কাশ্মীর সংঘাতে ধর্ষণ
ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে বিচ্ছিন্নতাবাদ কার্যক্রম আরম্ভের পর থেকেই ভারতীয় সেনাবাহিনী[১], সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (সিআরপিএফ) এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা কাশ্মীরি জনগণের বিরুদ্ধে ধর্ষণকে যুদ্ধের একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে[২][৩]। এই সংঘাত চলাকালে হাজার হাজার নারী ধর্ষণ ও যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন। কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীরাও ধর্ষণে লিপ্ত হয়েছে, যদিও ভারতীয় সৈন্যদের তুলনায় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দ্বারা সংঘটিত ধর্ষণের সংখ্যা কম[৪]।
উদাহরণ
সম্পাদনাভারতীয় বাহিনী
সম্পাদনা- ১৯৯০ সালের ২৬ জুন বিএসএফ সদস্যরা জামির কাদিমের একটি এলাকায় তল্লাশি চালানোর সময় ২৪ বছর বয়সী একজন তরুণীকে গণধর্ষণ করে। সেবছর জুলাইয়ে সোপোরের পুলিশ থানায় বিএসএফ-এর বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়[৫]।
- ১৯৯০ সালের ৭ মার্চ সিআরপিএফ শ্রীনগরের ছানপোরা এলাকার বেশ কয়েকটি বাড়িতে হানা দেয়। এসময় বেশ কয়েকজন মহিলা ধর্ষণের শিকার হন। ১৯৯০ সালের ১২ থেকে ১৬ মার্চ 'কমিটি ফর ইনিশিয়েটিভ ইন কাশ্মীর'-এর সদস্যরা কাশ্মীর সফর করেন এবং ধর্ষিতাদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন। ধর্ষিতাদের মধ্যে ২৪ বছর বয়সী নূরা বিবরণে জানান যে, নূরা ও তাঁর ননদ জাইনাকে তাঁদের রান্নাঘর থেকে সিআরপিএফের ২০ জন সদস্য টেনে-হিঁচড়ে বের করে এবং তারপর তাঁদেরকে গণধর্ষণ করে। তাঁরা অন্য দু'জন কিশোরীকে ধর্ষিত হতে দেখেছেন বলেও বর্ণনা করেন[৬]।
- ১৯৯১ সালে শ্রীনগরের বাবর শাহ এলাকায় ভারতীয় নিরাপত্তারক্ষীরা একজন মানসিক বিকারগ্রস্ত বৃদ্ধা মহিলাকে ধর্ষণ করে[৭]।
- ১৯৯১ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি দল কাশ্মীরের কুপওয়ারা জেলার কুনান পোষ্পোরা গ্রামে একটি তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ অভিযান পরিচালনা করে। এসময় তারা গ্রামটির বিভিন্ন বয়সের শতাধিক নারীকে গণধর্ষণ করে।
- ১৯৯১ সালের ২০ আগস্ট ভারতীয় সৈন্যরা কুনান পোষ্পোরা থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরের পাজিপোরা-বাল্লিপোরা গ্রামের ১৫ জনেরও বেশি নারীকে গণধর্ষণ করে[৮]।
- ১৯৯২ সালের ১০ অক্টোবর ভারতীয় সেনাবাহিনীর ২২তম গ্রেনেডিয়ার্সের একদল সৈন্য কাশ্মীরের চক সাইদপোরা গ্রামে প্রবেশ করে এবং ৯ জন নারীকে গণধর্ষণ করে। ধর্ষিতাদের মধ্যে ছিলেন ৬০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধা এবং ১১ বছর বয়সী এক বালিকা[৯]।
- ১৯৯২ সালের ২০ জুলাই কাশ্মীরের হারান এলাকায় একটি সেনা অভিযানের সময় বেশ কয়েকজন মহিলা ধর্ষিত হন। এশিয়া ওয়াচ এবং পিএইচআর কয়েকজন ধর্ষিতার সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে। ধর্ষিতাদের একজনকে দুইজন সৈন্য পালাক্রমে ধর্ষণ করেছিল। আরেকজন ধর্ষিতাকে একজন শিখ সৈন্য ধর্ষণ করেছিল[১০]।
- ১৯৯২ সালের ১ অক্টোবর বিএসএফ সদস্যরা কাশ্মীরের বাখিকার গ্রামে ১০ জন লোককে হত্যা করে এবং এরপর নিকটবর্তী গুরিহাখার গ্রামে প্রবেশ করে কয়েকজন নারীকে ধর্ষণ করে। এশিয়া ওয়াচ গ্রামটির একজন নারীর সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে, যিনি তাঁর মেয়েকে অসম্মানের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য নিজেকে ধর্ষিতা বলে দাবি করেন (প্রকৃতপক্ষে ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন তাঁর মেয়ে)[১১]।
- ১৯৯৩ সালে ভারতীয় সৈন্যরা কাশ্মীরের বিজবেহারা শহরের বহুসংখ্যক নারীকে গণধর্ষণ ও যৌন নির্যাতন করে। স্থানীয় বয়স্ক ব্যক্তিরা ঘটনাটি প্রচার হলে ধর্ষিতাদের পরিবার অসম্মানিত হবে এই আশঙ্কায় এই ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেন। পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর ওপর বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলার প্রতিশোধ নেয়ার জন্য সৈন্যরা বিজবেহারা শহরের প্রান্তে গাধাঙ্গিপোরায় একজন নারীকে ধর্ষণ করে[১২]।
- ১৯৯৪ সালের ১৭ জুন মেজর রমেশ ও রাজ কুমারসহ রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের সৈন্যরা কাশ্মীরের হিহামা গ্রামের ৭ জন মহিলাকে ধর্ষণ করে[১৩]।
- ১৯৯৪ সালে কাশ্মীরের শেখপোরায় সৈন্যরা একটি বাড়িতে প্রবেশ করে বাড়ির পুরুষদের বন্দি করে ৬০ বছর বয়সী এক নারীকে ধর্ষণ করে[৭]।
- ১৯৯৪ সালে ভারতীয় নিরাপত্তারক্ষী বাহিনীর সদস্যরা কাশ্মীরের থেনো বুদাপাথারীতে এক মহিলা ও তাঁর ১২ বছর বয়সী মেয়েকে ধর্ষণ করে[৭]।
- ১৯৯৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের সৈন্যরা কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার বুরবুন গ্রামের একটি বাড়িতে প্রবেশ করে তিনজন নারীকে যৌন নির্যাতন করে এবং ধর্ষণের চেষ্টা করে[১৪]।
- ১৯৯৭ সালের নভেম্বরে কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার নরবল পিঙ্গালগোমে ভারতীয় নিরাপত্তারক্ষীরা একজন তরুণীকে ধর্ষণ করে[৭]।
- ১৯৯৭ সালের ১৩ এপ্রিল ভারতীয় সৈন্যরা শ্রীনগরের নিকটে ১২ জন কাশ্মীরি তরুণীকে জোরপূর্বক নগ্ন করে এবং গণধর্ষণ করে[১৫]।
- ১৯৯৭ সালের ২২ এপ্রিল ভারতীয় সৈন্যরা কাশ্মীরের বাভুসা গ্রামে ৩২ বছর বয়সী এক নারীর বাড়িতে প্রবেশ করে ঐ নারীর ১২ বছর বয়সী মেয়ের ওপর যৌন নির্যাতন করে এবং ১৪, ১৬ ও ১৮ বছর বয়সী বাকি তিন মেয়েকে ধর্ষণ করে। অন্য একটি বাড়িতে তারা আরো কয়েকটি মেয়েকে ধর্ষণ করে এবং মেয়েটির মা বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে তাঁকে মারধোর করে[১৬]।
- কাশ্মীরের দোদা জেলার লুদনা গ্রামের ৫০ বছর বয়সী এক নারী হিউম্যান রাইটস ওয়াচকে জানান যে, ১৯৯৮ সালের ৫ অক্টোবর রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের সদস্যরা তাঁর বাড়ি থেকে তাঁকে তুলে নিয়ে যায় এবং প্রহার করে। এরপর একজন হিন্দু ক্যাপ্টেন তাঁকে ধর্ষণ করে এবং বলে যে, "তোমরা মুসলিম, এবং তোমাদের সকলের সাথে এমন আচরণ করা হবে"[১৭]।
- ২০০০ সালের ২৯ অক্টোবর ভারতীয় সেনাবাহিনীর ১৫ বিহার রেজিমেন্টের সৈন্যরা কাশ্মীরের বিহোটায় একটি তল্লাশি অভিযানের সময় একজন মহিলাকে তুলে নিয়ে আসে। পরবর্তী দিন ২০ জন নারী ও কয়েকজন পুরুষ ঐ মহিলাকে মুক্ত করার জন্য যান। কিন্তু সৈন্যরা আগত মহিলাদের ৪-৫ ঘণ্টার জন্য বন্দি করে রাখে এবং তাদের ওপর অত্যাচার করে[৫]।
- ২০০৪ সালের ২৮ অক্টোবর কাশ্মীরের জিরো ব্রিজের একটি গেস্ট হাউজে ৪ জন নিরাপত্তারক্ষী বাহিনীর সদস্য ২১ বছর বয়সী এক তরুণীকে গণধর্ষণ করে[৭]।
- ২০০৬ সালের ৬ নভেম্বর কাশ্মীরের বাদেরপাইনে এক মা এবং তাঁর মেয়ে ধর্ষিত হন[৭]। ধর্ষণকারী সেনা কর্মকর্তা (মেজর রহমান হুসেইন) একজন মুসলিম হওয়ায় সেনা কর্তৃপক্ষ এটিকে কোনো ইস্যু হিসেবে বিবেচনা করে নি। পরবর্তীতে ঐ কর্মকর্তাকে ধর্ষণের বদলে বেসামরিক সম্পত্তিতর অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে শাস্তি দেয়া হয়[১৮]।
- ২০০৯ সালের ২৯ মে কাশ্মীরের শোপিয়ান জেলায় ভারতীয় সৈন্যরা আসিয়া এবং নিলুফার জান নামে দু'জন নারীকে অপহরণ ও গণধর্ষণের পর হত্যা করে।
বিচ্ছিন্নতাবাদী দলসমূহ
সম্পাদনা- ১৯৯০ সালের মার্চে কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীরা একজন বিএসএফ কর্মকর্তার স্ত্রীকে অপহরণ করে। ঐ মহিলার ওপর বর্বর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয় এবং বহুদিন ধরে তাঁকে গণধর্ষণ করা হয়। এরপর তাঁকে একটি রাস্তায় ফেলে দেয়া হয়[১৯]:৬৪।
- ১৯৯০ সালের ১৪ এপ্রিল শ্রীনগরের শের-ই-কাশ্মীর ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস-এর একজন কাশ্মীরি পণ্ডিত নার্সকে কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীরা অপহরণ করে। ঐ নার্সকে বারবার গণধর্ষণের পর পিটিয়ে হত্যা করা হয়। জম্মু কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্ট এই হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেরে এবং মহিলাটি হাসপাতালে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের অবস্থান পুলিশকে জানিয়ে দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করে[২০][২১]।
- ১৯৯০ সালের ৬ জুন ত্রেহগামে সরকারি হাইস্কুলের গবেষণাগারের একজন সহকারিণীকে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা অপহরণ করে এবং বহুদিন ধরে গণধর্ষণ করে। এরপর মহিলাটিকে করাত দিয়ে টুকরো করা হয়[২২]।
- ১৯৯০ সালের নভেম্বর সোপোরে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা একজন কাশ্মীরি পণ্ডিত নারী ও তাঁর স্বামীকে অপহরণ করে। বেশ কয়েকদিন ধরে ঐ নারীকে গণধর্ষণ করা হয়। এরপর দু'জনকেই হত্যা করা হয়[২৩]।
- ১৯৯০ সালের ১৩ আগস্ট বিচ্ছিন্নতাবাদীরা কাশ্মীরের শিক্ষা বিভাগের একজন নারী কর্মকর্তাকে তাঁর নিজ বাড়িতে পরিবারের সদস্যদের সামনে গণধর্ষণ করে এবং এরপর হত্যা করে[২৪]।
- ১৯৯২ সালের ৩০ মার্চ বিচ্ছিন্নতাবাদীরা ক্রালখুদের নায়ি সড়কে সোহনলাল নামের একজন ট্রাকচালকের বাসায় প্রবেশ করে খাদ্য ও আশ্রয় দাবি করে। পরিবারটি রাজি হয়, কিন্তু এরপর বিচ্ছিন্নতাবাদীরা সোহনলালের মেয়ে অর্চনাকে গণধর্ষণ করে। সোহনলাল ও তাঁর স্ত্রী তাদেরকে বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে তারা সোহনলালকে গুলি করে হত্যা করে এবং তাঁর স্ত্রীকেও ধর্ষণ করে। এরপর মহিলা দু'জনকেও হত্যা করা হয়[২০]।
- ২০০৫ সালে লুরকোটি গ্রাম থেকে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা ১৪ বছর বয়সী একজন গুজ্জার মেয়েকে অপহরণ করে এবং তাদের একজনকে 'বিয়ে' করতে বাধ্য করে। এরপর মেয়েটিকে তাঁর স্বামী ও তার বন্ধুরা গণধর্ষণ করে[২৫]।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Chinkin, Christine. "Rape and sexual abuse of women in international law." European journal of international law 5.3 (1994): 327. ''Numerous incidents of women raped in other international and internal armed conflicts can be cited to illustrate this point...women in Kashmir who have suffered rape and death under the administration of the Indian army.''
- ↑ Sharon Frederick (২০০১)। Rape: Weapon of Terror। World Scientific। পৃষ্ঠা 101–। আইএসবিএন 978-981-4350-95-2।
- ↑ "RAPE IN KASHMIR: A Crime of War" (PDF). Asia Watch & Physicians for Human Rights A Division of Human Rights Watch. 5 (9): 6.
- ↑ Kazi, Seema. Gender and Militarization in Kashmir ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে. Oxford Islamic Studies Online. Oxford University Press.
Sordid and gruesome as the militant record of violence against Kashmiri women and civilians is, it does not compare with the scale and depth of abuse by Indian State forces for which justice has yet to be done.
- ↑ ক খ Kazi, Seema. "Rape, Impunity and Justice in Kashmir ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে." Socio-Legal Rev. 10 (2014): 21-23.
- ↑ CHAPTER-V PROBLEM OF HUMAN RIGHTS IN JAMMU AND KASHMIR (পিডিএফ)। পৃষ্ঠা 224।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Bhat, Aashaq Hussain, and R. Moorthy. "Impact of Security Provisions in Kashmir." (2016).
- ↑ Mathur, Shubh (১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। The Human Toll of the Kashmir Conflict: Grief and Courage in a South Asian Borderland। Palgrave Macmillan US। পৃষ্ঠা 60–। আইএসবিএন 978-1-137-54622-7।
- ↑ "Rape in Kashmir: A Crime of War" (PDF). Asia Watch & Physicians for Human Rights A Division of Human Rights Watch. 5 (9): 8.
- ↑ "Rape in Kashmir: A Crime of War" (PDF). Asia Watch & Physicians for Human Rights A Division of Human Rights Watch. 5 (9): 12.
- ↑ "Rape in Kashmir: A Crime of War" (PDF). Asia Watch & Physicians for Human Rights A Division of Human Rights Watch. 5 (9): 13.
- ↑ "The Massacre Of A Town By Murtaza Shibli"। www.countercurrents.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৫-০৮।
- ↑ Hashmi, Syed Junaid (৩১ মার্চ ২০০৭)। "Conflict Rape Victims: Abandoned And Forgotten"। Counter Currents।
- ↑ "India's Secret Army in Kashmir"। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ Van Praagh, David (২০০৩)। Greater Game: India's Race with Destiny and China। McGill-Queen's University Press। পৃষ্ঠা 390। আইএসবিএন 9780773525887। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "India: High Time to Put an End to Impunity in Jammu and Kashmir" (PDF). 15 May 1997. Archived from the original (PDF) on 29 October 2013. Retrieved 8 January 2010.
- ↑ "Under Siege: Doda and the Border Districts"। Human Rights Watch।
- ↑ Ashraf, Ajaz। "'Do you need 700,000 soldiers to fight 150 militants?': Kashmiri rights activist Khurram Parvez"। Scroll.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-২১।
- ↑ Manoj Joshi (জানুয়ারি ১৯৯৯)। The Lost Rebellion। Penguin Books। আইএসবিএন 978-0-14-027846-0।
- ↑ ক খ The Human Rights Crisis in Kashmir. Asia Watch, a division of Human Rights Watch. Lat accessed on 10 March 2012. Also published as a book: Asia Watch Committee (U.S.); Human Rights Watch (Organization); Physicians for Human Rights (U.S.) (১৯৯৩)। The Human rights crisis in Kashmir: a pattern of impunity। Human Rights Watch। পৃষ্ঠা 154। আইএসবিএন 978-1-56432-104-6। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১২।
- ↑ "19/01/90: When Kashmiri Pandits fled Islamic terror"। rediff। ১৯ জানুয়ারি ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১২।
- ↑ Urvashi Butalia (২০০২)। Speaking peace: women's voices from Kashmir। Zed Books। পৃষ্ঠা 187। আইএসবিএন 978-1-84277-209-6।
- ↑ Ved Marwah; Centre for Policy Research (New Delhi, India)। Uncivil wars: pathology of terrorism in India। HarperCollins। পৃষ্ঠা 381। আইএসবিএন 978-81-7223-251-1।
- ↑ Dhar, D. N.। Kashmir, a Kaleidoscopic View (ইংরেজি ভাষায়)। Kanishka Publishers, Distributors। পৃষ্ঠা 152। আইএসবিএন 9788173917301।
- ↑ "Married to brutality"। Deccan Herald। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৬। ১৫ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ মার্চ ২০১২।