কালশোলমেন বাতিঘর
কালশোলমেন বাতিঘর (নরওয়েজীয়: Kalsholmen fyr) নরওয়ের নর্ডল্যান্ড কাউন্টির মেলোয় পৌরসভার একটি উপকূলীয় বাতিঘর। এটি কালশোলমেনের একটি ছোট দ্বীপে অবস্থিত। এটি স্টট (Støtt) গ্রাম হতে প্রায় ১৫ কিলোমিটার (৯.৩ মাইল) পশ্চিমে এবং বলগা গ্রামের ১২ কিলোমিটার (৭.৫ মাইল) উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত।[১][২]
অবস্থান | Q49118807, Meløy Municipality, নরওয়ে |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ৬৬°৫৪′৪৯″ উত্তর ১৩°০৫′২৯″ পূর্ব / ৬৬.৯১৩৬° উত্তর ১৩.০৯১৪° পূর্ব |
নির্মাণ | ১৯১৬ |
প্রথম প্রজ্বলন | ১৯১৯ (পুনস্থাপিত) |
স্বয়ংক্রিয় | ১৯৯৩ |
চিহ্ন | লাল চূড়ার সাথে সাদা রঙ |
টাওয়ারের উচ্চতা | ১৩.৫ মিটার (৪৪ ফু) |
ফোকাস উচ্চতা | ৩০.৫ মিটার (১০০ ফু) |
তীব্রতা | ২৮,৮০০ ক্যান্ডেলা |
ব্যাপ্তি | লাল: ১০.৯ নটিক্যাল মাইল (২০.২ কিলোমিটার; ১২.৫ মাইল) সবুজ: ১০.৪ নটিক্যাল মাইল (১৯.৩ কিলোমিটার; ১২.০ মাইল) |
বৈশিষ্ট্য | Oc(2) WRG 10s |
অ্যাডমিরালটি নম্বর | L2448 |
এনজিএ নম্বর | 115-10512 |
এআরএলএইচএস নম্বর | NOR132 |
নরওয়ে নম্বর | ৬৮৩০০০ |
ইতিহাস
সম্পাদনাবাতিঘরটি প্রথম ১৯১৬ সালে টেনহোলমেন দ্বীপে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, কিন্তু ১৯১৭ সালে একটি ঝড়ের কারণে এটি ধ্বংস হয়ে যায়। ১৯১৯ সালে বাতিঘরটি প্রাথমিক অবস্থান হতে পূর্ব দিকে কালশোলমেন দ্বীপে পুনর্নির্মিত হয়। ১৯৯৩ সাল হতে এটি স্বয়ংক্রিয় ছিল। [৩]
ভবন ও বাতি
সম্পাদনাবাতিঘরের সাদা টাওয়ার উচ্চতায় ১৩.৫ মিটার (৪৪ ফুট) লম্বা। সাদা টাওয়ারের উপরে স্থাপিত বাতি সমুদ্রপৃষ্ঠে হতে ৩০.৫ মিটার (১০০ ফুট) উঁচুতে অবস্থিত। বাতিঘর হতে ২৮,৮০০ ক্যান্ডেলা আলো ১৩.৫ নটিক্যাল মাইল (২৫.০ কিলোমিটার; ১৫.৫ মাইল) দূর হতে দেখা যায় । এটির আলো সাদা, লাল বা সবুজ (দিকনির্দেশের উপর নির্ভর করে) প্রতি ৮ সেকেন্ডে দুবার ঘুরে আসে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Store norske leksikon (Norwegian ভাষায়)।
- ↑ "Kalsholmen fyrstasjon" (Norwegian ভাষায়)। Norsk Fyrhistorisk Forening। সংগ্রহের তারিখ ৭ জানুয়ারি ২০১২।
- ↑ Kystverket (২০১৮)। Norske Fyrliste (পিডিএফ) (Norwegian ভাষায়)। আইএসবিএন 9788245015959। ২০১৮-০৬-১২ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-২৭।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Norsk Fyrhistorisk Forening (নরওয়েজীয় ভাষায়)
- কালশোলমেন বাতিঘরের ছবি[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]