দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা
দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা হলো বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের বিভিন্ন ঘটনা এবং প্রতিরোধকারীদের লড়াই নিয়ে প্রকাশিত একটি দালিলিক প্রমাণ গ্রন্থ।[১] এই বইটি ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে ঢাকা থেকে “মুক্ত পাবলিশার্স” কর্তৃক প্রকাশিত হয়।[২]
লেখক | মুহাম্মদ নূরুল কাদির |
---|---|
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
বিষয় | ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ |
ধরন | মুক্তিযুদ্ধের দলিল ও গবেষণাপত্র |
প্রকাশক | মুক্ত পাবলিশার্স , ঢাকা |
প্রকাশনার তারিখ | ২৬ মার্চ ১৯৯৭ |
মিডিয়া ধরন | মুদ্রিত (কম্পিউটার কম্পোজ) |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ৫৯৭ |
আইএসবিএন | ৯৮৪-৩-০০২২-৯৬ |
মূল্যায়ন
সম্পাদনাএই বইটি সম্পর্কে বিভিন্ন জনের মূল্যায়ন হলোঃ[১]
২৫শে মার্চ, ১৯৭১-এর ভয়ংকর সেই কাল রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আচমকা নিরস্ত্র-নিরীহ ঘুমন্ত বাঙালীদের গনহত্যা আরম্ভ করলে বাংলার বীর মুক্তিযোদ্ধারা মরণপণ যুদ্ধ করে কীভাবে তাদের আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য করেছিল এবং আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে মাত্র ২৬৬ দিনের রেকর্ড সময়ে কীভাবে আমরা ১৬ই ডিসেম্বর, ১৯৭১ স্বাধীনতা অর্জন করেছি তা মুজিবনগর সরকারের সাবেক ভ্রাম্যমাণ রাষ্ট্রদূত মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ নূরুল কাদির বিরচিত ‘দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা’ বইটি পড়লে জানতে পারবেন। মুক্তিযুদ্ধের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে প্রকাশিত ‘দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা’ বইটি নতুন প্রজন্মের বন্ধুগণসহ সকলকে পড়ার জন্যে অনুরোধ জানাচ্ছি। - বেগম সুফিয়া কামাল
মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে যারা জানতে চান মুহাম্মদ নূরুল কাদির কৃত ‘দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা’ বইটি তাঁদের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হয়ে দেখা দেবে। - মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা"। রকমারি ডট কম। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা"। মুক্তিযুদ্ধ ই-আর্কাইভ। ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ ডিসেম্বর ২০১৭।