ত্রি নক্ষত্রবাদ ডষ্টর লিটলটনে এই মতবাদের প্রবক্তা। বৈজ্ঞানিক রাসেল কল্পিত সূর্যের একটি যুগ্ন নক্ষত্রের বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন যে, বিশেষ অবস্থায় বহিরাগত নক্ষত্র এবং সূর্য়ের সঙ্গীটির সংঘর্ষের পর নিজেদের সামান্য একটা অংশ পিছনে রেখে উভয়ে একত্রে সূর্য়ের আর্কষণের আওতায় বাইরে চলে যেতে পারে । তিনি সূর্য়ের একটি নক্ষত্রের বদলে দুইটি নক্ষত্রসঙ্গী ছিল বলে সিদ্ধান্ত করেন। তার মতে কেন্দ্রস্থ সূর্যসহ এটি ছিল তিনটি নক্ষত্রের ব্যাপার। সঙ্গী নক্ষত্র দুইটি বেশ নিকটবর্তী অবস্থায় ছিল। কালক্রমে পরস্পর আর্কষণের ফলে উভযের মধ্যে ধীর সংর্ঘষ হল, কিন্তু ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হলো না। মিলিত নক্ষত্র দুইটির কৈৗনিক ভর বেগ এত অধিক হলো যে তা স্থায়ী হল না, কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে সৌর আর্কষন কাটিয়ে মহাশূনে অদৃশ্য হয়ে গেল। পিছনে পড়ে রইল প্রাথমিক মিলিত বস্তুদেহের একটি বিচ্ছিন্ন অংশ। কালক্রমে এই অংশটি বিভক্ত হয়েই গ্রহ-উপগ্রহ সৃষ্টি হয়। [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]