থিম্ফু
থিম্ফু (/tɪmˈpuː/; জংখা: ཐིམ་ཕུག টেমপ্লেট:IPA-dz) ভুটানের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর। শহরটি হিমালয় পর্বতমালার একটি উঁচু উপত্যকায় অবস্থিত। থিম্ফুশহরটি আশেপাশের উপত্যকা এলাকায় উৎপাদিত কৃষি দ্রব্যের একটি বাজার কেন্দ্র। এখানে খাবার ও কাঠ প্রক্রিয়াজাত করা হয়। থিম্ফু দেশের অন্যান্য অংশ এবং দক্ষিণে ভারতের সাথে একটি মহাসড়ক ব্যবস্থার মাধ্যমে সংযুক্ত। তবে শহরটির সাথে কোন বিমান যোগাযোগের ব্যবস্থা নেই। থিম্ফুতে ভুটানের রাজপ্রাসাদ এবং দেশের বৃহত্তম বৌদ্ধমন্দিরগুলির একটি অবস্থিত। অতীতে থিম্ফু দেশটির শীতকালীন রাজধানী ছিল (পুনাখা ছিল গ্রীষ্মকালীন রাজধানী)। ১৯৬২ সালে শহরটিকে দেশের স্থায়ী প্রশাসনিক কেন্দ্রে পরিণত করা হয়।
থিম্ফু ཐིམ་ཕུ | |
---|---|
থ্রোমডে | |
থিম্ফুর অবস্থান ভুটান | |
স্থানাঙ্ক: ২৭°২৮′০০″ উত্তর ৮৯°৩৮′৩০″ পূর্ব / ২৭.৪৬৬৬৭° উত্তর ৮৯.৬৪১৬৭° পূর্ব | |
দেশ | ভুটান |
জেলা | থিম্ফু জেলা |
Gewog | চান গিয়োগ |
Established as capital | 1955 |
Township | 1961 |
Municipality | 2009 |
সরকার | |
• ভুটানের রাজা | জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক |
• Thrompon | Kinlay Dorjee |
উচ্চতা | ৭,৬৫৬ ফুট (২,৩২০ মিটার) |
জনসংখ্যা (২০০৫) | |
• মোট | ৯৮,৬৭৬ |
সময় অঞ্চল | বিটিটি (ইউটিসি+০৬:০০) |
পরিবহন
সম্পাদনারেলপথে
সম্পাদনাভুটানে কোনো রেলপথ নেই। সড়কপথে ফুন্টসলিং গিয়ে, সেখান থেকে ভুটান পরিবহন সংস্থার বাসে অথবা অন্য বাসে ভারতের শিলিগুড়ি শহর যাওয়া যায়, যা শিলিগুড়ি জংশন রেলওয়ে স্টেশন ও নিউ জলপাইগুড়ি জংশন রেলওয়ে স্টেশন নিকটবর্তী।
আকাশপথে
সম্পাদনাএই শহরটির নিকটবর্তী বিমানবন্দর ৫৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পারো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, যা দেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
খেলাধুলা
সম্পাদনাচাংলিমিথাং স্টেডিয়াম থিম্ফুর একটি বহুমুখী ও ভুটানের জাতীয় স্টেডিয়াম। ১৯৭৪ সালে চতুর্থ ড্রুক গিয়াল্পো, জিগমে সিংয়ে ওয়াংচুক -এর রাজ্যাভিষেকের উদযাপনের জন্য নির্মিত হয়। নির্মাণকালে এই স্টেডিয়ামে ছিল ১০,০০০ দর্শককে রাখার ক্ষমতা। তবে ভুটানের ওয়াংচুক রাজবংশের শতাষ্ফীর জন্য এবং জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক, ভুটানের পঞ্চম রাজ্যের রাজ্যাভিষেক উৎসবের জন্য ২৫,০০০ দর্শককে স্থান দিতে এটি পুরোপুরি সংস্কার করা হয়।