এনজিন আলতান দোজায়তান

তুর্কি অভিনেতা

এঙ্গিন আলতান দুযইয়াতান[১] (তুর্কি: Engin Altan Düzyatan, তুর্কি উচ্চারণ: [æɲˈɟin aɫˈtan dyzjaˈtan]; জন্ম ২৬ জুলাই ১৯৭৯) একজন তুর্কি অভিনেতা।[২][৩][৪][৫] তিনি ঐতিহাসিক অ্যাডভেঞ্চার ধারাবাহিক দিরিলিশ: আরতুগ্রুলে প্রধান চরিত্রে অভিনয়ের সুবাদে বিশ্বব্যাপী সুপরিচিতি লাভ করেন।[২][৬]

এঙ্গিন আলতান দুজিয়াতান
Engin Altan Düzyatan
২০২০ সালে দুজিয়াতান
জন্ম (1979-07-26) ২৬ জুলাই ১৯৭৯ (বয়স ৪৪)
কারশিয়াকা, ইজমির, তুরস্ক
জাতীয়তাতুর্কি
শিক্ষাদোকুজ আয়লুল বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাঅভিনেতা ও উপস্থাপক
কর্মজীবন১৯৯৭–বর্তমান
পরিচিতির কারণদিরিলিশ: আরতুগ্রুল
দাম্পত্য সঙ্গীনেসলিশাহ আলকোচলার (বি. ২০১৪)
সন্তান
ওয়েবসাইটenginaltanduzyatan.com.tr

প্রাথমিক জীবনী সম্পাদনা

তার পিতামহ একজন আলবেনিয়ান ছিলেন যিনি যুগোস্লাভিয়া থেকে তুরস্কে স্থানান্তরিত হন। তিনি যুগোস্লাভিয়া জন্মগ্রহণকারী তুর্কি।[৭] দোজায়তান উচ্চ মাধ্যমিকে পড়ার সময় থেকে অভিনয়ে জীবনে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি ডকুজ ইয়েলুল বিশ্ববিদ্যালয়ে থিয়েটার নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। যদিও তিনি তার কোর্স সম্পন্ন করেন এবং একজন পেশাদার অভিনয়শিল্পী হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ইস্তানবুলে চলে আসেেন।[৮]

ব্যক্তিগত জীবন সম্পাদনা

দোজায়তান ২০০৮ সালে ওজাগ ওজপ্রিন্সের সাথে এনগেজমেন্ট করেন কিন্তু তাদের দাম্পত্যজীবন ২০১৩ সালের অক্টোবরে ভেঙ্গে যায়। এরপর কিছু দিন পরে নেসিলিস আলকোপ্লারের সাথে প্রেমবন্ধনে আবদ্ধ হন। এরপর ২০১৪ সালে প্রেম থেকে বিয়েতে রুপ নেয়। ২০১৬ সালের জানুয়ারীতে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম হয় এবং তার নাম রাখেন আমি আরজ দোজায়তান।[৩]

চলচ্চিত্রের তালিকা সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. এই তুর্কি ব্যক্তিনামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় তুর্কি শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ-এ ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।
  2. "Diriliş Ertuğrul oyuncusu Engin Altan Düzyatan ve eşi Neslişah Alkoçlar'ın evi şoke etti"A Haber (তুর্কি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০১ 
  3. "IMDB" 
  4. "sinematürk" 
  5. "beyazperde" 
  6. "Diriliş Ertuğrul'dan ayrılan Engin Altan Düzyatan oyunculuğu bırakıyor mu? - Galeri"Takvim (তুর্কি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০১ 
  7. Büyük dedelerim, Yugoslavya’dan Türkiye’ye göçüyorlar. Yugoslavya’da doğan Türklerdeniz."AD VE SOYADI NEREDEN GELİYOR?" 
  8. "İki âşık Engin, bir Mardin'e sığar mı?"radikal.com.tr। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-২৪ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা