কিলিশি একটি শুকনো মাংসের সংস্করণ যার উৎপত্তি হাউসা জনগোষ্ঠীর হাতে। কিলিশি মূলত সুয়ার শুকনো রুপভেদ। হাউসাল্যান্ডে কিলিশি খুবই জনপ্রিয়। গরু, ভেড়া বা ছাগলের হাড় ছাড়ানো মাংস থেকে প্রস্তুত করা হয়। নির্বাচিত মাংশকে এক মিটার বা তার থেকে ছোট আকারের টুকরো করা হয় সহজে শুকানোর জন্য। শুকনো মাংস সংগ্রহ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে হয়। চীনাবাদাম থেকে তৈরি লাবু নামের পেস্টের সংগে প্রচুর পানি মিশিয়ে পাতলা করা হয়। শুকনোর মাংসের টুকরোগুলো লাবুর পেস্টে চুবানো হয় যাতে এর বাইরে আবরণ তৈরি হয়। তারজালিতে রোস্ট করার আগে এগুলোকে শুকিয়ে নেওয়া হয়।  মাস খানেক কিলিশি সংরক্ষণ করা যায় এবং এতে স্বাদের কোন তারতম্য ঘটেনা। [১][২]

 কিলিশি

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "স্পেশাল রিপোর্ট: কিলিশি, নাইজেরিয়া'স মিট অব পসিবিলিটিজ (ভিডিও ডকুমেন্টারি)- নাইজেরিয়া টুডে" (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ এপ্রিল ২০১৬। ৫ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০১৭ 
  2. "নাইজেরিয়া: কানু - কিলিশি ইজ এভরিথিং টু দ্যা পিপল" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৬