এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড
এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, (এসকে + এফ নামেও পরিচিত), এটি বাংলাদেশের একটি ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থা। এটি ট্রান্সকম গ্রুপের একটি অংশ।[১][২] সিমেন হোসেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।[৩] বর্তমানে ৫৪টি দেশে প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
ধরন | প্রাইভেট লিমিটেড |
---|---|
শিল্প | ফার্মাসিউটিক্যাল |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৯০ |
প্রতিষ্ঠাতা | লতিফুর রহমান |
সদরদপ্তর | প্লট: ৪২, রোড: ১৮, ব্লক - বি, বনানী, ঢাকা |
ওয়েবসাইট | skfbd |
ইতিহাস
সম্পাদনাএসকেএফ বাংলাদেশ লিমিটেড, বাংলাদেশের স্মিথ, ক্লাইন এবং ফ্রেঞ্চের উত্তরসূরি, ১৯৯০ সালে ট্রান্সকম যাকে অধিগ্রহণ করেছিল।[২]
২০০৪ সালে এসকেএফ বাংলাদেশ, টঙ্গী শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়।[৪]
ইন্টারকন্টিনেন্টাল মার্কেটিং সার্ভিসের ২০০৮ সালের জরিপের তথ্য অনুসারে, বিক্রির ক্ষেত্রে এই সংস্থাটি বাংলাদেশে পরিচালিত শীর্ষ দশ ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার মধ্যে অবস্থান নিয়েছে।[৫] ২০১৫ সাল নাগাদ, এটি তার পণ্য ৪টি মহাদেশের ২১ টি দেশে রফতানি করছে এবং বার্ষিক বিক্রয় ১২৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠানটি হেপাটাইটিস সি এর সংক্রমণের চিকিৎসার ঔষধ আনে।[৪] জানুয়ারি ২০১৭ এ সংস্থাটির নামকরণ করা হয়েছিল এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।[৬]
সংস্থাটি বিভিন্ন থেরাপিউটিক ওষুধ, বাল্ক প্যালেট এবং প্রাণী স্বাস্থ্য এবং পুষ্টিজাত পণ্যগুলি উৎপাদন ও বিপণনে নিযুক্ত রয়েছে। [৭]
২০২০ সালে বিভিন্ন ধরনের রোগ-জীবাণু প্রতিরোধে ব্যবহৃত আইসো প্রোপাইল অ্যালকোহল, যা হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও স্প্রেতে ব্যবহৃত হয়, তার জন্য ১২.৮ মেট্রিক টন আইসো প্রোপাইল অ্যালকোহল আমদানি করে।[৮]
২০২১ সালে এসকেএফ ও ইনসেপটা মলনুপিরাভির নামক করোনা ও ফ্লু প্রতিরোধী ঔষধ বাজারে আনে, যা করোনায় মৃত্যু হার ৫০% পর্যন্ত কমায়, বলে গবেষণায় পাওয়া যায়।[৯]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Iqbal, Farah K. (২০১৬-০৯-১৯)। "What makes the market tick?"। ঢাকা ট্রিবিউন (Op-ed)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-০৩।
- ↑ ক খ "Eskayef sales jump manifold"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০১৫-১২-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-০৩।
- ↑ "'I am the brand'"। দৈনিক প্রথম আলো। ২০১৬-০৯-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-০৩।
- ↑ ক খ "Eskayef Bangladesh, Dhaka, Tongi - Pharmaceutical Technology"। www.pharmaceutical-technology.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-০২।
- ↑ Akter, Sayeda (২০০৯-০৮-২৩)। "Pharma industry set for expansion"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-০৩।
- ↑ "Eskayef pledges to conquer odds with courage"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০১৭-০১-২৪।
- ↑ "Eskayef beats rivals in sales growth"। দ্য ডেইলি স্টার। ২০১২-০১-২৬।
- ↑ ইয়াসমিন, মনিরা (১লা এপ্রিল, ২০২০)। "এসকেএফ বাংলাদেশ লিমিটেড, ৪০০ টঙ্গী ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়া, স্কুইব রোড, টঙ্গী, গাজীপুর কর্তৃক ১২.৮ মেট্টিক টন আইসো প্রোপাইল অ্যালকোহল শুল্ক কর্তৃপক্ষ হইতে ছাড়করণে অনাপত্তিপত্র মঞ্জুর"। www.explosives.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-০২। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "মলনুপিরাভির বাজারজাত শুরু করেছে এসকেএফ"। দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-০২।
আরও পড়া
সম্পাদনা- Rahman, Md Fazlur (২০১৫-০৩-২৪)। "Novo Nordisk: Ethically profitable"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-০৩।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাফার্মাকোলজি বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |