এলে মিলস
এলে মিলস (জন্ম ১৭ জুলাই ১৯৯৮)[১] হলেন একজন কানাডীয় ইউটিউব ভ্লগার। তিনি ২০১৮ সালে দশম শর্টি অ্যাওয়ার্ডে ব্রেকআউট ইউটিউবার বিভাগে পুরস্কার জিতেছিলেন।[২] তার ভিডিওগুলোকে চলচ্চিত্রনির্মাতা জন হিউজেসের চলচ্চিত্রের সাথে তুলনা করা হয়।[৩][৪]
এলে মিলস | ||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||
জন্ম | ||||||||||
জাতীয়তা | কানাডীয় | |||||||||
দাম্পত্য সঙ্গী | মিচ আজেভেদো | |||||||||
ইউটিউব তথ্য | ||||||||||
চ্যানেল | ||||||||||
ধারা | কমেডি, ভ্লগ | |||||||||
নেটওয়ার্ক | ফুলস্ক্রিন | |||||||||
|
জীবনী
সম্পাদনামিলস জন্মেছেন ফিলিপাইনে এবং বেড়ে উঠেছেন কানাডায়।[৫] ৮ বছর বয়স থেকে তিনি হোম ভিডিও বানানো শুরু করেন।[৬] হাইস্কুলে থাকাকালে তিনি গ্রেস হেলবিগ ও ক্যাসে নেইস্টাটের ভিডিও দেখে ইউটিউবার হতে উৎসাহিত হন।[৭] ২০১৭ সালের জুনে তিনি ফুলস্ক্রিনের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন।[৮] ২০১৮ সালে তিনি ও ফুলস্ক্রিন ২০১৮ সালের বসন্তে প্রথম টুর করেন।[৫] ২০১৭ সালের শেষে তার সাবস্ক্রাইবার দাঁড়ায় ৯,১৫,০০০।[২] ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে তার সাবস্ক্রাইবার দশ লাখ অতিক্রম করে।[৯] ২০১৮ সালের মে মাস্র তিনি ইউটিউবে সাময়িক বিরতির ঘোষণা দেন এবং এক মাস পর ফিরে আসেন।[১০][১১] ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে তিনি ইউনাইটেড ট্যালেন্ট এজেন্সির সাথে চুক্তিবদ্ধ হন।[৬]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Elle Mills (@millselle)"। Twitter (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।
- ↑ ক খ "Elle Mills"। The Shorty Awards। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।
- ↑ Ohlheiser, Abby (২০১৮-১০-২৩)। "Elle Mills is the celebrity every YouTuber wants to be. But her fame came at a price."। The Washington Post (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।
- ↑ "'It's addicting': Elle Mills on YouTube and the pressure to get views"। CBC Radio (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।
- ↑ ক খ Spangler, Todd (২০১৮-০৩-১৫)। "YouTube Rising Star Elle Mills Sets First Live Tour With Fullscreen"। Variety (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।
- ↑ ক খ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;hr
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Lanning, Carly (২০১৮-০৩-২৭)। "The cinematic storytelling of Elle Mills' vlogs"। The Daily Dot (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।
- ↑ Lorenz, Taylor (২০১৮-০২-০১)। "The Teen Taking Back Practical Jokes From YouTube's Bros"। The Daily Beast (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।
- ↑ Gutelle, Sam (২০১৮-০৫-২১)। "In New Video, Elle Mills Talks Mental Health, A Break From Social Media, And Being "Burnt Out At 19""। Tubefilter (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।
- ↑ "YouTube sensation Elle Mills opens up about suffering a breakdown due to pressure"। Women in the World (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১০-২৫। ২০১৮-১২-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।
- ↑ Sydell, Laura (২০১৮-০৮-১৩)। "The Relentless Pace Of Satisfying Fans Is Burning Out Some YouTube Stars"। NPR (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।