জিদ
জিদ (বাংলা: জেদ) হল ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বলিউড ইরোটিক সাসপেন্স থ্রিলার চলচ্চিত্র। ছবিটি পরিচালনা করেন বিবেক অগ্নিহোত্রী এবং অনুভব সিনহা প্রোডাকশনস প্রাইভেট লিমিটেড ও বেনারস মিডিয়া ওয়ার্কসের সহযোগিতায় এটি প্রযোজনা করেন অনুভব সিনহা। ছবিটিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেন করণবীর শর্মা, মান্নারা চোপড়া, শ্রদ্ধা দাস ও সীরত কপূর।
জিদ | |
---|---|
পরিচালক | বিবেক অগ্নিহোত্রী |
প্রযোজক | অনুভব সিনহা |
রচয়িতা | বিরাট রোহিত মলহোত্রা |
শ্রেষ্ঠাংশে | করণবীর শর্মা মান্নারা চোপড়া শ্রদ্ধা দাস সীরত কপূর |
সুরকার | শারিব–তোশি |
চিত্রগ্রাহক | যশ ভট্ট |
প্রযোজনা কোম্পানি | সিনহা প্রোডাকশন্স |
পরিবেশক | বেনারস মিডিয়া ওয়ার্ক্স |
মুক্তি |
|
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি |
কাহিনি-সারাংশ
সম্পাদনাগোয়ার দ্য ডেইলি সংবাদপত্রের সম্পাদক করণ (মোহন কপূর) ও স্থানীয় পুলিশের ডেপুটি সুপারিন্টেন্ডেন্ট (রাজীব সাক্সেনা) কাগজের ক্রাইম রিপোর্টার রোহন "রনি" আর্চরেকরকে (করণবীর শর্মা) জেরা করছেন। জেরার মুখে রনি বলছে, সম্পাদকের সাহায্যে গোয়ায় বন্ধুর আউটহাউসে একটি ভাড়া বাড়ির সন্ধান পেয়েছিল সে। জায়গাটি ভুতুড়ে জায়গা বলে মনে হয়ছিল। বাড়ির মালিক পক্ষাঘাতগ্রস্থ। হুইলচেয়ার ছাড়া চলাচল করতে পারেন না। তার মেয়ে মায়া (মন্নারা চোপড়া) প্রথম দর্শনেই রনির প্রেমে পড়ে যায়। এদিকে কিছুদিন আগেই রনির প্রাক্তন প্রেমিকা প্রিয়া (শ্রদ্ধা দাস) তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে লন্ডনে চলে গিয়েছে। সেই বিচ্ছেদের মানসিক আঘাত সামলে ওঠার চেষ্টা করছিল রনি।
মায়া তার বোনকে ডেকে রনির প্রতি তার অনুভূতির কথা জানালো এবং এও জানালো যে, রনির ফোটো-ফ্রেম থেকে তার একটা ছবি চুরি করে আনার সময় সে রনির ডেস্কটপে নিজের একটা ছবিও দেখেছে। নতুন জায়গায় আসার সময় ফেরিতে বসে নানারকম ছবি তুলতে তুলতে মায়ার ফোটোটাও এমনিই তুলে ফেলেছিল রনি। কিন্তু মায়া ভাবল, রনিও তার প্রেমে পড়েছে। রনি অবশ্য মায়ার প্রেমে না পড়লেও, তার মনে হয়েছিল মায়া খুব অদ্ভুত আর মিষ্টি একটি মেয়ে। তাই সে এক নাইটক্লাবে মায়ার সঙ্গে ডেটে যাওয়ার পরিকল্পনা করে। সেখানে হঠাৎই রনির সঙ্গে প্রিয়ার সৎ বোন ন্যান্সির (সীরত কপূর) দেখা হয়ে গেল। দু’জনে একসঙ্গে নাচতে দেখে হতাশ হয়ে পড়ল মায়া।
ফেরার পথে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিল রনি। তার এসইউভি গাড়িটির ধাক্কা মারে ন্যান্সির স্কুটারে। ন্যান্সি রাস্তার ধারে একটি ঢালে গড়িয়ে পড়ে যায়। তাকে বাঁচাতে রনি ব্যস্ত হয়ে ওঠে। এদিকে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মায়া এগিয়ে যায় ন্যান্সিকে বাঁচাতে। মায়া পেশায় ছিল একজন নার্স। ন্যান্সিকে দেখে এসে সে বলে, ন্যান্সি মারা গিয়েছে। গ্রেফতারি এড়াতে সে রনিকে সেখান থেকে পালিয়ে যেতে রাজি করায়।
পরদিন সকালে ন্যান্সিকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেল। দুর্ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই গোয়ার পুলিশ তদন্ত শুরু করল। রনি ভয় পেয়েছিল। কারণ, তাকে সহজেই চিহ্নিত করা যেত। তাই সে বলে বসল, আগের দিন তার গাড়িটা গ্যারাজে ছিল। মায়াও রনিকে রক্ষা করার চেষ্টা করল। সে রনির গাড়িটা একটা হ্রদের জলে ডুবিয়ে দিল, যাতে কেউ সেটাকে খুঁজে না পায়। এদিকে ন্যান্সির হত্যাকারীকে খুঁজতে প্রিয়া ভারতে ফিরে এল। সম্পাদকও রনিকে দুর্ঘটনাস্থলে খবর সংগ্রহ করতে পাঠালেন। সেখানে ইন্সপেক্টর মোজেসের (ডেনজিল স্মিথ) সঙ্গে দেখা হল রনির। ইন্সপেক্টর সন্দেহ করতে শুরু করলেন যে, পারিবারিক সম্পত্তির হিস্যার লোভে প্রিয়াই ন্যান্সিকে খুন করেছে এবং রনি হল প্রিয়ার অপরাধের সহকারী।
মায়া রনিকে বাঁচাতে সব রকমের চেষ্টা করল। হ্রদের যেখানে সে রনির গাড়িটি ডুবিয়ে রেখেছিল, সেই জায়গাটিও রে রনিকে দেখা হল। এদিকে তদন্তে জানা গেল, দুর্ঘটনার পরই ন্যান্সির মৃত্যু হয়নি। তাকে হত্যা করা হয়েছে শ্বাসরোধ করে।
ন্যান্সির হত্যাকারীকে খুঁজে বের করতে রনির আউটহাউসে আসে প্রিয়া। রনিকে অনুরোধ করে তাকে সাহায্য করার জন্য। দু’জনের সম্পর্ক আগের মতো ভালো হয়ে ওঠে। মায়া নিজের জন্মদিনের ডিনারে আমন্ত্রণ জানায় রনিকে। কিন্তু প্রিয়ার সঙ্গে রাত কাটানোর জন্য অফিসের অজুহাতে সে ডিনার এড়িয়ে যায়। রনির অফিসে টেলিফোন করে মায়া জানতে পারে, রনি অফিসে না গিয়ে গিয়েছে প্রিয়ার কাছে। লুকিয়ে তাদের অনুসরণ করে রনি ও প্রিয়াকে যৌনক্রিয়ায় রত অবস্থায় দেখতে পায় মায়া। রাগের চোটে রনির পোষা কুকুরছানা ববিকে নিজের পোষা কুমিরটিকে দিয়ে খাওয়ায়। পরদিন সকালে রনি সেটা জানতে পারার পর মায়া এমন ভাব দেখায় যেন ববিকে বাঁচাতে গিয়ে কুমিরের দাঁতে তার কবজি চিরে গিয়েছে।
প্রিয়া জানতে পারে, খুন হওয়ার আগে একটি বারে রনির সঙ্গে ন্যান্সির দেখা হয়েছিল। প্রিয়ার মনে হয়, রনি তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। যদিও প্রিয়া সন্দেহ করে মায়াকে। রনির আউটহাউসে গিয়ে সে সব কিছুর জন্য মায়াকে দায়ী করে এবং মায়ার সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। মায়া সাহায্যের জন্য রনিকে ডাকে। কিন্তু রনি সেখানে পৌঁছাতেই তার মাথায় আঘাত করে অজ্ঞান করে দেয় মায়া। বাইরে এসে তার সঙ্গে ইন্সপেক্টর মোজেসের দেখা হয়ে যায়। তার সঙ্গে কথা বলে মায়া বুঝতে পারে, ন্যান্সির খুনের পিছনে মায়ার হাত রয়েছে বলে সন্দেহ করছেন তিনি। মায়া তাকেও খুন করে। জ্ঞান ফিরলে রনি দেখে সে একটি কেবিনে বন্দি এবং সেই কেবিনের দেওয়ালে মায়া, ন্যান্সি, প্রিয়া, মোজেস ও ববির সঙ্গে তার নিজের ছবি ঝুলছে। তাদের মধ্যে যারা মারা গিয়েছে, তাদের ছবিতে লাল রঙের কাটা দাগ। মায়া এসে এই সব খুনের পিছনে তার নিজের হাত রয়েছে বলে জানায়। সঙ্গে এও বলে যে, এর আগে ঈর্ষার বশে সে নিজের বোনকেও নৌকা থেকে হ্রদের জলে ফেলে দিয়ে হত্যা করেছিল।
তারপর মায়া রনির চোখ বেঁধে তাকে একটা বাতিঘরের চূড়ায় নিয়ে যায়। সেখানে রনির থেকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি আদায় করে তার সঙ্গে যৌনমিলনে বাধ্য করায়। এই সব যখন চলছিল, তখন পাশেই একটি একটি চেয়ারে বাঁধা অবস্থায় ঝুলছিল প্রিয়া। রনি একটা সিগারেট ধরিয়ে সেটাকে মদের গ্লাসে ফেলে সেই জায়গায় আগুন ধরিয়ে দেয়। তারপর মায়া তার দিকে পিস্তল তাক করলে, সেটা কেড়ে নিয়ে মায়াকে নিচে ফেলে দেয় রনি। মায়া ও প্রিয়া তখন একসঙ্গে ঝুলতে থাকে। রনিকে প্রিয়াকে তুলে এনে মায়াকেও বাঁচানোর চেষ্টা করে। কিন্তু মায়া নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে।
ডিএসপি রনির গল্পটা বিশ্বাস করেন এবং জানিয়ে দেন, রনি জামিনে ছাড়া পেয়ে যাবে। সম্পাদকও প্রতিশ্রুতি দেন, তার সঙ্গে এক মন্ত্রীর সুসম্পর্কের প্রভাব খাটিয়ে তিনি ডিএসপির বদলি আটকে দেবেন। রনি স্বস্তি পায় এবং বেরিয়ে আসতে আসতে ক্যামেরার সামনে সত্যি ঘটনাটি প্রকাশ করে। পুরো ঘটনাটাই আসলে ন্যান্সির সম্পত্তি হাতাতে রনি ও প্রিয়ার ষড়যন্ত্র। রনিই ন্যান্সি ও মোজেসকে খুন করেছিল এবং মায়াকে ভয় দেখিয়ে ও অত্যাচার করে প্রথমে সুইসাইড নোট লিখতে বাধ্য করিয়েছিল এবং তাকেও খুন করেছিল। শেষ দৃশ্যে রনি বলে একটা বিশ্বাসযোগ্য গল্প খাড়া করে বিশ্বাসযোগ্য ভঙ্গিতে সেটা বললে কেউ ভাবে না সেই গল্পটা সত্যি না মিথ্যে।
অভিনেতা-অভিনেত্রী
সম্পাদনা- করণবীর শর্মা – রোহন "রনি" আর্চরেকর
- মান্নারা চোপড়া - মায়া
- শ্রদ্ধা দাস – প্রিয়া
- সীরত কপূর – ন্যান্সি
- ডেনজিল স্মিথ – ইন্সপেক্টর মোজেস
- মোহন কপূর – সংবাদপত্র সম্পাদক ও রোহনের বন্ধু করণ
- রাজীব সাক্সেনা – গোয়া পুলিশের ডিএসপি
- সঞ্জয় কপূর – মনঃচিকিৎসক
- সতীশ বারে – মায়ার বিকলাঙ্গ বাবা
- হর্ষ মূর্তি - "মরিজ-এ-ইশক" গানের গায়ক রূপে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ উপস্থিতিতে
- লিবার্ট – থানার পুলিশ অফিসার
- ইন্দল রাজা – সাক্ষী
- অপূর্বা – শিশু মায়া
- অর্চীশ আর্চরেকর – বিদ্যুৎ-মিস্ত্রি
- বেন – কবরখানায় উপস্থিত ফাদার
- বিতেশ – ফেরি মালিক
প্রযোজনা
সম্পাদনা২০১৩ সালের ১৩ নভেম্বর সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয় যে, মন্নারা চোপড়া প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে চলেছেন এবং তার বিপরীতে অভিনয় করবেন করণবীর শর্মা।[২] ২০১৪ সালের ২৩ অক্টোবর প্রকাশিত খবর অনুযায়ী জানা যায়, পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী ছবি নির্মাণ-সংক্রান্ত কয়েকটি মতপার্থক্যের জন্য পরিচালনার কাজ থেকে অব্যহতি নিয়েছেন। কিন্তু তিনি সংবাদটির সত্যতা স্বীকার করলেও ছবির প্রযোজক অনুভব সিনহা এই মতপার্থক্যের কথা অস্বীকার করেন এবং বলেন যে, "বিবেক অগ্নিহোত্রী এই ছবির একটি বিশেষ অংশ।"[৩] ২০১৪ সালেরই ২৭ অক্টোবর সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়, বার্বি হন্ডা এই ছবির জন্য নিজের নাম পরিবর্তন করে হয়েছেন মন্নারা চোপড়া।[৪]
সংগীত
সম্পাদনাছবির জন্য গান রচনা করেন শাকিল আজমি এবং ছবিতে সুরারোপ করেন শারিব সাব্রি ও তোশি সাব্রি।[১] ছবির প্রথম সিঙ্গল "সাঁসোঁ কো" গানটি মুক্তি পায় ২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর। গানটি গেয়েছিলেন অরিজিৎ সিং।[৫] ২০১৪ সালের ১০ নভেম্বর ছবির দ্বিতীয় সিঙ্গল "তু জরুরি" মুক্তি পায়। এই গানটি গেয়েছিলেন সুনিধি চৌহান ও শারিব সাব্রি।[৬] পূর্ণাঙ্গ অ্যালবামটি প্রকাশিত হয় ২০১৪ সালের ১৩ নভেম্বর।
ট্র্যাক তালিকা | |||
---|---|---|---|
নং. | শিরোনাম | শিল্পী | দৈর্ঘ্য |
১. | "তু জরুরি" | সুনিধি চৌহান, শারিব সাব্রি | ৪:৫১ |
২. | "সাঁসোঁ কো" | অরিজিৎ সিং | ৪:৪৬ |
৩. | "মরিজ-এ-ইশক" | অরিজিৎ সিং | ৪:৫০ |
৪. | "জিদ" | সুনিধি চৌহান | ৬:০৩ |
৫. | "তু জরুরি (পুরুষ কণ্ঠে)" | শারিব সাব্রি | ৪:৫১ |
৬. | "চাহুঁ তুঝে খুদ কে সিবা" | সুনিধি চৌহান (নারী কণ্ঠে) | ৫:০৯ |
মোট দৈর্ঘ্য: | ২৯:১০ |
মুক্তি
সম্পাদনাছবির ফার্স্ট লুক পোস্টার প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৪ সালের ২০ অক্টোবর।[৭] দ্বিতীয় পোস্টারটি প্রকাশিত হয় ২০১৪ সালের ২৭ নভেম্বর।[৮] ছবিটিকে "কাম প্লে উইথ ফায়ার" ("এসো, আগুনের সঙ্গে খেলো") ট্যাগলাইন দিয়ে প্রচার করা হয়।[৯] ট্রেলার মুক্তি পাওয়ার চার দিনের মধ্যেই ইউটিউবে সেটি দশ লক্ষ ভিউ পায়।[১০] ২০১৪ সালের ২৮ নভেম্বর জিদ ছবিটি বিশ্বব্যাপী মুক্তিলাভ করে।[৮] ছবির বাজেট ছিল ১ কোটি টাকা। ছবিটি ভারতে ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা এবং বিদেশে ১ কোটি টাকা লাভ করে।
পুরস্কার ও মনোনয়ন
সম্পাদনাপুরস্কার | বিভাগ | প্রাপক ও মনোনীত | ফলাফল | সূত্র |
---|---|---|---|---|
৭ম মিরচি সংগীত পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ সংগীত প্রকৌশলী (রেকর্ডিং ও মিক্সিং) | আদিত্য চক্রবর্তী ও অভিষেক ঘটক - "তু জরুরি" | মনোনীত | [১১] |
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Zid (2015)"। Bollywood Hungama। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "PC's cousin Barbie to debut in Zid"। Bollywood Hungama। ১৩ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ ""I haven't directed Zid" – Vivek Agnihotri"। Bollywood Hungama। ২৩ অক্টোবর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৪।
Vivek Agnihotri is very much a part of the film
- ↑ "Barbie Handa rechristens herself as Manaara for Anubhav Sinha's Zid"। Bollywood Hungama। ২৮ অক্টোবর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "WATCH: Zid's new song Saanson Ka"। The Times of India। ৪ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Tu Zaroori (From "Zid") – Single"। iTunes। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "FIRST LOOK: 'Zid' Teaser Poster"। IndiaGlitz। ২০ অক্টোবর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ ক খ "Priyanka Chopra's Cousin Mannara Goes Topless on Zid Poster"। Koimoi। ২৭ অক্টোবর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Steamy First Look Poster of Anubhav Sinha's 'Zid'"। Koimoi। ২০ অক্টোবর ২০১৪। ৩০ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৪।
- ↑ "Zid trailer crosses million hits online"। The Times of India। ২ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "Nominations - Mirchi Music Awards 2014"। MMAMirchiMusicAwards। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-১৫।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে জিদ (ইংরেজি)