চতুরঙ্গ (উপন্যাস)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত উপন্যাস
চতুরঙ্গ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি সামাজিক-মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস। এটি সাধুভাষায় লিখিত রবীন্দ্রনাথের সর্বশেষ উপন্যাস। এটিকে রবীন্দ্রনাথের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস বলে বিবেচিত হয়। চতুরঙ্গ উপন্যাসের চারটি অঙ্গ- জ্যাঠামশাই ,শচীশ ,দামিনী এবং শ্রীবিলাস। [১] উপন্যাসটি ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয়।[২] শ্রীবিলাস (বর্ণনাকারী) নামে এক যুবকের যাত্রা, তাঁর সর্বোত্তম বন্ধু, দার্শনিক এবং পথপ্রদর্শক শচীশের সাথে তাঁর সাক্ষাৎ, দামিনী বিধবা এবং আদর্শবাদী ব্যক্তি জ্যাঠামশাইয়ের গল্প নিয়ে উপন্যাসটি লিখিত।[১]
২০০৮ সালে সুমন মুখোপাধ্যায় এই উপন্যাস অবলম্বনে চতুরঙ্গ চলচ্চিত্রখানি নির্মাণ করেন।[৩]
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ ক খ "দৈনিক জনকন্ঠ || 'চতুরঙ্গ' এক অন্য রবীন্দ্রনাথ"। দৈনিক জনকন্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০২।
- ↑ "কবিগুরুর সাহিত্যকর্ম"। risingbd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০২।
- ↑ "Chaturanga (Bangla) - Indian Express"। archive.indianexpress.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০২।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
বাংলা ভাষার উইকিসংকলনে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদ সম্পর্কিত মৌলিক রচনা রয়েছে: চতুরঙ্গ