কিউশু
কিউশু (জাপানি ভাষায় 九州) জাপানের তৃতীয় বৃহত্তম দ্বীপ এবং জাপানের চারটি দ্বীপের মধ্যে সবচেয়ে দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। এটির প্রাচীন নাম ছিল কিউকোকু (জাপানি ভাষায় 九国, বাংলায় "নয়টি রাজ্য”), চিনজেই (জাপানি ভাষায় 鎮西, বাংলায় "প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পশ্চিম অংশ"), এবং সুকুশি-নো-শিমা (জাপানি ভাষায় 筑紫島, বাংলায় "সুকুশির দ্বীপ ")। অষ্টম শতকে তাইহো কোড পুনর্গঠিত হলে ফুকোকা (তৎকালীন কিউশু) দ্বীপের শহর দাজাইফু অঞ্চলটির একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক স্থানে পরিণত হয়।[২] ২০০৬ সালের হিসাব অনুযায়ী ৩৫,৬৪০ বর্গকিলোমিটার (১৩,৭৬০ বর্গমাইল) আয়তনের কিউশুর জনসংখ্যা ছিল ১৩,২৩১,৯৯৫ জন।
স্থানীয় নাম: 九州 | |
---|---|
ভূগোল | |
অবস্থান | পূর্ব এশিয়া |
দ্বীপপুঞ্জ | জাপান দ্বীপপুঞ্জ |
আয়তন | ৩৫,৬৪০ বর্গকিলোমিটার (১৩,৭৬০ বর্গমাইল) |
আয়তনে ক্রম | ৩৭তম |
তটরেখা | ১২,২২১ কিমি (৭,৫৯৩.৮ মাইল) |
সর্বোচ্চ উচ্চতা | ১,৭৯১ মিটার (৫,৮৭৬ ফুট) |
সর্বোচ্চ বিন্দু | কুজু পর্বতমালা[১] |
প্রশাসন | |
জাপান | |
বৃহত্তর বসতি | ফুকুওকা (জনসংখ্যা ১৪,০০,০০০) |
জনপরিসংখ্যান | |
জনসংখ্যা | ১৩,২৩১,৯৯৫ |
জনঘনত্ব | ৩৩২.৩৮ /বর্গ কিমি (৮৬০.৮৬ /বর্গ মাইল) |
জাতিগত গোষ্ঠীসমূহ | জাপানি |
ভৌগোলিক অবস্থা
সম্পাদনাকিউশু দ্বীপটি পর্বতবহুল এবং এখানে জাপানের সবচেয়ে জীবন্ত আগ্নেয়গিরি এসো পর্বত রয়েছে যার উচ্চতা ১৫৯১ মিটার (৫২২০ ফুট)। এখানে টেকটনিক ক্রিয়ার চিহ্নও রয়েছে। আজকের কিউশু অঞ্চলটি (九州 地方 কিউশু-চিহোও) সাতটি প্রশাসনিক অঞ্চল বা কেন্-এর সমন্বয়ে গঠিত একটি রাজনৈতিক সংজ্ঞায়িত অঞ্চল। এই প্রশাসনিক অঞ্চলগুলো হলঃ
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Kujū-san, Japan"। Peakbagger.com।
- ↑ Nussbaum, "Dazaifu" in গুগল বইয়ে p. 150, পৃ. 150,; Dazaifu
- Nussbaum, Louis-Frédéric and Käthe Roth. (2005). Japan encyclopedia. Cambridge: Harvard University Press. আইএসবিএন ৯৭৮-০-৬৭৪-০১৭৫৩-৫; OCLC 58053128