কেপেলে লিপি
কেপেলে লিপিটি ১৯৩৫ সালে লাইবেরিয়ার সানোইয়ে শহরের সর্দার গিবিলি কেপেলে ভাষা লেখার জন্য আবিষ্কার করেন। কেপেলে ভাষা নাইজার-কঙ্গো ভাষা পরিবারের মান্ডে ভাষাগোষ্ঠীর সদস্য এবং সেই সময় লাইবেরিয়াতে প্রায় ৪,৯০,০০০ মানুষ এবং গিনিতে প্রায় ৩,০০,০০০ মানুষ এই ভাষায় কথা বলতেন।[১]
কেপেলে | |
---|---|
লিপির ধরন | ধ্বনিদল
|
সময়কাল | ১৯৩৫-? |
লেখার দিক | বাম-থেকে-ডান |
ভাষাসমূহ | কেপেলে ভাষা |
আইএসও ১৫৯২৪ | |
আইএসও ১৫৯২৪ | Kpel, 436 , কেপেলে |
এই লিপিতে ৮৮টি লিপিমূল আছে এবং এটির লিখনাভিমুখ বাম-থেকে-ডান। বেশ কিছু বর্ণের একাধিক রূপ আছে।
এটি ১৯৩০ এবং ১৯৪০ এর দশকের গোড়ার দিকে লাইবেরিয়া এবং গিনিতে কেপেলেভাষিদের দ্বারা কিছুটা ব্যবহৃত হয়েছিল, কিন্তু জনসাধারণের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।[১] বর্তমানে এটিকে একটি ব্যর্থ লিপি হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে।[২]
বর্তমানে কেপেলে ভাষা লেখার জন্য লাতিন লিপির একটি সংস্করণ ব্যবহার করা হয়।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "Kpelle syllabary"। Omniglot.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-৩১।
- ↑ Unseth, Peter. 2011. Invention of Scripts in West Africa for Ethnic Revitalization. In The Success-Failure Continuum in Language and Ethnic Identity Efforts, ed. by Joshua A. Fishman and Ofelia García, pp. 23-32. New York: Oxford University Press.