এল করোনেল নো তিয়েনে কুইয়েন লে এস্ক্রিবা

এল করোনেল নো তিয়েনে কিয়েন লে এস্ক্রিবা (বাংলায়: কর্নেলকে কেউ চিঠি লিখে না) কলম্বিয় লেখক গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেসের একটি উপন্যাসিকা। এছাড়া এই নামটি মার্কেসের ছোটগল্প সংগ্রহের বইয়েও ব্যবহার করা হয়েছে।

এল করোনেল নো তিয়েনে কুইয়েন লে এস্ক্রিবা

প্রথম সংস্করণের প্রচ্ছদ
লেখক	গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস
মূল শিরোনাম	El coronel no tiene quien le escriba
অনুবাদক	জে এস বার্নস্টাইন
প্রকাশনার স্থান	কলম্বিয়া
ভাষা	স্পেনীয়
প্রকাশক	আগুয়ের এডিটর, মেডেলিন
প্রকাশনার তারিখ	১৯৬১
ইংরেজিতে প্রকাশিত	1 Sep 1968
মিডিয়া ধরন	ছাপা (শক্তমলাট ও পেপারব্যাক)
আইএসবিএন	০-০৬-০১১৪১৭-৭ (hardback first Eng. edition)
ওসিএলসি	২৩৪২৪১৮৪৩

প্লট সারাংশ

এই উপন্যাসটি পঞ্চাশের দশকে লিখা এবং সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৬১ সালে। কাহিনীটি মূলত একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্নেলকে নিয়ে আবর্তিত হয় যেখানে সেই কর্নেল পনেরো বছর পূর্বে অবসর নেওয়া সেনাবাহিনীর চাকুরীর পেনশন পাবার আশায় প্রহর গুনতে থাকে। কর্নেল একটি ছোট গ্রামে বসবাস করত যেখানে সামরিক আইন বলবৎ রয়েছে। গল্পের শুরু হয় দুজন বাজিয়ের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। এই শেষকৃত্যটি গ্রামের সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল কারণ এটিই ছিল বহুদিন পর এই গ্রামে কারও স্বাভাবিক মৃত্যু। এই উপন্যাসটি মূলত কলম্বিয়ার "লা ভিয়োলেন্সিয়া" বা হিংস্রতার যুগে লিখা যখন সামরিক সরকারের আজ্ঞা ছাড়া কোন কিছুই করা সম্ভব ছিল না।

তাৎপর্য ও সমালোচনা

গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেসের অন্যান্য গল্পও ও উপন্যাসের মত এখানে যাদু-বাস্তবতার তেমন একটা ছোঁয়া দেখতে পাওয়া যায় না কারণ উপন্যাসটিতে একটিমাত্র দৈবিক বিষয়ই প্রত্যক্ষ করা যায়। উপন্যাসটি আরেকটি দিক দিয়ে চিন্তার ক্ষেত্র তৈরি করে যে মার্কেস কোন চরিত্রেরই নাম দেন নি। এই নাম না দেওয়াটা কলম্বিয়ান আবেগেরই প্রতিফলন।

সাংস্কৃতিক সূত্র

• The Riga restaurant/club Pulkvedim Neviens Neraksta is named after the Latvian title of the story, which also spawned a club of the same name in Toronto.
• The Russian rock band Bi-2 had a big hit in Eastern Europe with the song Полковнику никто не пишет (Russian translation for No One Writes to the Colonel) that was included in the soundtrack of the Russian film Brat-2.