কুরুশের চোঙ
কুরুশের চোঙ (ফার্সি: استوانه کوروش; ওস্তোভ'নে কুরুশ) মাটির তৈরি চোঙ যা কিউনিফর্ম হরফে লেখা সনদ[২] পারস্যের সম্রাট কুরুশের নামে নামাঙ্কিত।[৩] চোঙটি দুই হাজার ৬০০ বছরের পুরোনো।[২] যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ব্রিটিশ মিউজিয়ামের অধিকারে আছে চোঙটি। খ্রিষ্টপূর্ব ৫৩৯ সালে ব্যাবিলন দখল করার পর কুরুশের নির্দেশে চোঙটি তৈরি করা হয়েছিল। এতে খোদাই করে লেখা আছে পারস্য সাম্রাজ্যজুড়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা, সহিষ্ণুতা ও মানবাধিকার বাস্তবায়নের কথা।
কুরুশের চোঙ | |
---|---|
উপাদান | পোড়া মাটি |
আকার | ২২.৫ সেন্টিমিটার (৮.৯ ইঞ্চি) x ১০ সেন্টিমিটার (৩.৯ ইঞ্চি) (maximum) |
লিখন | Akkadian cuneiform script |
আবিষ্কৃত | Babylon, Mesopotamia by Hormuzd Rassam in March 1879 |
নির্মিত | About 539–530 BC |
সময়কাল / সংস্কৃতি | Achaemenid Empire |
আবিষ্কৃত | Babylon, Mesopotamia by Hormuzd Rassam in March 1879 |
বর্তমান অবস্থান | ৫২ নং রুম[১] (previously 55), ব্রিটিশ মিউজিয়াম, লন্ডন |
সনাক্তকরণ | BM 90920 |
নিবন্ধন | টেমপ্লেট:British-Museum-db |
কুরুশের চোঙটিতে বর্ণিত রয়েছে সম্রাট কুরুশের ব্যাবিলন আক্রমণের ইতিহাস। তিনি ব্যাবিলনের দেবতা মারদুকের আমন্ত্রণে প্রথম সেখানে গিয়েছিলেন। আধিপত্য প্রতিষ্ঠার পর তিনি মুক্তি দিয়েছিলেন ব্যাবিলনীয়দের হাতে নির্যাতিত দাস জাতিগোষ্ঠীকে। এ ছাড়া তাদের প্রার্থনালয়ে বিভিন্ন দেবদেবীর মূর্তি ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল কুরুশের নির্দেশেই। মুক্তি পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ইহুদিরাও ছিল। তাদের নিজ নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন কুরুশ। এসব অসাধারণ পদক্ষেপ বা অবদানের জন্য একজন ‘উদার ও আলোকিত সম্রাটের’ সুনাম অর্জন করেন কুরুশ।[৩]
মানবাধিকার সনদ
সম্পাদনাকুরুশের চোঙ দেখতে অনেকটা পিপার মতো। পিপা আকৃতির চোঙটি ব্যাবিলনের ভিত্তিস্তম্ভে ব্যবহার করা হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের দাবি, এটিই বিশ্বের ‘প্রথম মানবাধিকার সনদ’।[৪]
আবিষ্কার
সম্পাদনাব্রিটিশ প্রত্নতাত্ত্বিক ও কূটনীতিক হরমুজদ র্যাসামের নেতৃত্বে মেসোপটেমিয়া (বর্তমান ইরাক) থেকে চোঙটি ১৮৭৯ সালে উদ্ধার করা হয়।[৪]
কুরুশকোষ (সাইরোপিডিয়া)
সম্পাদনাকুরুশের জীবনীর ওপর ভিত্তি করে গ্রিক চিন্তাবিদ জেনোফন লিখেছেন সাইরোপিডিয়া। জোনোফন লিখেছেন কুরুশ কীভাবে সহিষ্ণুতার ওপর ভিত্তি করে একটি বৈচিত্র্যময় সমাজ শাসন করতেন। বইটি (গ্রিক ও লাতিন ভাষায়) ইউরোপে ১৭৬৭ সালে প্রকাশিত হয়। একটি কপি স্থান পেয়েছে ওয়াশিংটন ডিসির বিশেষ প্রত্নপ্রদর্শনীতে। আরেকটি কপি ছিল সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসনের সংগ্রহে, যা বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের লাইব্রেরি অব কংগ্রেসে সংরক্ষিত রয়েছে।[৪]
গ্যালারি
সম্পাদনা-
১৮২৯ সালে ব্যাবিলনের প্রত্নস্থানের মানচিত্র। হরমুজ রাসামের খননকারীরা টেল আমরান-ইবনে আলীর (মানচিত্রের কেন্দ্রে "ই" চিহ্নযুক্ত) ঢিবিতে কুরুশের চোঙটি পেয়েছিলেন যার নিচে ছিল ধ্বংসপ্রাপ্ত ইসাগিলা মন্দির।
-
কিউনিফর্ম লিপিতে লিখিত কুরুশের চোঙের নিকট চিত্র।
-
নাবোনিডাস চোঙ।
-
এই ফলক চিত্রে নবোনিডাসকে চাঁদ, সূর্য এবং শুক্র গ্রহকে প্রার্থনা করার চিত্র চিত্রিত হয়েছে। কুরুশের চোঙ শিলালিপিতে ব্যাবিলনীয় রাজার ধর্মীয় রীতিগুলির কঠোর নিন্দা করা হয়েছে।
-
কুরুশের চোঙে উল্লেখিত মেসোপটেমিয়ার বিভিন্ন স্থান। মন্দিরগুলির পুনরুদ্ধারের সাথে উল্লেখ করা বেশিরভাগ এলাকা পূর্ব ও উত্তর মেসোপটেমিয়ায় ছিল, নির্বাসনপ্রাপ্ত ব্যাবিলনীয় রাজা নবোনিডাস (সুসাকে বাদ দিয়ে) শাসন করে এমন অঞ্চলগুলিতে।
-
ক্যালিফোর্নিয়ার সান ডিয়েগো, বলবোয়া পার্কে কুরুশের চোঙের স্মৃতিসৌধ। এটি ইরানীয় অভিবাসী সংস্থা দ্বারা নির্মিত হয়েছিল, যেখানে কুরুশকে মানবাধিকারের চ্যাম্পিয়ন হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছে। তবে এই পাঠ্যে বিস্তৃত প্রচারিত মিথ্যা অনুবাদ উপস্থাপন করা হয়েছে।
-
লন্ডনের ব্রিটিশ যাদুঘরের ৫৫ নম্বর কক্ষে কুরুশের চোঙ।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ http://www.britishmuseum.org/explore/highlights/highlight_objects/me/c/cyrus_cylinder.aspx
- ↑ ক খ Dandamayev, (2010-01-26)
- ↑ ক খ Kuhrt (2007), p. 70, 72
- ↑ ক খ গ মানবাধিকারের প্রাচীন দলিল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জুন ২০১৭ তারিখে,আশিস আচার্য, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২৪-০৫-২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।
গ্রন্থপঞ্জি
সম্পাদনা- Abtahi, Hirad (২০০৬)। Abtahi, Hirad; Boas, Gideon, সম্পাদকগণ। The Dynamics of International Criminal Justice: Essays in Honour of Sir Richard May। Leiden: Martinus Nijhoff Publishers। আইএসবিএন 90-04-14587-7।
- Albertz, Rainer (২০০৩)। Israel in Exile: The History and Literature of the Sixth Century B.C.E.। Atlanta: Society of Biblical Literature। আইএসবিএন 1-58983-055-5।
- Ansari, Ali (২০০৭)। Modern Iran: The Pahlavis and After। Harlow: Longman। আইএসবিএন 1-4058-4084-6।
- Arberry, A.J. (১৯৫৩)। The Legacy of Persia। Oxford: Clarendon Press। ওসিএলসি 1283292।
- Arnold, Bill T.; Michalowski, Piotr (২০০৬)। "Achaemenid Period Historical Texts Concerning Mesopotamia"। Chavelas, Mark W.। The Ancient Near East: Historical Sources in Translation। London: Blackwell। আইএসবিএন 0-631-23581-7।
- Bedford, Peter Ross (২০০০)। Temple Restoration in Early Achaemenid Judah। Leiden: Brill। আইএসবিএন 90-04-11509-9।
- Beaulieu, P.-A. (Oct. 1993)। "An Episode in the Fall of Babylon to the Persians"। Journal of Near Eastern Studies। Chicago: University of Chicago Press। 52 (4)। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - Becking, Bob (২০০৬)। ""We All Returned as One!": Critical Notes on the Myth of the Mass Return"। Lipschitz, Oded; Oeming, Manfred। Judah and the Judeans in the Persian period। Winona Lake, IN: Eisenbrauns। আইএসবিএন 978-1-57506-104-7।
- Berger, P.-R. (১৯৭০)। "Das Neujahrsfest nach den Königsinschriften des ausgehenden babylonischen Reiches"। Finet, A.। Actes de la XVIIe Rencontre Assyriologique Internationale। Publications du Comité belge de recherches historiques, épigraphiques et archéologiques en Mésopotamie, nr. 1 (German ভাষায়)। Ham-sur-Heure: Comité belge de recherches en Mésopotamie।
- Bidmead, Julye (২০০৪)। The Akitu Festival: Religious Continuity And Royal Legitimation In Mesopotamia। Piscataway, NJ: Gorgias Press LLC। আইএসবিএন 1-59333-158-4।
- Briant, Pierre (২০০৬)। From Cyrus to Alexander: A History of the Persian Empire। Winona Lake, IN: Eisenbraun। আইএসবিএন 978-1-57506-120-7।
- Brown, Dale (১৯৯৬)। Persians: Masters of Empire। Alexandra, VA: Time-Life Books। আইএসবিএন 0-8094-9104-4।
- Buchanan, G. (১৯৬৪)। "The Foundation and Extension of the Persian Empire"। Bury, J.B.; Cook, S.A.; Adcock, F.E.। The Cambridge Ancient History: IV. The Persian Empire and the West। Cambridge: Cambridge University Press। ওসিএলসি 57550495।
- Curtis, John; Tallis, Nigel; André-Salvini, Béatrice (২০০৫)। Forgotten Empire: The World of Ancient Persia। Berkeley: University of California Press। আইএসবিএন 0-520-24731-0।
- Dandamaev, M.A. (১৯৮৯)। A political history of the Achaemenid Empire। Leiden: Brill। আইএসবিএন 978-90-04-09172-6।
- Daniel, Elton L. (২০০০)। The History of Iran। Westport, CT: Greenwood Publishing Group। আইএসবিএন 0-313-30731-8।
- Dick, Michael B. (২০০৪)। "The "History of David's Rise to Power" and the Neo-Babylonian Succession Apologies"। Batto, Bernard Frank; Roberts, Kathryn L.; McBee Roberts, Jimmy Jack। David and Zion: Biblical Studies in Honor of J.J.M. Roberts। Winona Lake, IN: Eisenbrauns। আইএসবিএন 1-57506-092-2।
- Dyck, Jonathan E. (১৯৯৮)। The Theocratic Ideology of the Chronicler। Leiden: Brill। আইএসবিএন 90-04-11146-8।
- Evans, Malcolm (১৯৯৭)। Religious Liberty and International Law in Europe। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-55021-1।
- Finkel, I.L.; Seymour, M.J. (২০০৯)। Babylon। Oxford: Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-538540-3।
- Fowler, Richard; Hekster, Olivier (২০০৫)। Imaginary kings: royal images in the ancient Near East, Greece and Rome। Stuttgart: Franz Steiner Verlag। আইএসবিএন 978-3-515-08765-0।
- Free, Joseph P.; Vos, Howard Frederic (১৯৯২)। Vos, Howard Frederic, সম্পাদক। Archaeology and Bible history। Grand Rapids, MI: Zondervan। আইএসবিএন 978-0-310-47961-1।
- Fried, Lisbeth S. (২০০৪)। The priest and the great king: temple-palace relations in the Persian Empire। Winona Lake, IN: Eisenbrauns। আইএসবিএন 978-1-57506-090-3।
- Grabbe, Lester L. (২০০৪)। A History of the Jews and Judaism in the Second Temple Period: Yehud, the Persian Province of Judah। London: Continuum International Publishing Group। আইএসবিএন 0-567-08998-3।
- Grabbe, Lester L. (২০০৬)। "The "Persian Documents" in the Book of Ezra: Are They Authentic?"। Lipschitz, Oded; Oeming, Manfred। Judah and the Judeans in the Persian period। Winona Lake, IN: Eisenbrauns। আইএসবিএন 978-1-57506-104-7।
- Hallo, William (২০০২)। Hallo, William; Younger, K. Lawson, সম্পাদকগণ। The Context of Scripture: Monumental inscriptions from the biblical world। 2। Leiden: Brill। আইএসবিএন 978-90-04-10619-2।
- Haubold, Johannes (২০০৭)। "Xerxes' Homer"। Bridges, Emma; Hall, Edith; Rhodes, P.J.। Cultural Responses to the Persian Wars: Antiquity to the Third Millennium। Oxford: Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-927967-8।
- Hilprecht, Hermann Volrath (১৯০৩)। Explorations in Bible lands during the 19th century। Philadelphia: A.J. Molman and Company।
- Hurowitz, Victor Avigdor (Jan–Apr. 2003)। "Restoring the Temple: Why and when?"। The Jewish Quarterly Review। University of Pennsylvania Press। 93 (3/4)। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - Janzen, David (২০০২)। Witch-hunts, purity and social boundaries: the expulsion of the foreign women in Ezra 9–10। London: Sheffield Academic Press। আইএসবিএন 978-1-84127-292-4।
- Koldewey, Robert; Griffith Johns, Agnes Sophia (১৯১৪)। The excavations at Babylon। London: MacMillan & co.।
- Kuhrt, Amélie (১৯৮২)। "Babylonia from Cyrus to Xerxes"। Boardman, John। The Cambridge Ancient History: Vol IV – Persia, Greece and the Western Mediterranean। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-22804-2।
- Kuhrt, Amélie (১৯৮৩)। "The Cyrus Cylinder and Achaemenid imperial policy"। Journal for the Study of the Old Testament। Sheffield: University of Sheffield. Dept. of Biblical Studies। 25। আইএসএসএন 1476-6728।
- Kuhrt, Amélie (২০০৭)। The Persian Empire: A Corpus of Sources of the Achaemenid Period। London: Routledge। আইএসবিএন 0-415-43628-1।
- Kuhrt, Amélie (২০০৭)। "Cyrus the Great of Persia: Images and Realities"। Heinz, Marlies; Feldman, Marian H.। Representations of Political Power: Case Histories from Times of Change and Dissolving Order in the Ancient Near East। Winona Lake, IN: Eisenbrauns। আইএসবিএন 1-57506-135-X।
- Kutsko, John F. (২০০০)। Between Heaven and Earth: Divine Presence and Absence in the Book of Ezekiel। Winona Lake, IN: Eisenbrauns। আইএসবিএন 1-57506-041-8।
- Lincoln, Bruce (১৯৯২)। Discourse and the Construction of Society: Comparative Studies of Myth, Ritual, and Classification। New York: Oxford University Press US। আইএসবিএন 0-19-507909-4।
- Lincoln, Bruce (২০০৭)। Religion, empire and torture: the case of Achaemenian Persia, with a postscript on Abu Ghraib। Chicago: University of Chicago Press। আইএসবিএন 978-0-226-48196-8।
- Llewellyn-Jones, Lloyd (২০০৯)। "The First Persian Empire 550–330BC"। Harrison, Thomas। The Great Empires of the Ancient World। Getty Publications। পৃষ্ঠা 104। আইএসবিএন 978-0-89236-987-4।
- Mallowan, Max (১৯৬৮)। "Cyrus the Great (558-529 B.C.)"। Frye, Richard Nelson; Fisher, William Bayne। The Cambridge history of Iran. Vol. 2, The Median and Achaemenian periods। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-20091-1। ওসিএলসি 40820893।
- Masroori, C. (১৯৯৯)। "Cyrus II and the Political Utility of Religious Toleration"। Laursen, J. C.,। Religious toleration : "the variety of rites" from Cyrus to Defoe। New York: St. Martin's Press। আইএসবিএন 978-0-312-22233-8। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Min, Kyung-Jin (২০০৪)। The Levitical Authorship of Ezra-Nehemiah। London: Continuum International Publishing Group, 2004। আইএসবিএন 0-567-08226-1।
- Mitchell, T.C. (১৯৮৮)। Biblical Archaeology: Documents from the British Museum। London: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-36867-7।
- Nies, J.B.; Keiser, C.E. (১৯২০)। Babylonian Inscriptions in the Collection of J.B. Nies। II।
- Pahlavi, Mohammed Reza (১৯৬৭)। The White Revolution of Iran। Imperial Pahlavi Library।
- Pritchard, James Bennett, সম্পাদক (১৯৭৩)। The Ancient Near East, Volume I: An Anthology of Texts and Pictures। Princeton: Princeton University Press। ওসিএলসি 150577756।
- Rassam, Hormuzd (১৮৯৭)। Asshur and the land of Nimrod। London: Curts & Jennings।
- Rawlinson, H. C. (১৮৮০)। "Notes on a newly-discovered clay Cylinder of Cyrus the Great"। Journal of the Royal Asiatic Society of Great Britain and Ireland। 12।
- Robertson, Arthur Henry; Merrills, J. G. (১৯৯৬)। Human rights in the world : an introduction to the study of the international protection of human rights। Manchester: Manchester University Press। আইএসবিএন 978-0-7190-4923-1।
- Schaudig, Hanspeter (২০০১)। Die Inschriften Nabonids von Babylon und Kyros' des Grossen samt den in ihrem Umfeld entstandenen Tendenzschriften : Textausgabe und Grammatik (German ভাষায়)। Münster: Ugarit-Verlag। আইএসবিএন 3-927120-75-8।
- Shabani, Reza (২০০৫)। Iranian History at a Glance। London: Alhoda UK। আইএসবিএন 964-439-005-9। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - Sherwin, Simon J. (২০০৭)। "Old Testament monotheism and Zoroastrian influence"। Gordon, Robert P। The God of Israel: Studies of an Inimitable Deity। Cambridge: Cambridge University Press। আইএসবিএন 0-521-87365-7।
- Smith, Morton (১৯৯৬)। Cohen, Shaye J.D., সম্পাদক। Studies in the cult of Yahweh, Volume 1। Leiden: Brill। পৃষ্ঠা 78। আইএসবিএন 978-90-04-10477-8।
- Soggin, J. Alberto (১৯৯৯)। An Introduction to the History of Israel and Judah। London: SCM-Canterbury Press Ltd। আইএসবিএন 0-334-02788-8। অজানা প্যারামিটার
|coauthors=
উপেক্ষা করা হয়েছে (|author=
ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে) (সাহায্য) - Stillman, Robert E. (২০০৮)। Philip Sidney and the poetics of Renaissance cosmopolitanism। Aldershot: Ashgate Publishing। আইএসবিএন 978-0-7546-6369-0।
- van der Spek, R.J. (১৯৮২)। "Did Cyrus the Great introduce a new policy towards subdued nations? Cyrus in Assyrian perspective"। Persica। Leiden: Nederlands Instituut voor het Nabije Osten। 10। ওসিএলসি 499757419।
- Vos, Howard Frederic (১৯৯৫)। "Archaeology of Mesopotamia"। Bromiley, Geoffrey W.। The International Standard Bible Encyclopedia। Grand Rapids, Mich.: Wm. B. Eerdmans Publishing। আইএসবিএন 0-8028-3781-6।
- Walker, C.B.F. (১৯৭২)। "A recently identified fragment of the Cyrus Cylinder"। Iran : journal of the British Institute of Persian Studies (10)। আইএসএসএন 0578-6967।
- Walton, John H.; Hill, Andrew E. (২০০৪)। Old Testament Today: A Journey from Original Meaning to Contemporary Significance। Grand Rapids, MI: Zondervan। আইএসবিএন 0-310-23826-9।
- Wiesehöfer, Josef (১৯৯৯)। "Kyros, der Schah und 2500 Jahre Menschenrechte. Historische Mythenbildung zur Zeit der Pahlavi-Dynastie"। Conermann, Stephan। Mythen, Geschichte(n), Identitäten. Der Kampf um die Vergangenheit (German ভাষায়)। Schenefeld/Hamburg: EB-Verlag। আইএসবিএন 3-930826-52-6।
- Wiesehöfer, Josef (২০০১)। Ancient Persia: From 550 BC to 650 AD। London: I.B. Tauris। আইএসবিএন 1-86064-675-1।
- Weissbach, Franz Heinrich (১৯১১)। Die Keilinschriften der Achämeniden। Vorderasiatische Bibliotek (German ভাষায়)। Leipzig: J. C. Hinrichs।
- Winn Leith, Mary Joan (১৯৯৮)। "Israel among the Nations: The Persian Period"। Coogan, Michael David। The Oxford History of the Biblical World। Oxford: Oxford University Press। আইএসবিএন 0-19-513937-2।
- Farrokh, Kaveh (২০০৭)। "Cyrus the Great and early Achaemenids"। Shadows in the Desert: Ancient Persia at War। Oxford: Osprey Publishing। আইএসবিএন 978-1-84603-108-3।
- Lauren, Paul Gordon (২০০৩)। "Philosophical Visions: Human Nature, Natural Law, and Natural Rights"। The Evolution of International Human Rights: Visions Seen। Philadelphia: University of Pennsylvania Press। আইএসবিএন 0-8122-1854-X।
মিডিয়া আর্টিকেল
সম্পাদনা- "Royal Asiatic Society"। The Times। ১৮ নভেম্বর ১৮৭৯।
- "A Monument of Cyrus the Great"। The Oriental Journal। London। জানুয়ারি ১৮৮০।
- Housego, David (১৯৭১-১০-১৫)। "Pique and peacocks in Persepolis"। The Times।
- Foucart, Stéphane (২০০৭-০৮-১৯)। "Cyrus le taiseux"। Le Monde (French ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-৩০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- Jeffries, Stuart (২০০৫-১০-২২)। "A private view"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-১৯।
- MacGregor, Neil (২০০৪-০৭-২৪)। "The whole world in our hands"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-২৬।
- Schulz, Matthias (২০০৮-০৭-১৫)। "UN Treasure Honors Persian Despot"। Der Spiegel। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-৩০।
- Sheikholeslami, Ali (২০০৯-১০-১২)। "Iran Gives British Museum 2-Month Deadline Over Cyrus Cylinder"। Bloomberg News। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-১৯।
- Wilson, John (২০১০-০১-২৪)। "British Museum in battle with Iran over ancient 'charter of rights'"। The Observer। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-২৪।
- Staff (২০১০-০২-০৭)। "Iran severs cultural ties with British Museum over Persian treasure"। Daily Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-২০।
- "Iran seeks compensation from British Museum"। Tehran Times। ২০১০-০৪-১৮।
- "Iran demands $300,000 from British Museum over Cyrus Cylinder delay"। The Times। ২০১০-০৪-২০। ২০২১-০২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৬-০৭।
Iran is demanding that the British Museum pay $300,000 (£197,000) after it refused to hand over the Cyrus Cylinder — a cuneiform tablet regarded as the first declaration of human rights.
- "Cyrus Cylinder, world's oldest human rights charter, returns to Iran on loan"। The Guardian। ২০১০-০৯-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১০।
- "موزه بريتانيا: تبادل اشياء تاريخي با موزه ملي ايران براي ما مهم است (British Museum: Exchange of historical objects with the National Museum of Iran is important to us)"। IRNA। ২০১০-০৯-১০। ২০১১-০৯-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১০।
- "منشور حقوق بشر كوروش در موزه ملي ايران استقرار يافت (The Human Rights Declaration of Cyrus was Installed at National Museum)"। IRNA। ২০১০-০৯-১১। ২০১২-০৩-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১১।
- "Ahmadinejad hails Cyrus Cylinder"। PressTV। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০।
অন্যান্য উৎস
সম্পাদনা- "British Museum Highlights web page"। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-০৮।
- "British Museum collection database web page, with full translation of the Cylinder's text"। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-১৯।
- Nayeri, F. (২০১০-০১-১১)। "British Museum Postpones Sending Artifact to Iran"। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-২৫।
'The agreement has been made with our colleagues in Iran that we'll postpone the loan to investigate this exciting discovery with them,' said Hannah Boulton, head of press and marketing at the British Museum. 'That's the reason for the postponement.' [...] Boulton said the latest postponement had no link to recent events.
- The Cyrus Cylinder। Inscription in room 55: British Museum। ১৯৭৯।
For almost 100 years the Cylinder was regarded as ancient Mesopotamian propaganda. This changed in 1971 when the Shah of Iran used it as a central image in his own propaganda celebrating 2500 years of Iranian monarchy. In Iran, the Cylinder has appeared on coins, banknotes and stamps. Despite being a Babylonian document it has become part of Iran's cultural identity.
- The British Museum (২০১০-০১-২০)। "Statements regarding the Cyrus Cylinder"। British Museum। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-০১।
- "Note to Correspondents no. 3699" (পিডিএফ)। United Nations। ১৯৭১-১০-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-০৮।
- Lendering, Jona (২০০৭-০১-২৮)। "The Cyrus Cylinder"। livius.org। ২০০৭-০২-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৭-৩০।
- Dandamaev, M.A. (২০১০-০১-২৬)। "Cyrus II The Great"। Encyclopædia Iranica। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-০৮।
- Dandamaev, M.A. (২০১০-০১-২৬)। "The Cyrus Cylinder"। Encyclopædia Iranica। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৩।
- "United Nations Press Release SG/SM/1553/HQ263" (PDF)। ১৯৭১-১০-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-০৮।
- "Gift of Iran to the United Nations"। United Nations। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-১০।
- "The First Global Statement of the Inherent Dignity and Equality"। United Nations। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৩।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Neil MacGregor, Director of the British Museum, traces 2600 years of Middle Eastern history through this single object. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে
এই নিবন্ধটি অন্য একটি ভাষা থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার কর্তৃক অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত হয়ে থাকতে পারে। |