জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর একটি আধা-বিচারিক সরকারি সংস্থা যা পণ্য ও পরিষেবার উপর ভোক্তাদের অভিযোগ গ্রহণ ও তা নিষ্পত্তি এবং ভোক্তাদের অধিকার সংরক্ষণ করার অভিলক্ষ্যে কাজ করে থাকে। ইহার প্রধান সদর দপ্তর ঢাকায় অবস্থিত এবং প্রতিটি বিভাগে এর স্থানীয় দপ্তর রয়েছে।[১][২]
![]() | |
গঠিত | ২০০৯ |
---|---|
সদরদপ্তর | ঢাকা, বাংলাদেশ |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪৫′০৪″ উত্তর ৯০°২৩′৪৩″ পূর্ব / ২৩.৭৫১০০৫° উত্তর ৯০.৩৯৫২৭৯° পূর্ব |
যে অঞ্চলে কাজ করে | বাংলাদেশ |
দাপ্তরিক ভাষা | বাংলা |
মহাপরিচালক | বাবলু কুমার সাহা |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
ইতিহাসসম্পাদনা
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর মাধ্যমে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা হয়। এই আইনের অধীনে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ—ও প্রতিষ্ঠা হয়। একজন মহাপরিচালক ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর—এর নেতৃত্ব দেন।[২][৩][৪] ভোক্তাগণ কোনো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নিকট অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। অধিদপ্তর তদন্ত করে যদি অভিযোগ প্রমাণিত করতে পারে সেক্ষেত্রে উক্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জরিমানা আরোপ করা হবে এবং জরিমানার ২৫ শতাংশ ভোক্তাকে প্রদান করা হবে।[২][৫] ক্ষতিগ্রস্ত ভোক্তা দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অধিদপ্তরের সুব্যক্ত অনুমতি ছাড়া কোনও আইনি ব্যবস্থা নিতে পারে না যা ভোক্তাদের সমর্থনকারী দলের সমালোচনার মুখে পড়ে যে আইন প্রকৃতপক্ষে ভোক্তাদের স্বার্থের বিরুদ্ধে।[২][৬][৭]
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "Filing complaint by consumers"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৮।
- ↑ ক খ গ ঘ "ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ, ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য প্রতিরোধ ও তৎসংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে বিধান করিবার লক্ষ্যে প্রণীত আইন"। bdlaws.minlaw.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৯।
- ↑ "Of my cosmetics, and my rights"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৮।
- ↑ "Consumer law violators to face jail"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ অক্টোবর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৮।
- ↑ "Putting Consumers Last"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৮।
- ↑ "Seminar points to shortcomings of consumer rights protection law"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ এপ্রিল ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৮।
- ↑ "Banglalink fined for helpline fraud"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৮।