জলছায়াম (২০১০-এর চলচ্চিত্র)
জলছায়াম হল ২০১০-র একটি ভারতীয় মালায়লাম ভাষা চলচ্চিত্র যার পরিচালক সতীশ কালাথিল। [১][২][৩] গল্পটি লিখেছেন সুজিত আলুঙ্গাল যেখানে গ্রামের একজন সাধারণ মানুষ এবং শহরের একজন শিল্পী (চিত্রকর) এর মধ্যে উষ্ণ সম্পর্কের বর্ণনা দিয়েছেন। ফিল্মটি সম্পূর্ণরূপে নোকিয়া এন৯৫ মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় শ্যুট করা হয়েছিল, যেটা ছিল নোকিয়ার মিউজিক সংস্করণ (৫ মেগাপিক্সেল রেজোলিউশন সহ ৮ গিগাবাইট অভ্যন্তরীণ মেমরি)। মোবাইল ফোনটি ফিল্মের জন্য ঐতিহ্যবাহী বা বাইরের কোনও ক্যামেরা লেন্সের সহায়তা ছাড়াই সম্পূর্ণ চলচ্চিত্রটি তৈরি করা হয়েছিল।
জলছায়াম | |
---|---|
পরিচালক | সতীশ কালাথিল |
প্রযোজক | সতীশ কালাথিল |
রচয়িতা | সুজিথ আলুঙ্গাল |
শ্রেষ্ঠাংশে | বাবুরাজ পুথুর ডঃ বি জয়কৃষ্ণন প্রসন্ন বালান চিত্রমোহন বেবি নিমিশা বেবী লক্ষ্মী মাস্টার নবীন কৃষ্ণ |
সুরকার | উন্নিকুমার |
চিত্রগ্রাহক | প্রমোদ বাদাকারা |
সম্পাদক | রাজেশ মঙ্গানাম |
প্রযোজনা কোম্পানি | দ্য পিপলস ফিল্মস |
পরিবেশক | দ্য পিপলস ফিল্মস |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ৯০ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | মালয়ালম |
কাহিনিসংক্ষেপ
সম্পাদনাসিটি কলেজের একজন আর্ট শিক্ষক মোহন একজন সাধারণ গ্রামবাসী সদানন্দনের শৈল্পিক প্রতিভা আবিষ্কার করেন। মোহন তাকে চিত্রকলার বিভিন্ন আধুনিক পদ্ধতিতে নির্দেশ দেন এবং সদানন্দন দ্বারা নির্মিত চিত্রকর্মগুলি ক্রয় করেন, যা যদিও বেশিরভাগ অপেশাদারদের চেয়ে বেশি দক্ষ, তবুও মোহনের প্রত্যাশার বাইরে ছিল। সদানন্দন পুরোপুরি অজ্ঞ যে মোহন তার প্রতিভাকে নিজের সুবিধার জন্য ব্যবহার করছে। জলচায়াম বর্ণনা করেছেন কীভাবে সদানন্দন সেই মুহূর্তে বেঁচে যায় যখন সে বুঝতে পারে যে সদনন্দনের একজন সম্মানিত ব্যক্তি মোহন তাকে শোষণ করছে।[৩]
অভিনয়
সম্পাদনা- বাবুরাজ পুথুর
- ডঃ বি জয়কৃষ্ণন
- প্রসন্ন বালান
- চিত্রমোহন
- বেবি নিমিশা
- বেবী লক্ষ্মী
- মাস্টার নবীন কৃষ্ণ
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Film shot with cell phone camera premiered-archived link"। ২৫ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১০।
- ↑ "Jalachhayam movie"। Mathrubhoomi Newspaper। ২০১৮-০৩-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ক খ "Jalachhayam"। FilmiBeat।