। ভাঙ্গনের পর চার বিটল ব্যক্তিগত সঙ্গীত ক্যারিয়ারে প্রবেশ করেন। ১৯৮০ সালে জন লেনন-এর মৃত্যর পর ১৯৯৪ সালে বাকি তিন বিটল একত্রিত হয়েছিলেন।
ডিস্কোগ্রাফি
সম্পাদনামূল ক্যাটালগ
সম্পাদনা- প্লিজ প্লিজ মি (১৯৬৩)
- উইথ দ্য বিটল্স (১৯৬৩)
- এ হার্ড ডে'স নাইট (১৯৬৪)
- বিটল্স ফর সেল (১৯৬৪)
- হেল্প! (১৯৬৫)
- রাবার সোল (১৯৬৫)
- রিভলভার (১৯৬৬)
- সার্জেন্ট পেপার'স লোনলি হার্টস ক্লাব ব্যান্ড (১৯৬৭)
- ম্যাজিকাল মিস্টেরি ট্যুর (১৯৬৭)
- দ্য বিটল্স (হোয়াইট অ্যালবাম) (১৯৬৮)
- ইয়েলো সাবমেরিন (১৯৬৯)
- অ্যাবি রোড (১৯৬৯)
- লেট ইট বি (১৯৭০)
টীকা
সম্পাদনাউদ্ধৃতি
সম্পাদনা- ↑ The Beatles touched upon and helped popularize many subgenres of rock and pop. They are too numerous to list here.
- ↑ "The Beatles: Biography"। Rolling Stone। rollingstone.com। ২০০৭-০২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২৯।
- ↑ Shelokhonov, Steve। "The Beatles - Biography"। IMDB.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-০৬।
- ↑ "The American Recording Industry Announces its Artists of the Century"। Recording Industry Association of America (RIAA)। ১৯৯৯-১১-১০। ২০০৭-০৯-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৬-২৬।
- ↑ "The Immortals: The First Fifty"। Rolling Stone Issue 946। Rolling Stone। ২৫ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০০৭।
- ↑ AMG biography Retrieved: 29 January 2007
- ↑ Spitz 2005. p93
- ↑ Ray O'Brien, There are Places I'll Remember: Volume 1, 2001
- ↑ Miles 1998. p47
- ↑ Spitz 2005. pp126–127
- ↑ Miles 1998. p50
- ↑ Cynthia Lennon – “John” 2006. p65
- ↑ Davies, Hunter. The Beatles (1981 edition)
- ↑ Ray O'Brien – There Are Places I'll Remember: The "Beatles" Early Venues in and Around Merseyside London, 2001. p22
- ↑ টেমপ্লেট:Cita noticia
- ↑ টেমপ্লেট:Cita libro
উৎস
সম্পাদনা- Aswad, Jem (১৬ নভেম্বর ২০১০)। "Beatles End Digital Boycott, Catalog Now on iTunes"। Rolling Stone। New York। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১০।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Badman, Keith (১৯৯৯)। The Beatles After the Breakup 1970–2000: A Day-by-Day Diary (2001 সংস্করণ)। London: Omnibus। আইএসবিএন 978-0-7119-8307-6।
- "George Harrison Dies"। BBC News। ৩০ নভেম্বর ২০০১। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- "Faces of the Week: Brian Wilson"। BBC News। ৩ ডিসেম্বর ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- "60s Season – Documentaries"। BBC Radio 2। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০০৯।
- The Beatles (২০০০)। The Beatles Anthology। San Francisco: Chronicle Books। আইএসবিএন 978-0-8118-2684-6।
- Benson, Bruce Ellis (২০০৩)। The Improvisation of Musical Dialogue: A Phenomenology of Music। Cambridge and New York: Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-0-521-00932-4।
- "The Billboard Hot 100 All-Time Top Artists (20-01)"। Billboard। ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৮।
- "Most No. 1s By Artist (All-Time)"। Billboard। ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১১।
- "Certified Awards Search"। British Phonographic Industry। ১৫ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০০৯।
- Brown, Peter; Gaines, Steven (২০০২)। The Love You Make: An Insider's Story of The Beatles। New York: New American Library। আইএসবিএন 978-0-451-20735-7।
- Campbell, Michael (২০০৮)। Popular Music in America: The Beat Goes On। East Windsor, CT: Wadsworth। আইএসবিএন 978-0-495-50530-3।
- Collett-White, Mike (১৭ নভেম্বর ২০০৮)। "McCartney Hints at Mythical Beatles Track Release"। Reuters। ১৭ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০০৯।
- Collett-White, Mike (৭ এপ্রিল ২০০৯)। "Original Beatles digitally remastered"। Reuters। ১৬ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০০৯।
- Costello, Elvis (২০০৪)। "100 Greatest Artists: The Beatles"। Rolling Stone। ১৯ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৩।
- "Universal plans to launch Capitol UK"। Complete Music Update। ৭ নভেম্বর ২০১২। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১২।
- "Beatles '1' is fastest selling album ever"। CNN। Reuters। ৬ ডিসেম্বর ২০০০। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- Davies, Hunter (১৯৬৮)। The Beatles (Revised 2009 সংস্করণ)। New York & London: W.W. Norton। আইএসবিএন 978-0-393-33874-4।
- Doggett, Peter (২০০৯)। You Never Give Me Your Money: The Beatles After the Breakup (1st US hardcover সংস্করণ)। New York: Harper। আইএসবিএন 978-0-06-177446-1।
- Eccleston, Danny (৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "Beatles Remasters Reviewed"। Mojo। ৭ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ অক্টোবর ২০০৯।
- Emerick, Geoff; Massey, Howard (২০০৬)। Here, There and Everywhere: My Life Recording the Music of The Beatles। New York: Gotham। আইএসবিএন 978-1-59240-179-6।
- Emerson, Bo (৬ আগস্ট ২০০৯)। "Beatles Atlanta Show Made History in More Ways than One"। Atlanta Journal-Constitution। ১৪ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১২।
- "The Beatles' Entire Original Recorded Catalogue Remastered by Apple Corps Ltd." (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। EMI। ৭ এপ্রিল ২০০৯। ১ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১১।
- Erlewine, Stephen Thomas (২০০৯a)। "Please Please Me"। Allmusic। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১।
- Erlewine, Stephen Thomas (২০০৯b)। "With the Beatles"। Allmusic। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১।
- Erlewine, Stephen Thomas (২০০৯c)। "A Hard Day's Night"। Allmusic। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১।
- Erlewine, Stephen Thomas (২০০৯d)। "The Beatles (White Album)"। Allmusic। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১।
- Everett, Walter (১৯৯৯)। The Beatles as Musicians: Revolver through the Anthology। Oxford and New York: Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-512941-0।
- Everett, Walter (২০০১)। The Beatles As Musicians: The Quarry Men through Rubber Soul। Oxford and New York: Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-514105-4।
- Fisher, Marc (২০০৭)। Something in the Air। New York: Random House। আইএসবিএন 978-0-375-50907-0।
- Gaffney, Dennis (৫ জানুয়ারি ২০০৪)। "The Beatles' "Butcher" Cover"। Antiques Roadshow Online। Public Broadcasting Service। ১৯ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৪।
- Gaines, Steven (১৯৮৬)। Heroes and Villains: The True Story of The Beach Boys। New York: New American Library। আইএসবিএন 978-0-453-00519-7।
- Glennie, Alisdair (১ এপ্রিল ২০১২)। "Madonna Sets a New Record for Most No.1 Albums by Solo Singer with New Release MDNA"। Daily Mail। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২।
- Gould, Jonathan (২০০৭)। Can't Buy Me Love: The Beatles, Britain and America। New York: Three Rivers Press। আইএসবিএন 978-0-307-35338-2।
- Gross, Doug (৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "Still Relevant After Decades, The Beatles Set to Rock 9 September 2009"। CNN। সংগ্রহের তারিখ ৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- "Grammy Past Winners Search"। Grammy.com। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১১।
- "Best Selling Group"। Guinness World Records। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১২।
- "Most Recorded Song"। Guinness World Records। ১০ সেপ্টেম্বর ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০০৯।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Hertsgaard, Mark (১৯৯৫)। "We All Want to Change the World: Drugs, Politics, and Spirituality"। A Day in the Life:The Music and Artistry of the Beatles। আইএসবিএন 0-385-31517-1।
- Hurwitz, Matt (১ জানুয়ারি ২০০৪)। "The Naked Truth About The Beatles' Let It BeNaked [sic]"। Mix। ৩১ জানুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মে ২০১৩।
- Ingham, Chris (২০০৬)। The Rough Guide to The Beatles। London: Rough Guides। আইএসবিএন 978-1-84353-720-5।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Kaplan, David (২৫ নভেম্বর ২০০৮)। "PDA Digital Content Blog: Beatles Tracks Not Coming to iTunes Any Time Soon; McCartney: Talks at an Impasse"। The Guardian। London। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- Kozinn, Allan (১০ নভেম্বর ১৯৮৯)। "Beatles and Record Label Reach Pact and End Suit"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- La Monica, Paul R. (৭ সেপ্টেম্বর ২০০৫)। "Hey iTunes, Don't Make It Bad ..."। CNNMoney.com। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০০৯।
- Lavezzoli, Peter (২০০৬)। The Dawn of Indian Music in the West: Bhairavi। New York and London: Continuum। আইএসবিএন 978-0-8264-1815-9।
- Levine, Robert (৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "Paul McCartney: The Billboard Q&A"। Billboard। New York। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১২।
- Lewis, Randy (৮ এপ্রিল ২০০৯)। "Beatles' Catalog Will Be Reissued Sept. 9 in Remastered Versions"। Los Angeles Times। ১১ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০০৯।
- Lewis, Randy (২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Beatles album catalog will get back to vinyl Nov. 13"। Los Angeles Times। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Loder, Kurt (৮ জুন ১৯৯৮)। "The Time 100"। Time। New York। ২২ আগস্ট ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০০৯।
- Lustig, Jay (৫ এপ্রিল ২০০৯)। "Paul McCartney, Ringo Starr Perform Together in Support of Transcendental Meditation"। NJ.com। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১২।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Martens, Todd (৪ নভেম্বর ২০০৯)। "Meet the Beatles' USB Drive; EMI Files Suit Against BlueBeat for Selling Beatles Downloads"। Los Angeles Times। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০০৯।
- Martin, George (১৯৭৯)। All You Need Is Ears। New York: St. Marten's Press। আইএসবিএন 978-0-312-11482-4।
- McNeil, Alex (১৯৯৬)। Total Television: The Comprehensive Guide to Programming From 1948 to the Present (4th সংস্করণ)। New York City: Penguin Books। আইএসবিএন 978-0-14-024916-3।
- McQuiggin, Jim (১৫ অক্টোবর ২০০৯)। "Defiant, Subversive, Ultimately Triumphant"। Pagosa Springs Sun। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১১।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - "Beatles to Release New Album"। NME। ২ অক্টোবর ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১২।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Norman, Philip (২০০৮)। John Lennon: The Life। New York: Ecco/HarperCollins। আইএসবিএন 978-0-06-075401-3।
- "The Official Singles Charts' Biggest Selling Artists of All Time Revealed"। Official Chart Company। ৪ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১২।
- Pedler, Dominic (২০০৩)। The Songwriting Secrets of The Beatles। London: Omnibus। আইএসবিএন 978-0-7119-8167-6।
- Plagenhoef, Scott (৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "Revolver"। Pitchfork। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০০৯।
- "Top Selling Artists"। Recording Industry Association of America। ২০০৯a। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০০৯।
- "Gold & Platinum Artist Tallies"। Recording Industry Association of America। ২০০৯b। ১১ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০০৯।
- "Diamond Awards"। Recording Industry Association of America। ২০০৯c। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০০৯।
- Richardson, Mark (১০ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "The Beatles"। Pitchfork। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০০৯।
- "Inductees: The Beatles"। Rock and Roll Hall of Fame। ১৪ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১২।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - "The 500 Greatest Albums of All Time"। Rolling Stone। New York। ১৮ নভেম্বর ২০০৩। ২৩ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- Sandford, Christopher (২০০৬)। McCartney। New York: Carroll & Graf। আইএসবিএন 978-0-7867-1614-2।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Southall, Brian; Perry, Rupert (contributor) (২০০৬)। Northern Songs: The True Story of the Beatles Song Publishing Empire। London et al.: Omnibus। আইএসবিএন 978-1-84609-237-4।
- Sheff, David (১৯৮১)। Golson, G. Barry, সম্পাদক। The Playboy Interviews with John Lennon and Yoko Ono। Playboy। আইএসবিএন 978-0-87223-705-6।
- "George Harrison's Death Certificate"। The Smoking Gun। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১২।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Strong, Martin (২০০৪)। The Great Rock Discography। Edinburgh and New York: Canongate। আইএসবিএন 1-84195-615-5।
- Unterberger, Richie (২০০৯a)। "Biography of The Beatles"। Allmusic। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১।
- Unterberger, Richie (২০০৯b)। "Rubber Soul"। Allmusic। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১।
- Unterberger, Richie (২০০৯c)। "Magical Mystery Tour"। Allmusic। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১।
- Unterberger, Richie (২০০৯d)। "Abbey Road"। Allmusic। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১।
- Unterberger, Richie (২০০৯e)। "Let It Be"। Allmusic। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১।
- Unterberger, Richie; Eder, Bruce (২০০৯)। "Yellow Submarine"। Allmusic। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১।
- Winn, John C. (২০০৮)। Way Beyond Compare: The Beatles' Recorded Legacy, Volume One, 1957–1965। New York: Three Rivers Press। আইএসবিএন 978-0-307-45157-6।
- Winn, John C. (২০০৯)। That Magic Feeling: The Beatles' Recorded Legacy, Volume Two, 1966–1970। New York: Three Rivers Press। আইএসবিএন 978-0-307-45239-9।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
আরও পড়ুন
সম্পাদনা- Astley, John (২০০৬)। Why Don't We Do It In The Road? The Beatles Phenomenon। The Company of Writers। আইএসবিএন 0-9551834-7-2।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - The Beatles: The FBI Files। Federal Bureau of Investigation। Filibust। ২০০৭। আইএসবিএন 1-59986-256-5। ১৭ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৪।
- Frontani, Michael R (২০০৭)। The Beatles: Image and the Media। University Press of Mississippi। আইএসবিএন 978-1-57806-965-1।
- Harry, Bill (১৯৮৫)। The Book Of Beatle Lists। Poole, Dorset: Javelin। আইএসবিএন 0-7137-1521-9।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Mansfield, Ken (২০০৭)। The White Book। Nashville, TN: Thomas Nelson। আইএসবিএন 978-1-59555-101-6।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Riley, Tim (২০১১)। Lennon: The Man, the Myth, the Music—The Definitive Life। New York: Hyperion/HarperCollins। আইএসবিএন 978-1-4013-2452-0।
- ।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - Turner, Steve (২০০৫)। A Hard Day's Write: The Stories Behind Every Beatles Song (3rd সংস্করণ)। New York: Harper Paperbacks। আইএসবিএন 0-06-084409-4।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- FBI file on The Beatles
- Hugo Keesing Collection on the Beatles - মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্পকলা সঞ্চালনার বিশেষ সংগ্রহ
- দ্য বিটল্স রোলিং স্টোন এ
- দ্য বিটল্সের ইন্টার্ভিউ ডেটাবেস
- দ্য বিটল্স - টাইমলাইন
- হামবুর্গে দ্য বিটল্স ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ ডিসেম্বর ২০০৬ তারিখে
- হওয়াট গোজ অন[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] দ্য বিটল্সের খবর