জিরাণীয়া রেলওয়ে স্টেশন
জিরানিয়া রেলওয়ে স্টেশনটি ২০০৮ সালে লুমডিং থেকে আগরতলা পর্যন্ত মিটারগেজ লাইন দিয়ে চালু হয় কিন্তু পরে ২০১৬ সালে পুরো বিভাগটি ব্রড-গেজ লাইনে রূপান্তরিত হয়। সারাদিনে ৮টি ট্রেন এখানে থামে।[১][২]
জিরানিয়া রেলওয়ে স্টেশন | |
---|---|
ভারতীয় রেল | |
অবস্থান | বানকিমনগর, জিরানিয়া, আগরতলা, পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা, ত্রিপুরা ভারত |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪৯′৪০″ উত্তর ৯১°২৫′৪৩″ পূর্ব / ২৩.৮২৭৯০২১° উত্তর ৯১.৪২৮৭২৫৭° পূর্ব |
উচ্চতা | ৩৯ মি (১২৮ ফু) |
মালিকানাধীন | ভারতীয় রেল |
পরিচালিত | উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেল |
লাইন | লামডিং রেলওয়ে বিভাগ |
প্ল্যাটফর্ম | ৩ |
রেলপথ | ৩[১] |
সংযোগসমূহ | অটো রিক্সা |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | ভূমিগত (আদর্শ) |
পার্কিং | আছে |
অন্য তথ্য | |
অবস্থা | চালু |
স্টেশন কোড | JRNA |
অঞ্চল | উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেল |
বিভাগ | লামডিং রেলওয়ে বিভাগ |
ইতিহাস | |
চালু | ২০০৮ |
পুনর্নির্মিত | ২০১৬ |
বৈদ্যুতীকরণ | নাই |
অবস্থান | |
ইতিহাস
সম্পাদনাজিরানিয়া রেলওয়ে স্টেশনটি ২০০৮ সালে লুমডিং থেকে আগরতলা পর্যন্ত মিটারগেজ লাইন দিয়ে চালু হয়েছিল কিন্তু পরে ২০১৬ সালে পুরো বিভাগটি ব্রডগেজ লাইনে রূপান্তরিত হয়।[৩]
বিস্তারিত
সম্পাদনাস্টেশনটি ৩১২ কিমি-দীর্ঘ ১,৬৭৬ মিমি (৫ ফুট ৬ ইঞ্চি) ব্রড-গেজ লুমডিং-সাব্রুম রেললাইনের উপর অবস্থিত যা ভারতীয় রেলওয়ের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে জোনের লুমডিং রেলওয়ে বিভাগের অধীনে আছে। এটি বিদ্যুতায়ন ছাড়াই একটি একক লাইন।
সেবা
সম্পাদনাআগরতলা এবং ধর্মনগরের মধ্যে প্রতিদিন ২টি ট্রেন চলাচল করে। জিরানিয়া স্টেশনে ট্রেন থামে। আগরতলা এবং শিলচরের মধ্যে প্রতিদিন ১টি ট্রেন চলাচল করে। জিরানিয়া স্টেশনে ট্রেন থামে।
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Departures from JGNR/Jogendranagar"। India Rail Info। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-০৮।
- ↑ "Archived copy"। ২০১৯-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-১৬।
- ↑ সাহা, উত্তম। "শিলচর থেকে আগরতলা, মহড়া ট্রেনেই উল্লাসের ঢেউ"। www.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-১৬।