কলেরার জীবাণু ভিব্রিও কোলেরি (Vibrio cholerae)দ্বারা ক্ষরিত এক্সোটক্সিন (Exotoxin)।

আবিষ্কার সম্পাদনা

১৯৫৩ সালে কলকাতার বসু বিজ্ঞান মন্দিরে এস এন দে এই অণু আবিষ্কার করেন।

 

গঠন সম্পাদনা

 

টক্সিনটি এবি৫ (AB5) ধরনের অর্থাৎ একটি এ(A) ও ৫টি বি (B) পেপটাইড মিলে গঠিত।

কার্যপ্রণালী সম্পাদনা

বি পেপটাইড আন্ত্রিক কোষের দেওয়ালে জিএম১ গ্লাইকোপ্রোটিনকে বন্ধন করে টক্সিনকে এন্ডোসাইটোসিস দ্বারা কোষমধ্যে প্রবেশ করায়। তারপর এ পেপটাইড রেট্রোট্রান্সলোকেশন দ্বারা সাইটোপলাজমে প্রবেশ করে ও জিএস্ প্রোটিনকে এডিপি রাইবোসিল যোগ দ্বারা চিরসক্রিয় করে দেয়, যা ক্রমাগত ক্লোরাইড ও জল ক্ষরণ দ্বারা পাতলা জলের মত পায়খানা ঘটায়।