দক্ষিণ শালমারা-মানকাচর জেলা
দক্ষিণ শালমারা-মানকাচর জেলা অসমের ৩৫টি জেলার ভিতর নতুন জেলা। গুয়াহাটি থেকে প্রায় ২৪৫ কি.মি. দূরে অবস্থিত হাটশিঙিমারি এই জেলার সদর। জেলা গঠন হওয়ার আগে দক্ষিণ শালমারা-মানকাচর ধুবড়ী জেলার মহকুমা ছিল।
| দক্ষিণ শালমারা-মানকাচর জেলা | |
|---|---|
.svg) | |
| দেশ | ভারত |
| রাজ্য | আসাম |
| সদর | হাটশিঙিমারি |
| আয়তন | |
| • মোট | ৫৬৮ বর্গকিমি (২১৯ বর্গমাইল) |
| জনসংখ্যা (২০১১) | |
| • মোট | ৫,৫৫,১১৪ |
| • জনঘনত্ব | ৯৮০/বর্গকিমি (২,৫০০/বর্গমাইল) |
| সময় অঞ্চল | IST (ইউটিসি+০৫:৩০) |
| আইএসও ৩১৬৬ কোড | IN-AS-SSM |
নামর উৎপত্তি
সম্পাদনাদক্ষিণ শালমারা-মানকাচর নাম দক্ষিণ শালমারা এবং মানকাচর বিধানসভা কেন্দ্রের থেকে এসেছে। [১]
ইতিহাস
সম্পাদনাদক্ষিণ শালমারা-মানকাচর জেলা ধুবুড়ি জেলার অংশবিশেষ নিয়ে ২০১৬ সালে গঠন করা হয়। ১৫ আগস্ট ২০১৫ সালে অসমের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ ৫টি নতুন জেলা ঘোষণা করেছিলেন, দক্ষিণ শালমারা-মানকাচর জেলা এই ৫টি নতুন জেলার ভিতর অন্যতম। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে হাটশিঙিমারির এক সরকারি অনুষ্ঠানে সহস্র নাগরিকের উপস্থিতিতে উপায়ুক্ত এম.আই. আহমেদ দক্ষিণ শালমারা-মানকাচরকে নতুন জেলারূপে উদ্বোধন করেন।
ভৌগোলিক অবস্থান
সম্পাদনাদক্ষিণ শালমারা ও মানকাচর জেলার ক্ষেত্রফল ৫৬৮ বর্গকিলোমিটার (২১৯ বর্গমাইল)। এর পশ্চিম ও দক্ষিণে বাংলাদেশ, উত্তরে গোয়ালপাড়া জেলা ও ধুবুড়ি জেলা এববং পূর্ব ও দক্ষিণে মেঘালয় অবস্থিত।
অর্থনীতি
সম্পাদনাজনউপাত্ত
সম্পাদনাএই জেলাটি মুসলিম অধ্যুষিত। এটি আসামের সবাধিক জনঘনত্বের জেলা।
শিক্ষা
সম্পাদনাসংস্কৃতি
সম্পাদনাভাষা
সম্পাদনানবগঠিত দক্ষিণ শালমারা মানকাচর জেলায় প্রচলিত ভাষাসমূহের পাইচিত্র তালিকা নিম্নরূপ -
যাতায়াত
সম্পাদনাপ্রায় রেলপথবিহীন এই জেলার নিকটবর্তী রেলওয়ে স্টেশন হচ্ছে ব্রহ্মপুত্র নদের উত্তরে অবস্থিত ৫৫ কিমি দূরবর্তী ধুবড়ি স্টেশন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "List of Assembly Constituencies showing their Revenue & Election District wise break - up" (পিডিএফ)। Chief Electoral Officer, Assam website। ২২ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ http://www.censusindia.gov.in/2011census/C-16.html
| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |