তামাবিল

বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলের সীমান্তবর্তী একটি এলাকা

তামাবিল হচ্ছে বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলের সীমান্তবর্তী একটি এলাকা, যা জাফলং যাবার ৪ কিলোমিটার আগে অবস্থিত। এখান থেকে ভারতের পাহাড়, ঝর্ণা ছাড়াও অনেক দর্শনীয় স্থান অবলোকন করা যায়। তামাবিলের সবচেয়ে কাছের নদীটির নাম তাইরঙ্গল।

তামাবিল সীমান্ত।

অবস্থান

সম্পাদনা

সিলেটের সীমান্তবর্তী গোয়াইনঘাট উপজেলায় তামাবিল অবস্থিত।[] বাংলাদেশের সিলেট শহর থেকে ৫৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত তামাবিল হচ্ছে সিলেট-শিলং সড়কের একটি সীমান্ত চৌকি। এটি বাংলাদেশ এবং ভারতের মেঘালয় রাজ্যের মধ্যে অবস্থিত।[] শিলিং থেকে এর দুরত্ব ৮২ কিলোমিটার এবং ঢাকা থেকে ৩০০ কিলোমিটার।

দর্শনীয় স্থান

সম্পাদনা

তামাবিল [][] বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় এখান থেকে সরাসরি ভারতের পাহাড়, পর্বত, ঝর্ণা, জলপ্রপাত দেখা যায়। সীমান্তের ওপারে অনেক গুলো জলপ্রপাত রয়েছে এই জলপ্রপাত গুলো বিকাল বেলা ও গোধূলির সময় দেখতে চমৎকার লাগে। নয়নাভিরাম এসব দৃশ্য দেখতে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভিড় জমায় তামাবিল সীমান্তে। কয়লা ও সাদা পাথর সহ অন্যান্য পাথর এই স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করা হয় যা সমগ্র বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় স্থলপথ এর মাধ্যমে সরবরাহ করা হয় ,এটি বাংলাদেশের শেষ বাড়ি, যা বাংলাদেশ–ভারত সীমান্তে অবস্থিত, এবং জৈন্তা হিল রিসোর্টের জন্য বিখ্যাত।

চিত্রসম্ভার

সম্পাদনা

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "জৈন্তাপুর উপজেলা"www.sylhet.gov.bd 
  2. Bindloss, Joe; Elliott, Mark; Horton, Patrick; James, Kate (২০০৯)। "Northeast of Dhaka"। Northeast IndiaLonely Planet (প্রকাশিত হয় নভে ১, ২০০৯)। পৃষ্ঠা 300। আইএসবিএন 9781741793192ওসিএলসি 731797886। সংগ্রহের তারিখ জুন ২৯, ২০১৬ 
  3. "সিলেট-তামাবিল মহাসড়কে কয়েক হাজার গর্ত"। শামসুল হুদা। দৈনিক নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৪ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  4. "সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দর দিয়ে কয়লা আমদানি কমেছে"। দৈনিক প্রথম আলো। ১৬ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৮, ২০১৩