কোডেক্স কইস্লিনিয়ানুস

কোডেক্স কইস্লিনিয়ানুস, কোডেক্স ইউথালিয়ানুস নামেও পরিচিত। গ্রেগরি এ্যালান্ড নাম্বারিং অনুযায়ী H p অথবা ০১৫ , α ১০২২ (সোডেন)[১] বলে স্বীকৃত। এটি হল প্রাচীন হস্তলিপি বিজ্ঞান অনুসারে ৬ষ্ঠ শতকে লিখিত একটি গ্রীক ইউনিক্যাল পান্ডুলিপি যা কিনা হস্তলিপি বিজ্ঞান অনুসারে ৬ষ্ঠ শতকে লিখিত বলে ধারণা করা হয়। পান্ডুলিপিটি (কোডেক্স্) বিরতিহীনভাবে লেখা।[২]

Uncial 015
নিউ টেস্টামেন্টের পান্ডুলিপি
লিপি সহ পাতা ১ টিমোথি ২:২–৬ (BnF, Cod. Suppl. Gr. 1074; fol. 9v)
লিপি সহ পাতা ১ টিমোথি ২:২–৬ (BnF, Cod. Suppl. Gr. 1074; fol. 9v)
নামকইস্লিনিয়ানুস
স্বাক্ষরHp
রচনাসেইন্ট পলের চিঠি
তারিখষষ্ঠ শতাব্দী
লিপিগ্রীক
প্রাপ্তিপিয়েরে সেগুয়ে
বর্তমানে রয়েছেপ্যারিস, আ্যাথোস, পিটার্সবার্গ, এবং অন্যান্য
আকার৩০X২৫ সেন্টিমিটার
ধরণআলেক্সান্দ্রিয়ান টাইপ টেক্সট
শ্রেনীIII
সংযুক্তিস্বাক্ষরিত

এর মার্জিনে ফুটনোট আছে। এর শেষে এপিস্টেল অফ টাইটাস এর স্বাক্ষর থাকার কারণে পান্ডুলিপিটি সুপরিচিত। 

পান্ডুলিপিটি কয়েকটি খণ্ডে বিভক্ত এবং এটি নতুন ভলিউম লেখার কাজেও ব্যবহৃত হয়েছিল। ১৮শ শতকে পান্ডুলিপিটি পণ্ডিত-ব্যক্তিদের নজরে আসে। বর্তমানে পান্ডুলিপিটির বিভিন্ন অংশ ইউরোপের বিভিন্ন লাইব্রেরীতে সংরক্ষিত আছে যেমন: প্যারিসে, এ্যাথোসে, সেইন্ট পিটার্সবার্গে, কিয়েভ (ইউক্রেন), মস্কো এবং তুরিনে (ইতালী)। 

এই পান্ডুলিপিটি গ্রীক নিউ টেস্টামেন্টের প্রায় সবগুলো সংস্করনেই অন্তর্ভুক্ত আছে।

সূচী সম্পাদনা

পান্ডুলিপিটির এখন পর্যন্ত অবিকৃত থাকা পাতাগুলোতে যা যা আছে: 

করিন্থিয়ান্স ১০:২২–২৯, ১১:৯–১৬; 
২ করিন্থিয়ান্স ৪:২–৭, ১০:৫–১১:৮, ১১:১২–১২:৪; 
গলেশিয়ান্স ১:১–১০, ২:৯–১৭, ৪:৩০–৫:৫; 
কলোজিয়ান্স ১:২৬–২:৮, ২:২০–৩:১১; 
১ থেসালোনিয়ান্স ২:৯–১৩, ৪:৫–১১; 
১ টিমোথি ১:৭–২:১৩, ৩:৭–১৩, ৬:৯–১৩; 
২ টিমোথি ২:১–৯; 
টাইটাস ১:১–৩, ১:১৫–২:৫, ৩:১৩–১৫; 
হিব্রুস ১:৩–৮, ২:১১–১৬, ৩:১৩–১৮, ৪:১২–১৫, ১০:১–৭, ১০:৩২–৩৮, ১২:১০–১৫, ১৩:২৪–২৫ [৩][৪]

সেইন্ট পলের চিঠি ( Pauline epistles ) এর অন্তর্গত এই পুঁথিগুলো অসম্পূর্ণ অবস্থায়ই পাওয়া গেছে। রোমান্স, ফিলিপিয়ান্স, ইফেসিয়ান্স, ২ থেস এবং ফিল- এই অংশগুলি চিরতরে হারিয়ে গেছে।

বিবরণ সম্পাদনা

পুরো পান্ডুলিপিটায় অবশ্য পুরো সেইন্ট পলের চিঠির সম্পূর্ণ অংশই ছিল। পুঁথিটার পাতাগুলো ৪ টা করে পাতা একসাথে লাগানো থাকত (মোট ৮টা পৃষ্ঠা হত)।[৫] মাত্র ৪১টা পাতাই সংরক্ষণ করা গেছে, প্রতিটা পাতার আকার ৩০X২৫ সেন্টিমিটার। পার্চমেন্ট কাগজে ইউনিকাল হরফ ব্যবহার করে পুঁথিটি লেখা হয়েছিল, প্রতিটা হরফ ১.৫ সেমি আকৃতির চারকোনা। প্রতিটা পৃষ্ঠায় একটা করে কলাম থাকত আর প্রতি কলামে ১৬টা করে লাইন। বিরামচিন্হ (⊢ এবং ⊣ দ্বারা চিন্হিত) এবং উচ্চারণ পরবর্তীকালে হাতে লিখে যোগ করা হয়েছিল। উচ্চারণসমূহ প্রায়শই ভুল যায়গায় বসানো হত।[৬] যতিচিন্হের (ইয়োটা সাবস্ক্রিপটাম) ব্যবহার ছিল না, গ্রীক বর্ণ "আইওটার" যথাযথ উচ্চারণ হত না (যেমন: ΙΟΥΔΑΙΟΙ এর যায়গায় ΙΟΔΑΙΟΙ লেখা)। পবিত্র নামসমূহ (নমিনা স্যাকরা) লেকা হয়েছিল সংক্ষেপিত রূপে (ΘΥ, ΠΡΣ, ΧΥ, ΑΝΟΥΣ)। প্রতিটা লাইনের শেষ শব্দটি ছিল সংক্ষেপিত। [৭]

লেখাগুলো κεφαλαια বা অধ্যায়ে ভাগ করা ছিল যার নাম্বারসমূল মার্জিনে লিপিবদ্ধ থাকত। প্রতিটা বইয়েরই প্রথমে κεφαλαια বা সূচীপত্র থাকত। [৮]

এপিস্টেল অফ টাইটাস এর শেষে নামস্বাক্ষর থাকার পংতিসমূহ নিম্নরূপ:

Ἔγραψα καὶ ἐξεθέμην κατὰ δύναμιν στειχηρὸν τόδε τὸ τεῦχος Παύλου τοῦ ἀποστόλου πρὸς ἐγγραμμὸν καὶ εὐκατάλημπτον ἀνάγνωσιν… ἀντεβλήθη δὲ ἡ βίβλος πρὸς τὸ ἐν Καισαρίᾳ ἀντίγραφον τῆς βιβλιοθήκης τοῦ ἀγίου Παμφίλου χειρὶ γεγραμμένον αὑτοῦ.
"আমি ইউথালিয়াস, এপসেল পলের এই বইটি যতটুকু সম্ভব সতর্কতার সাথে লিখেছি যাতে এটা বিচক্ষণতার সাথে পড়া যায়। এই বইটিকে সাধু প্যাম্ফিলিয়াসের নিজ হাতে লেখা আসল বইটি যেটি সিজারিয়া লাইব্রেরীতে সংরক্ষিত আছে, বিশুদ্ধতায় তার সমান বলে বিবেচনা করা যেতে পারে।"
[৯]

প্রায় হুবহু একই লেখা পাওয়া যায় কোডেক্স সাইনাইটিকাসে এবং কিছু আর্মেনিয়ান পান্ডুলিপিতে। [১০]

লিখিত রুপ সম্পাদনা

 
১৮৮৯ সালে এইচ. ওমন্টের ফ্যাক্স থেকে পাওয়া Epistle to Titus এর শেষাংশ 

বইটির গ্রীকে লেখা অংশটুকু আলেক্সান্ডার টাইপ টেক্সটে লেখা হলেও বাইজেন্টাইন রীতির কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। প্রীস্ট ল্যাগরেন্জের মতে এটার লেখা কোডেক্স ভ্যাটিকানুসের [১১] লেখার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। এই পান্ডুলিপিটি বিশপ ইউথালিয়াসের হাতে লেখা সংশোধিত বইগুলোরই এক অনন্য স্বাক্ষী।  [১২][১৩]

ইবারহার্ড নেসলে এর মতে "এটি সবচেয়ে মুল্যবান পান্ডুলিপি সমূহের একটি"। কার্ট এবং বারবারা বইটির ৭১, ০১/২, ১২২, ৩এস অংশটুকুর ব্যাখ্যা দেন এভাবে: পান্ডুলিপিটির লেখাগুলো বাইজেন্টাইন স্ট্যান্ডার্ড টেক্সটের সাথে ৭ বার মেলে। এটার অরিজিনাল টেক্সটি বাইজেন্টাইন টেক্সটের সাথে ১২ বার মেলে এবং যার তিনটি ভিন্নরকম অর্থ করা যায়। এ্যালান্ড লেখাটিকে তার বের করা ক্যাটেগরি তিন এর সাথে মিল খুজে পেয়েছেন। আর লেখাটির পুণঃলিখিত রুপটি আসল বাইজেন্টাইন টেক্সটের সাথে প্রায় পুরোপুরিই মিলে যায়। [৪]

নিচের ব্রাকেট টিন্হের আগের অংশটুকু নেসলের বের করা অর্থ, ব্রাকেট চিন্হের পরের অংশটুকু সরাসরি আসল কোডেক্স থেকে নেওয়া

কর ২ — ১০,৭ ἀφ' ] ἐφ' 
কর ২ — ১০,৮ τε ] omit 
কর ২ — ১১,১ ἀφροσύνης ] τη ἀφροσυνη 
কর ২ — ১১,৩ καὶ τἥς ἀγνοτητος ] omit 
কর ২— ১১,৩০ μου ] omit 
কর ২ — ১২,৩ χωρὶς ] εκτος 
গ্যাল — ১,৩ ἠμων καὶ κυρἰου ] και κυριου ημων 
কলাম — 1,২৭ ὅ ] ος [৩]

ইতিহাস সম্পাদনা

 
আনুমানিক ১৬৬৮ সালে হেনরি টেস্টেলিনের আঁকা পিয়েরে সিগার

পান্ডুলিপিটি সম্ভবত ৬ষ্ঠ শতকে সিজারিয়া লাইব্রেরীতে লেখা হয়েছিল। পরবর্তীতে এটাকে গ্রীসের উত্তরে অবস্থিত মাউন্ট এ্যাথোসে স্থাপিত প্রথম মন্দির গ্রেট লাভরা মনেস্টরিতে নিয়ে আসা হয়। পান্ডুলিপিটির কয়েকটি পাতা একটি নতুন ভলিউম লেখার কাজেও ব্যবহৃত হয়েছিল। ৯৭৫ সালে ফ্যাগমেন্টা মসকেনসিয়া নামক কিছু পাতা মাউন্ট এ্যাথোসে গ্রেগরি নাজিয়ানজেন এর একটি ভলিউমের কভার বানাতে ব্যবহৃত হয়েছিল। ১২শ শতকে ফ্রাগমেন্টা তুরিনেনসিয়া ব্যবহৃত হয়েছিল নিসেতা কর্তৃক হীব্রু বাইবেলের সালতেরিয়াম অংশের ব্যাখ্যা করার জন্যে,[১৪] আবার ১২১৮ সালে ফ্রাগমেন্টা কইস্লিনিয়ানা নামের আরেকটি অংশও একই কাজে ব্যবহার করা হয়েছিল। [১৫]

যারফলে, পান্ডুলিপিটির পাতাগুলো মঠের বিভিন্নস্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল যা পরে বিভিন্ন সময় ফ্রান্স, রাশিয়া আর ইটালী থেকে আসা লোকেরা একত্রিত করেছিল। প্রথম পর্বে পিয়েরে সিগার যিনি ফ্রাগমেন্টা কইস্লিনিয়ানা নামের ১৪টি পাতা নিয়ে এসেছিলেন যা পরে ফন্ডস কোইসলিনের অংশ হয়। এগুলো রাখা হয়েছিল সেইন্ট জারমেইন ডে প্রে'তে। ১৭১৫ সালে বার্নার্ড দে মন্টফসোঁ এই ১৪টি পাতার লেখাগুলো প্রকাশ করেন।[১৬] তিনি বেশ কিছু ভুল করেন যা পরবর্তীতে তিশ্চেন্ডর্ফ সংশোধন করেন ১৮৬৫ সালে। তিশ্চেন্ডর্ফ প্যারিসের বাকী পাতাগুলোও পর্যবেক্ষণ করেন।[৫] আর্কিওলজিস্ট মন্টফসোঁ পান্ডুলিপিটিকে তার প্রাচীন ভাষা বিষয়ক গবেষণায় ব্যবহার করেন।[১৭]  [১৮]

১৭৯৩ সালে সেইন্ট জারমেইন ডে প্রে'তে আগুন লাগার পরে ১২ টি পাতা পাওয়া গিয়েছিল। বাকী দুটি পাতা সেইন্ট পিটার্সবার্গে[১৯] পাঠিয়ে দেয়া হয়েছিল। ১৭৯৫ থেকে আজ অবধি এটা ফ্রান্সের ন্যাশনাল বাইবলিওটেকে (বাইবলিওটেক ন্যাশিওনালে দে ফ্র) সংরক্ষিত আছে। ফ্র‌াগমেন্টা মসকেনসিয়া মস্কোতে আনা হয় ১৬৬৫ সালে। সেগুলো পরীক্ষিত হয়েছিল ম্যাথাই দ্বারা। সর্বশেষ পরফাইরিয়াস উসপেনস্কি মঠ থেকে একটি পাতা নিয়ে নেন।  [৫]

বর্তমানে পান্ডুলিপিটির পাতাগুলি ইউরোপের ছয়টি শহরের আটটি যায়গায় সাতটি ভিন্ন ভিন্ন লাইব্রেরীতে রাখা আছে। আগুন থেকে বেঁচে যাওয়া একগুচ্ছ পাতা (২২টি পাতা - সাপল. গ্র. ১০৭৪ এবং কইসিন ২০২) প্যারিসে অবস্থিত ফ্রান্সের ন্যাশনাল লাইব্রেরীতে দুই পর্বে সংরক্ষিত আছে। আটটি পাতাকে দ্যা গ্রেট লাভরা থেকে বের করা হয়নি। নয়টি পাতা রাশিয়া বা ইউক্রেনের কোথাও আছে। তিনটি করে পাতা ইউক্রেনের ন্যাশনাল লাইব্রেরী কিয়েভে, সেইন্ট পিটার্সবাগে এবং মস্কোতে (রাশান স্টেট লাইব্রেরী) আছে। সর্বশেষ দুইটি পাতা ইতালীর ত্যুরিনে আছে। [২০]

হেনরি ওমন্ট পান্ডুলিপিটির একটি অংশ প্রকাশ করেন যেটি এখন তার নামে পরিচিত।[২১] ১৯০৫ সালে এ্যাথসের মঠে সংরক্ষিত পান্ডুলিপিটির আরেকটি অংশ কিরশপ লেক দ্বারা প্রকাশিত হয়।[২২] যেটি এখন তিশ্চেন্ডর্ফ কর্তৃক প্রকাশিত গ্রিক নিউ টেস্টামেন্টে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।  [৪]

পান্ডুলিপিটি সকল সংকটাপন্ন গ্রিক নিউ টেস্টামেন্টের (UBS3,[২৩] UBS4,[২৪] NA26,[২৫] NA27) অংশ হিসেবে বর্তমানে প্রকাশিত হয়। এনএ ২৭-এ এটি স্বাক্ষী পর্বে প্রথম থেকে ধারাবাহিকভাবে লিখিত রয়েছে। [২৬]

আরও দেখুন সম্পাদনা

  • নিউ টেস্টামেন্ট ইউনিক্যালের তালিকা
  • টেক্সটুয়াল ক্রিটিসিজম

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Gregory, Caspar René (১৯০৮)। Die griechischen Handschriften des Neuen Testament। Leipzig: J. C. Hinrichs'sche Buchhandlung। পৃষ্ঠা 33। 
  2. এ্যালান্ড, কার্ট; এ্যালান্ড, বারবারা (১৯৯৫)। দ্যা টেক্স্ট অফ দ্যা নিউ টেস্টামেন্ট: এন ইন্ট্রোডাকশন টু দ্যা ক্রিটিক্যাল এডিশন এন্ড টু দ্যা থিয়োরী এন্ড প্র্যাক্টিস অফ মডার্ণ টেক্স্চুয়াল ক্রিটিসিজম। ইরোল এফ. রোডস্ (অনুবাদ)। Grand Rapids: William B. Eerdmans Publishing Company। পৃষ্ঠা ১১০। আইএসবিএন 978-0-8028-4098-1 
  3. Aland, K.; Nestle, E. (১৯৯১)। Novum Testamentum Graece (26 সংস্করণ)। Stuttgart: Deutsche Bibelgesellschaft। পৃষ্ঠা 690। আইএসবিএন 3-438-05100-1 
  4. Codex Coislinianus Hp (015) — at the Encyclopedia of Textual Criticism
  5. Scrivener, Frederick Henry Ambrose; Edward Miller (1894).
  6. Tischendorf, K. v. (১৮৬৯)। Editio octava critica maior। Lipsiae। পৃষ্ঠা 429। 
  7. Muralt, E. d., Catalogue des manuscrits grecs de la Bibliothèque impériale publique, 14, Paris 1869, pp. 8-9.
  8. Gregory, Caspar René (১৯০০)। Textkritik des Neuen Testaments1। Leipzig: Hinrichs। পৃষ্ঠা 114। 
  9. Eberhard Nestle and William Edie, Introduction to the Textual Criticism of the Greek New Testament, (New York, 1901), p. 78.
  10. Conybeare, F. C., The date of Euthalius, ZNW 1904, p. 49.
  11. H. S. Murphy, "On the Text of Codices H and 93", Journal of Biblical Literature 78 (1959): 228.
  12. Metzger, Bruce M. (1968), The Text of the New Testament: Its Transmission, Corruption and Restoration ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে (second ed.
  13. Coislinianus Hp (015): at the Encyclopedia of Textual Criticism.
  14. Tischendorf, C. v. (১৮৬৯)। Editio octava critica maior। Lipsiae। পৃষ্ঠা 430। 
  15. Tregelles, S. P. (1856).
  16. Omont, Henri (১৮৯৮)। Inventaire sommaire des manuscrits grecs de la Bibliothèque nationale। Paris: Ernest Leroux। পৃষ্ঠা XIII, XXIX। 
  17. Montfaucon, Bernard de (১৭১৫)। Bibliotheca Coisliniana olim Segueriana। Paris: Ludovicus Guerin & Carolus Robustel। 
  18. Montfaucon, Bernard de (1715).
  19. Dubrovsky P. P., Secretary to the Russian Embassy at Paris acquired some of manuscripts stolen from public libraries (another manuscripts: Codex Sangermanensis, Codex Corbeiensis I, Minuscule 330). About the Library of Corbey see: Leopold Delisle, "Recherches sur I'ancienne bibliotheque de Corbie", Memoires de l'academie des inscriptions et belles-lettres, Paris, Bd. 24, Teil 1 (1861), S. 266-342. See also: История в лицах ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৯ নভেম্বর ২০০৫ তারিখে
  20. "Liste Handschriften"। Münster: Institute for New Testament Textual Research। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৩ 
  21. Omont, H. (১৮৮৯)। Notice sur un très ancien manuscrit grec en onciales des Epîtres de Paul, conservé à la Bibliothèque Nationale। Paris। 
  22. Lake, K. (১৯০৫)। Facsimiles of the Athos Fragments of the Codex H of the Pauline Epistles। Oxford। পৃষ্ঠা Plates 1–4, 12। 
  23. The Greek New Testament, ed. K. Aland, A. Black, C. M. Martini, B. M. Metzger, and A. Wikgren, in cooperation with INTF, United Bible Societies, 3rd edition, (Stuttgart 1983), p. XVI.
  24. The Greek New Testament, ed. B. Aland, K. Aland, J. Karavidopoulos, C. M. Martini, and B. M. Metzger, in cooperation with INTF, United Bible Societies, 4th revised edition, (United Bible Societies, Stuttgart 2001), p. 11. আইএসবিএন ৯৭৮-৩-৪৩৮-০৫১১০-৩
  25. Nestle, Eberhard et Erwin; communiter ediderunt: K. Aland, M. Black, C. M. Martini, B. M. Metzger, A. Wikgren (১৯৯১)। Novum Testamentum Graece (26 সংস্করণ)। Stuttgart: Deutsche Bibelgesellschaft। পৃষ্ঠা 14*–15*। 
  26. Nestle, Eberhard et Erwin; communiter ediderunt: B. et K. Aland, J. Karavidopoulos, C. M. Martini, B. M. Metzger (2001).

আরও পড়তে পারেন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা