কন্যা শিশু দিবস
প্রতি বছর ৩০শে সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত হয়। বাংলাদেশের সমাজে যাতে মহিলারা ভেদাভেদ বা বৈষম্যের শিকার না হন, সেদিকে লক্ষ্য রেখে জনসচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্য নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের ২০০০ সালে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কন্যাশিশু দিবস পালনের আদেশ জারি করে। আদেশে বলা হয়, শিশুঅধিকার সপ্তাহের (২৯শে সেপ্টেম্বর হতে ৫ অক্টোবর) মধ্যে একটি দিন অর্থাৎ ৩০ সেপ্টেম্বর কন্যাশিশু দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।[১][২] সালে দিবসটির প্রতিপাদ্য "বিনিয়োগে অগ্রাধিকার/ কন্যাশিশুর অধিকার"
জাতীয় কন্যাশিশু দিবস | |
---|---|
আনুষ্ঠানিক নাম | জাতীয় কন্যাশিশু দিবস |
পালনকারী | বাংলাদেশ |
ধরন | জাতীয় |
তাৎপর্য | কন্যাশিশুদের সুরক্ষা, শিক্ষার অধিকার, পরিপুষ্টি, আইনি সহায়তা ও ন্যায় অধিকার, চিকিৎসা সুবিধা ও বৈষম্য রোধ, নির্যাতন থেকে রক্ষা, নারীর বিরুদ্ধে হিংসা ও বাল্যবিবাহ বন্ধে কার্যকর ভূমিকা পালন |
উদযাপন | সারাদেশ জুড়ে |
তারিখ | ৩০ শে সেপ্টেম্বর |
সংঘটন | বার্ষিক |
উল্লেখ্য, জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহে ২০১২ সাল থেকে প্রতিবছরের ১১ অক্টোবর পালিত হয় আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস। এদিকে প্রতিবছরের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত আন্তর্জাতিক শিশু সপ্তাহ পালন করা হয়। এই শিশু সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন, অর্থাৎ ৩০ সেপ্টেম্বর পালন করা হয় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস হিসাবে।[৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "জাতীয় কন্যাশিশু দিবস আজ"। Bangla Tribune। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২৬।
- ↑ "আজ জাতীয় কন্যাশিশু দিবস"। দৈনিক ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২৬।
- ↑ "https://www.bssnews.net/bangla/national/60379| | বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)"। Noyashotabdi। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২৬।
|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)